Sunday, February 16, 2020

Difference between trust and faith

1. Faith is more commonly considered as a spiritual concept. It is considered as an allegiance, duty or loyalty to one person or being.
2. Faith is a more commonly used in a spiritual context
3. Faith is telling them the secret. That's it. No further instructions and knowing that their judgment would never fail you.
4. Faith is the epitome or quintessence of trust
5. Faith is inexplicable or mysterious.
6. Faith is an unconscious trait
7. Faith has been called “the substance of hope.”
8. Faith is the surrender of the mind.
9. Faith is the abandonment of scientific principles.
10. Dictionary.com defines ‘Faith’ as:
• Confidence or trust in a person or thing
• Belief that is not based on proof
• Belief in God or in the doctrines or teachings of religion
• A system of religious belief
And
1. Trust is an important concept in relationships.
2. Trust is a conscious trait.
3. Trust is telling your friend a secret and asking them not to reveal it and knowing that they won't reveal it because you told them not to.
4. Trust is a fundamental provision of daily life and living.
5. Trust becomes a largely positive ideal not only giving life purpose but reaffirming human value.
6. We are required to have trust in each other — which is actually the noblest of virtues.
7. Society would be much better off with more trust
8. Trust and believe have deeper meanings when it comes to using it in relationships. Trust would actually mean that a person places complete confidence and reliance in another person.
9. Trust is the core conviction of judgment based on knowledge, instinct, and experience.
10. Dictionary.com defines ‘Trust’ as:
• Reliance on the integrity, strength, ability, surety, etc., of a person or thing; confidence.
• Confident expectation of something; hope.
• Confidence in the certainty of future payment for property or goods received; credit: to sell merchandise on trust.
• A person on whom or thing on which one relies: God is my trust.
• The condition of one to whom something has been entrusted.

Friday, February 14, 2020

অধরের রূপ


অধরের (নীচের ঠোঁট)রূপ চর্চা
কালচে দাগ দূর করার ঘরোয়া উপায়ঃ
১. অধরের কালচে দাগ দূর করতে চিনিকে স্ক্রাব হিসাবে ব্যবহার করতে পারেন।
২. ত্বকের হারিয়ে যাওয়া ঔজ্জ্বল্য ফেরাতে ব্যবহার করতে পারেন মধু। আর তাই ঠোঁটের ত্বকে ব্যবহার করতে পারেন মধু। কেবল কালচে ভাব দূর করতেই নয়, ঠোঁটের কোমলতা বজায় রাখতেও মধু খুব ভালো কাজ করে। ঘুমানোর আগে সামান্য মধু ঠোঁটে লাগিয়ে রেখে দিন সারা রাত। কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই ঠোঁটের রঙে পার্থক্য চোখে পড়বে।
৩. প্রাকৃতিক স্ক্রাবার হিসেবে ব্রাউন চিনি খুব ভালো কাজ করে। ব্রাউন চিনি দিয়ে স্ক্রাব করলে ঠোঁটের কালচে দাগ দূর হওয়ার পাশাপাশি মরা চামড়াও দূর হয়। ২ চামচ ব্রাউন চিনি ও ৩ চামচ মাখন একসঙ্গে মিশিয়ে একটা পেস্ট বানিয়ে ফ্রিজে রেখে দিতে পারেন। সপ্তাহে বার দুয়েক এই পেস্ট দিয়ে ঠোঁট স্ক্রাব করুন।
৪. লেবুর রস খুব ভালো ব্লিচিং। প্রতিদিন ঘুমোতে যাওয়ার আগে তাজা লেবুর রস দিয়ে ঠোঁটে ভালো করে ম্যাসাজ করলে কালচে ভাব দূর হবে।
৫. প্রতিদিন একবার করে ঠোঁটে বরফ ঘষুণ। এতে ঠোঁটের কালচে ভাব দূর হবে।
৬. দুধের সর ব্যবহার করতে পারেন। দুধের সরে মধু মিশিয়ে ঠোঁটে লাগান প্রতিদিন।
বিরত থাকুন:
-গাঢ় শেডের লিপস্টিক ব্যবহার থেকে
-ঠোঁটে লিপগ্লস ব্যবহার থেকে
-ঠোঁটের আর্দ্রতা হারানো থেকে
-অল্প জল খাওয়া থেকে
-সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মি লাগানো থেকে
-ধূমপানের অভ্যাস থেকে
-অতিরিক্ত চা-কফি পানের অভ্যাস থেকে

সঙ্গীকে যেসব প্রতিশ্রুতি দিতে পারেন


প্রতিশ্রুতি বা চ্যালেঞ্জ যেটাই হোক না কেন, আমি সেটা নিজের ভেতর গোপন রাখি। আমার ধারনা আমার প্রতিশ্রুতি বা চ্যালেঞ্জ প্রকাশ হয়ে গেলে সেটার দাম থাকে না। সিঁড়ি বেয়ে ওপরে ওঠার সময় কাউকে না জানিয়ে ওঠাই ভাল। আমি এর ফল হাতে নাতে পেয়েছি। আমি যদি আমার প্রতিশ্রুতি বা চ্যালেঞ্জ প্রকাশ করেই ফেলি তাহলে তার প্রতিদ্বন্দ্বী তৈরী হবে।                                                                                       
১. বৃদ্ধ বয়স পর্যন্ত সঙ্গীর পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি দিতে পারেন । তাকে অনুভব করাতে পারেন, তাকে ছেড়ে আপনি কখনোই যাবেন না।
২. সঙ্গীর প্রতি আপনি যদি অনুরক্ত না হন তাহলে আপনাদের সম্পর্ক কখনোই দৃঢ় হবে না। 
৩. প্রতিটি সমস্যা একসঙ্গে মোকাবেলা করার প্রতিশ্রুতি একটি সম্পর্ক এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য দারুণ প্রয়োজনীয়। যেকোনও পরিস্থিতিতেই সঙ্গীকে সমর্থন করা উচিত, বিশেষতঃ তার কঠিন সময়ে পাশে থাকা বেশ জরুরি। আপনার সঙ্গী যখন কোনও কঠিন সমস্যার মধ্য দিয়ে যাবে, তখন তাকে এড়িয়ে যাওয়ার পরিবর্তে আপনার উচিত তার পাশে গিয়ে দাঁড়ানো। 
৪. সঙ্গীকে অবিশ্বাস না করার প্রতিশ্রুতি সততা এবং বিশ্বস্ততা একটি সম্পর্কের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ স্তম্ভ। সম্পর্কের মধ্যে অবিশ্বাস থাকলে সেই সম্পর্ক কখনোই টিকে থাকে না। তাই, সঙ্গীকে এই প্রতিশ্রুতি দেওয়ার কথা ভাবতে পারেন। 
৫. সম্পর্কে সমস্যা তৈরি হলে অতিরিক্ত প্রতিক্রিয়া জানানো ঠিক নয়। পরিবর্তে শান্ত থেকে সঙ্গীকে বিষয়গুলি বোঝানোর চেষ্টা করতে পারেন। এমন প্রতিশ্রুতি দুজন দুজনকে দিতে পারেন। 
৬. কোনও কিছুই সম্পর্কের বন্ধনকে প্রভাবিত করবে না- এ প্রতিশ্রুতি দিতে পারেন সঙ্গীকে। বিশেষ করে অতীত জীবনের কোনও ঘটনা আপনাদের সম্পর্ক নষ্ট করবে না এটা জানাতে পারেন সঙ্গীকে। কখনই অতীতের সঙ্গে বর্তমানকে তুলনা করবেন না। 
৭. সঙ্গীর সঙ্গে বেশি সময় কাটানোর প্রতিশ্রুতি দিতে পারেন। এতে আপনাদের সম্পর্ক আরও দৃঢ় এবং শক্তিশালী হবে।

ভালোবাসা নিয়ে বিখ্যাত লেখকদের উক্তি

বিশ্বের সেরা লেখকরা বিভিন্ন ভালোবাসা নিয়ে বিভিন্ন সময় রকম উক্তি করেছেন। শেক্সপিয়ার থেকে জন গ্রীণের মত লেখকরা ভালবাসার আবেগকে লেখার মাধ্যমে প্রকাশ করেছেন। আর এই ভালোবাসা দিবসে তেমনি পাঁচ উক্তি তুলে ধরা হলো পাঠকদের জন্য।
আস্তে কও, যদি সেটি ভালোবাসার কথা হয়।-শেক্সপিয়ার
আপনি যেভাবে ঘুমিয়ে পড়ছেন সেভাবেই আমি প্রেমে পড়েছিলাম, আস্তে আস্তে এবং তারপরে একবারে পুরোপুরি। -জন গ্রীণ  
প্রেমে না পড়া পর্যন্ত আমরা ঘুমিয়ে থাকি।-লিও তলস্তয়   
আপনার তাকেই চুম্বন করা উচিত এবং প্রায়শই তাকে- যে জানে কিভাবে এটি করতে হয়। -মার্গারেট মিচেল

প্রেম দুর্দান্ত সৌন্দর্যবর্ধক একটি বিশেষ বিমূর্ত বস্তু। -লুইসা ম্যা আলকোট

কুরআন পাঠ


আবু মুসা আল আশআরি (রা.) বর্ণনা করেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘যে মুমিন কুরআন পাঠ করে, তার উদাহরণ হলো কমলালেবু, যা স্বাদে ও গন্ধে উত্তম। আর যে মুমিন কুরআন পাঠ করে না, তার উদাহরণ হলো খেজুর, যার সুগন্ধ না থাকলেও স্বাদে মিষ্ট। আর যে মুনাফেক কুরআন পাঠ করে, তার উদাহরণ হলো রায়হানা ফুল, যার সুগন্ধি আছে এবং স্বাদ তিক্ত। আর যে মুনাফেক কুরআন পাঠ করে না, তার উদাহরণ হলো হান্যালাহ (মাকাল ফল), যার কোনো সুগন্ধি নেই এবং স্বাদও খুব তিক্ত। (মুসলিম, হাদিস: ১৭৪৫)