10 TIPS of Happiness
জীবনে সুখী হবার
১০ টি উপায়ঃ
১) অন্যের কাজে নাক গলাবেন নাঃ আমরা জীবনের বেশিরভাগ সমস্যাই সৃষ্টি করি অন্যের কাজে অহেতুক হস্তক্ষেপ করে। অন্যের চলার পথকে আপনি নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করবেন না। কেননা, আল্লাহ প্রত্যেকটি মানুষকে ভিন্ন ভিন্ন ভাবে ভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গি দিয়ে সৃষ্টি করেছেন ।
১) অন্যের কাজে নাক গলাবেন নাঃ আমরা জীবনের বেশিরভাগ সমস্যাই সৃষ্টি করি অন্যের কাজে অহেতুক হস্তক্ষেপ করে। অন্যের চলার পথকে আপনি নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করবেন না। কেননা, আল্লাহ প্রত্যেকটি মানুষকে ভিন্ন ভিন্ন ভাবে ভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গি দিয়ে সৃষ্টি করেছেন ।
২) ক্ষমা করে মনে রাখবেন নাঃ ক্ষমা মহr লক্ষন কিন্তু সেটা মহr থাকে না যদি আপনি সেটা সবার মাঝে বলে বেড়ান। এমন কাজে নষ্ট
করার মতো যথেষ্ট সময় জীবনে নেই। ক্ষমা করে, ভুলে গিয়ে সামনের দিকে এগিয়ে জান। মনে রাখবেন, ভালোবাসাটা দেওয়ার পড় ভুলে যেতে পারলেন কিনা তার মধ্যেই
প্রস্ফুটিত হয়।
When he entered the city of Makkah after the victory, the Prophet had in front of him some of his staunchest enemies. Those who fought him for many years, persecuted his followers and killed many of them. Now he had full power to do whatever he wanted to punish them for their crimes. It is reported that the Prophet asked them: “What do you think I shall do to you now?” They expected nothing but retaliation and pleaded for mercy. The Prophet said, “Today I shall say to you what Yusuf (Prophet Joseph) said to his brothers: ‘No blame on you today. Go, you are all free’.” (Al-Albani)
Soon they all came and accepted Islam at his hands. He forgave even Hend who had caused the murder of his uncle Hamza. After killing him, she had his body mutilated and chewed his liver. When she accepted Islam, the Prophet even forgave her.
A very striking example of forgiveness we find in the Qur’an in reference to the most unfortunate event of “Slander of Aisha.” Some hypocrites of Madinah accused her. They tried to put dirt on her noble character. One of the slanderers turned out to be Mistah, the cousin of Aisha’s father Abu Bakr. Abu Bakr used to give financial help to this young man. After he slandered his daughter, Abu Bakr vowed not to help him anymore. But God reminded Abu Bakr and through him all the Believers: “Let not those among you who are endued with grace and amplitude of means resolve by oath against helping their kinsmen, those in want and those who migrated in the path of God. Let them forgive and overlook. Do you not wish that God should also forgive you. Indeed God is Oft-Forgiving, Most Merciful.” (24: 22)
Abu Bakr came out of his home and said: “Yes, indeed, I do want God’s forgiveness. He did not only continue to help him but he increased his allowance. Islam emphasizes justice and punishment of the wrong doers, but it equally strongly emphasizes mercy, kindness and love. Justice, law and order are necessary for the maintenance of a social order, but there is also a need for forgiveness to heal the wounds and to restore good relations between the people. We must keep in mind that as much as we need God’s forgiveness for our own sins and mistakes, we must also practice forgiveness toward those who do wrong to us.
৩) স্বীকৃতির জন্য কামনা করবেন নাঃ এই পৃথিবী স্বার্থপর মানুষের পরিপূর্ণ। আজ আপনার প্রশংসা করে আপনার ক্ষমতা আছে বলে, কাল যখন ক্ষমতা থাকবে না তখন ছুড়ে ফেলতেও দ্বিধা করবে না। আপনার সকল অর্জন-ত্যাগ ভুলে যাবে। কিন্তু শুধু স্বীকৃতির জন্য আপনার ভিতরের মানুষটাকে ধ্বংস করবেন কেন? আপনার কাজ আপনি যথাযথ ভাবেই করে জান।
৪) হিংসা-‡Øl‡K মাটি চাপা দিনঃ কারো অর্জনে কখনো হিংসা করবেন না। হিংসা মানুষের অর্জনগুলো মাটি চাপা দিয়ে দেয়। এটা আমাদের মানসিক প্রশান্তির নষ্টেরও বড় ধরণের একটা কারন।
৫) নিজেকে বদলানঃ আপনি যদি আপনার চারপাশ পরিবর্তন করে দিতে চান, তাহলে সেটা বেশ কষ্টসাধ্য ও সময়সাপেক্ষ ব্যাপার হয়ে দাড়াতে পারে এবং বেশিরভাগ সময় ই আপনি এতে বিফল হবেন। তাই চারপাশের পরিবেশের সাথে নিজেকে মানিয়ে নিন। তারপর সবাইকে নিয়েই পরিবর্তনের দিকে এগিয়ে যান।
৬) যা থেকে পরিত্রান পাবেন না, তা সহ্য করে নিনঃ প্রতিদিন আমরা এমন সব সমস্যার সম্মুখীন হই যা আমাদের নিয়ন্ত্রণের বাহিরে। এ সমস্যাগুলো নিইয়ে অহেতুক ভেবে আমরা কোন সমাধানে পৌঁছতে পারি না, কিন্তু মাঝে দিয়ে অনেক গুলো সময় নষ্ট হয়। আমাদের এ ছোট ছোট সমস্যাগুলোকে নিজেদের মানসিক প্রশান্তির জন্যই সহ্য করে নিতে হবে। fv‡jv-g›` hvnvB AvmyK, m‡Z¨‡i jI mn‡R|
৭) সাধ্যাতীত কাজ এড়িয়ে চলুনঃ আমরা অনেকেই আমাদের সাধ্যের বাহিরেও কাজের দায়িত্ব নিয়ে থাকি। অনেক সময় আত্মমর্যাদা থেকে অহেতুক কাজের ভার বাড়িয়ে নেই।
৮) সৃষ্টিকর্তাকে স্মরণ করুনঃ সব সময় সৃষ্টিকর্তাকে স্মরণ রাখুন । তার অনুগ্রহ চান। এটা আপনার কাজের গতি বাড়িয়ে দিবে এবং কম সময়ে বেশি কাজ করতে সহায়তা করবে।"সৃষ্টিকর্তার সহায়তা পাচ্ছেন" - এমন ভেবে কাজ করলে মনের সতেজতা অনেক গুন বৃদ্ধি পায়। Avjvn e‡j‡Qb, †Zvgiv Avgv‡K ¯§iY K‡iv AvwgI †Zvgv‡`i ¯§iY Ki‡ev|
৯) মনকে শুন্য রাখবেন নাঃ কথায় আছে- "অলস মস্তিস্ক শতানের কারখানা"। তাই মন কে কখনো ফাuকা রাখবেন না। যখনি সুযোগ পাবেন নিজেকে কোন না কোন কাজে ব্যাস্ত রাখবেন।
১০) অতীত নিয়ে ভাববেন নাঃ অতীত ভুলে সামনে GwM‡q hvb। পিছনে জয়-পরাজয় যাই থাকুক না কেন, তা থেকে হয়তো শিক্ষা নিয়ে নয়তো অনুপ্রেরনা নিয়ে সামনে আগাতে পারেন। কিন্তু অতীত আঁকড়ে ধরে থাকলে কখনোই সামনে এগুবার পথ টুকু ও খুঁজে পাবেন না।
