অন্তর মানুষকে নিয়ন্ত্রণ করে। সুস্থ অন্তর মানুষকে কল্যাণের পথ দেখায়। আর অসুস্থ কলব মানুষকে কুপথে নিয়ে যায়। আমাদের সমাজে অনেক মানুষ এমন রয়েছে, যাদের অন্তর মৃতপ্রায়। যতই সুন্দর করে তার সামনে মুক্তার মতো কথামালা বলা হোক না কেন, তার ভেতরে কোনো ধরনের পরিবর্তন হয় না, সে পরিবর্তন হওয়ার অনুভবও করে না। এর কারণ হচ্ছে, তার অন্তর মরে গেছে। তার অন্তর ভীষণ অসুস্থ হয়ে আছে। এই ব্যাধিময় অন্তরের কারণে সে কোনো ভালো জিনিস অনুধাবন করতে পারে না। তাই প্রতিনিয়ত তার দ্বারা খারাপ কাজ বেড়েই চলে। নিম্নে আমরা এমন কিছু বিষয় নিয়ে আলোচনা করব যেগুলোর কারণে অন্তর কঠোর হয়ে যায়, অসুস্থ হয়ে যায়।
Sunday, February 26, 2023
অন্তর কঠিন হওয়ার কারণগুলো
Thursday, February 23, 2023
আলহামদু লিল্লাহি রব্বিল আলামিন
প্রশংসা একমাত্র আল্লাহর জন্য যিনি নিখল বিশ্ব –জাহানের রব
ইসলাম মানুষকে একটি বিশেষ সভ্যতা ও সংস্কৃতি শিক্ষা দিয়েছে৷ সেটা হচ্ছে প্রত্যেকটি
কাজ শুরু করার আগে আল্লাহর নাম উচ্চারণ করা। এটি সভ্যতা ও সংস্কৃতির একটি রীতি৷ সচেতনতা
ও আন্তরিকতার সাথে এ রীতির অনুসারী হলে অনিবার্যভাবে তিনটি সুফল লাভ করা যাবেঃ
১: মানুষ অনেক খারাপ কাজ করা থেকে নিষ্কৃতি পাবে৷ কারণ আল্লাহর নাম উচ্চারণ করা অভ্যাস
তাকে প্রত্যেকটি কাজ শুরু করার আগে একথা চিন্তা করতে বাধ্য করবে যে, যথার্থই এ কাজে
আল্লাহর নাম উচ্চারণ করার কোন ন্যায়সংগত অধিকার তার আছে কি না?
২: বৈধ সঠিক ও সতকাজ শুরু করতে গিয়ে আল্লাহর নাম নেয়ার কারণে মানুষের মনোভাব ও মানসিকতা সঠিক দিকে মোড় নেবে৷ সে সবসময় সবচেয়ে নির্ভুল বিন্দু থেকে তার কাজ শুরু করবে৷
৩: এ
ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় সুফল হচ্ছে এই যে, আল্লাহর নামে যখন সে কাজ শুরু করবে তখন আল্লাহর
সাহায্য, সমর্থন ও সহায়তা তার সহযোগী হবে৷ তার প্রচেষ্টায় বরকত হবে৷ শয়তানের বিপর্যয়
ও ধ্বংসকারিতা থেকে তাকে সংরক্ষিত রাখা হবে৷ বান্দা যখন আল্লাহর দিকে ফেরে তখন আল্লাহও
বান্দার দিকে ফেরেন, এটাই আল্লাহর রীতি৷
-http://islam.net.bd/tafheem/
সকালে না খেয়ে থাকলে কী কী সমস্যা হয়?
দেরি করে ঘুম থেকে উঠছেন, সকালে খাচ্ছেন না, রাতভর জাগছেন। এতে কী কী ক্ষতি হচ্ছে সে বিষয়ে কোনও ধারণা আছে কী? সকালে না খেলে যে ভয়ঙ্কর ক্ষতি হতে পারে তার মধ্যে ডায়বেটিস, মুটিয়ে যাওয়ার মতো ভয়ঙ্কর রোগ আছে জানেন কী।
ব্রেকফাস্টকে বা সকালের নাস্তাকে আমরা যতটা
তাচ্ছিল্যের চোখে দেখি না কেন। সকালবেলা খাবার না খাওয়ার ফল যে কতটা মারাত্মক হতে
পারে তা কল্পনার বাইরে। হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটির করা এক গবেষণা অনুসারে যারা
নিয়মিত ব্রেকফাস্ট করেন না, তাদের হাঠাত করে হার্ট অ্যাটাক হওয়ার আশঙ্কা প্রায় ২৭
শতাংশ বেড়ে যায়। সেই সঙ্গে হরমোনাল ইমব্যাল্যান্সসহ আরও নানাবিধ শারীরিক সমস্যায়
আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। আরও যেসব ঝুঁকি থাকে তার একটি তালিকা দেওয়া
হচ্ছেঃ
১. ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা থাকে: সকালে কিছু না খেয়েই যারা দিন
শুরু করুন, তাদের শরীরে গ্লকোজ টলারেন্স বেড়ে যায়, যা এক সময়ে গিয়ে ইনসুলিন রেজিটান্স
হওয়ার পথকে প্রশস্ত করে করে। ফলে টাইপ-২ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা
বৃদ্ধি পায়।
২. ওজন বৃদ্ধি পায়: অনেকেই ভাবেন কম খেলে ওজন কমে। এই ধরণা কিন্তু
একেবারেই ঠিক নয়। বরং যত কম খাবেন, তত বেশি বেশি করে ওজন বৃদ্ধির সম্ভাবনা থাকে।
কেন এমনটা হয় জানেন? ব্রেকফাস্ট না করার কারণে লাঞ্চের সময় আসতে আসতে এতটাই খিদে
পেয়ে যায় যে মাত্রাতিরিক্ত পরিমাণে খাওয়া হয়ে যায়। ফলে শরীরে অতিরিক্ত ক্যালরি জমা
হতে হতে এক সময়ে গিয়ে ওজন নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়।
৩. হজম ক্ষমতা কমে যায়: খাবার হল জ্বালানি, যাকে কাজে
লাগিয়ে শরীর সচল থাকে। সেই কারণেই তো সকাল বেলা কিছু না খেলে শরীরের কাছে নির্দেশ
যায় কম কম কাজ করার জন্য। সে সময় হজম কম হতে থাকে।
৪.বুদ্ধি কমে যায়: ব্রেকফাস্ট না করলে শরীরে গ্লকোজ লেভেল কমতে
শুরু করে। সেই সঙ্গে রক্তে শর্করার মাত্র কমে যাওয়ার কারণে ব্রেনে পুষ্টির ঘাটতি
হতে শুরু করে। ফলে মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা কমে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে বুদ্ধির ধারও(sharpness)
কমতে শুরু করে।
৫. রাগ বাড়তে থাকে: লক্ষ করে দেখবেন যখন পেটে খিদের
আগুন জ্বলতে থাকে, তখন মন মেজাজও কেমন বিগড়ে যায়। বলা হয় A hungry man is an
angyr man. তাই তো সকাল সকাল খাবার না খাওয়ার অভ্যাস করলে শরীর ভাঙার সঙ্গে সঙ্গে
মন মেজাজও খারাপ হতে শুরু করে। ফলে কোনও কিছুতেই মন বসতে চায় না। সম্প্রতি
ব্রিটেনের একটি সায়েন্স জার্নালে প্রকাশিত একটি গবেষণায় দেখা গেছে ব্রেকফাস্ট করার
সঙ্গে সঙ্গে আমাদের শরীরে বিশেষ কিছু হরমোনের ক্ষরণ বেড়ে যায়, যা মনকে একেবারে
চাঙ্গা করে তোলে।
সোরসঃ হাকীম
মোঃ আব্দুর রশিদ
যে মুসলিম ডিপ্রেশনের গপ্প শোনায়, সে মুসলিম নয়!
হাদিসে এমনো অনেক ঘটনা রয়েছে যা মনে করলেই অন্তরে প্রশান্তি চলে আসে। উদাহরণ হিসেবে
🔺খাদিজা(রা:) খুব ধনী ঘরের মেয়ে
ছিলেন। বিলাসিতার মধ্যেই বড় হওয়াটাই স্বাভাবিক। নবিজী(স:) এর ইসলাম প্রচারের
কারণে অন্যান্য গোত্র যখন কুরাইশদের অবরোধ দিল তখন নবীজি আর খাদিজা (রা:) এর
গোত্রের শিশুদের আড়াই বছর তীব্র কষ্টে থাকতে হয়েছিলো। এমনকি ক্ষুধার তাড়নায়
গাছের পাতা পর্যন্ত খেয়েছিলেন।
🔺হযরত বিলাল (রা) ছিলেন হাবশী
ক্রীতদাস। ইসলাম কবুলের অপরাধে তাকে মরুভূমির রোদে ফেলে রাখা হতো, তার গায়ের
চর্বি গলে যেতো। তারপরও তার মুখে লেগে থাকতো প্রশান্তি, রোদের তেজ তাঁর কালিমার
তেজের কাছে পরাজিত হতো।
🔺ইমাম ইবনু তাইমিয়্যা তাঁর জীবনে আট
বছর জেল খেটেছেন। জেলেই মরেছেন। অথচ তিনি কী বলেছিলেন, জানেন? বলেছিলেন,
দুনিয়াতেও একটা জান্নাত আছে, আমি আমার হৃদয়ে সে জান্নাতের খোঁজ পেয়েছি।❣
ঘটনা তিনটি পর্যালোচনা করার পরেও কি আপনারা বুঝতে সক্ষম নন যে উনারা কিরকম
ঈমানের অধিকারী ছিলেন ⁉️
1. তারপরে আসি দুনিয়াবি কিছু ভোগ বিলাসের বস্তু সম্পর্কে। এই যে গান শোনা, মুভি দেখা, মোটিভেশনাল বই পড়া বা মানুষের সাথে আড্ডা দিয়েই যদি ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি মিলত তবে গায়ক লিনকিন পার্ক আত্মহত্যা করলেন কেন? কিংবা অভিনেতা সুশান্ত শিং সুইসাইড করলেন কেন?মোটিভেশন গুরু ডেল কার্নেগি আত্মহত্যা করেছিলেন কেন?
আল্লাহ্ তাআলা, ইসলাম, ঈমান আর
ডিপ্রেশন এক অন্তরে একসঙ্গে থাকতে পারে না। যদি আপনার মনে বিন্দুমাত্র ডিপ্রেশন
থাকে, তার মানে আপনার হৃদয়ে আল্লাহ্ নাই, বরং ওখানে শয়তান বাসা বেঁধেছে।
🔺‘যারা পথভ্রষ্ট তারা ছাড়া আর কে তার
রবের অনুগ্রহ থেকে হতাশ হয়?’ ( সূরা আল-হিজর, ৫৬)
যারা ডিপ্রেশনে পড়ে বা আত্মহত্যা করে, মোটা দাগে দেখবেন, এরা অজ্ঞেয়বাদী
নাহয় অবিশ্বাসী। কোনো মুসলিম যদি ডিপ্রেশনের স্বীকার হন, তাহলে আপনার ঈমান নিয়ে ভেবে
দেখার সময় এসেছে। 🙂
কোন পরিস্থিতির গল্প শোনান আপনি? বউ
ভালো না?
হযরত লূত (আ) এর স্ত্রীও ভালো ছিলো না। হযরত আছিয়া (আ) এর স্বামী ছিলেন
কে জানেন? ফেরাউন। ফেরাউনকে ঈশ্বর না মানার অপরাধে তাঁকে টুকরো করে কেটে গরম তেলের
মধ্যে ডোবানো হয়েছিল।
আরও শুনবেন? চেষ্টা করেও কিছু হচ্ছে
না তাই ডিপ্রেশন?
হযরত নুহ (আ) প্রায় হাজার বছর দাওয়াত দিয়ে আশি জনকে দাওয়াত কবুল করাতে
পেরেছিলেন।
আপনজন কষ্ট দিয়েছে? অপবাদ দিয়েছে?
ইউসুফ (আ) এর ভাইয়েরা তাকে কুয়ার মধ্যে ফেলে দিয়ে চলে গেলো। ব্যবসায়ীর
বৌ জুলেখার সাথে ব্যভিচার না করায় উল্টো অপবাদ দিয়ে সাত বছরের জেল দেওয়া হলো!!
এরপরও আপনি আমাকে কোন পরিস্থিতির গল্প শোনাবেন?
🔺আল্লাহ্র রহমত হতে তোমরা নিরাশ হয়ো
না। কারণ আল্লাহর রহমত হতে কেউই নিরাশ হয় না, কাফির সম্প্রদায় ছাড়া ।’ (সূরা
ইউসুফ, ৮৭)
মনে রাখবেন-
🔺 "নিশ্চয় কষ্টের সাথেই স্বস্তি
আছে" (সূরা আল ইন'শিরাহ, ৬)
তাই এই ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি লাভের জন্য আপনাকে আল্লাহর উপর পরিপূর্ণ
বিশ্বাস রেখে তার দিকেই ফিরে আসতে হবে। ইনশা আল্লাহ, তাহলেই আপনি সক্ষম হবেন। ❣️
Man, Oh Man
পুরুষ মানুষ অনেকটা খেজুর গাছের মতো।
আদর পায় না
যত্ন পায় না
কেউ পানি দেয় না
সার দেয় না
গোড়ায় কেউ মাটি
দেয় না
অন্যেরা আবার বলে
নিজের পায়ের তলার মাটি নিজে শক্ত করো
পুরুষ মানুষ অনেকটা অযত্নে অবহেলায়
বেড়ে ওঠে
কিন্তু তার কাছে
অনেকের অনেক পাহাড় সমান প্রত্যাশা!
পুরুষ মানুষের ফল ভারী মিষ্টি
পুরুষ মানুষের রসের জন্য
হাহাকার পড়ে যায়
পুরুষ মানুষের রসের গুড় চিনির
চেয়ে কয়েকগুন বেশি উপকারী
পুরুষ মানুষকে করা হয় বছরের পর বছর
ক্ষতবিক্ষত
যতদিন বেঁচে থাকে
তাকে কাটা হয়
তার রস ফোঁটা
ফোঁটা করে নিঙড়ে নেয়া হয়
রস নেয়া শেষ হলে তার
আর কোন কদর থাকে না
পথের ধারে একাকী
অযত্নে অবহেলায় খাড়া হয়ে থাকে
আবার জীবন শেষ করে
জ্বালানির কাঠ হিসেবে পুরুষ
মানুষ অধিক বিশ্বস্ত
মাছ ধরার ফাঁদ
পাতার জন্য তার জুড়ি নেই
তারপরও খেজুর গাছ রূপী
পুরুষ মানুষ কোন অভিযোগ করে না
কিছু প্রত্যাশা
করেনা
ভালোবাসা চায়না;
শুধু ফল দিয়ে যায়
রস দিয়ে যায় আর
মাথা উঁচু করে বেঁচে থাকে নিঃস্বার্থভাবে
পরিবারের জন্য
সবকিছু কোরে!
-সূত্রঃ বলাই চাঁদ
মুখোপাধ্যায় ও নাঈম ইসলাম
-নিজ অভিজ্ঞতা
তরঙ্গায়িত জীবন
Every minute someone leaves this world behind
প্রতি মিনিটেই কেউ না কেউ এ দুনিয়া ছেড়ে চলে যাচ্ছে
We're all in "the
queue" without knowing it
আমরা সবাই ওই লাইনেই আছি সেটা না জেনে
We will never know how
many people are ahead of us
আমরা জানতে পারবো না আমাদের আগে ক’জন চলে গেছে
We can't move to the
bottom of the row
আমরা এই লাইনের শেষে যেতে পারবোনা কক্খনোই
We can't get out of
line
না পারবো আমরা এই লাইনের বাইরে যেতে
We can't avoid the
queue
না পারবো আমরা এই লাইন অবজ্ঞা করতে
So while we wait in
line
তাই আমরা যখন এখানে অপেক্ষমান-
Make the moments count
আমরা দিন-ক্ষণ
হিসেব করে চলি
Make priorities
অগ্রাধিকারগুলো কি কি, তা
জেনে নেই
Make the time
সময় বের করি সেগুলো করতে
Let your qualities be
known
গুণগুলো অপরকে জানাই
Make people feel
important
মনুষের গুরুত্ব বুঝতে চেষ্টা করি
Make your voice heard
আমার কন্ঠস্বর ছড়িয়ে পড়ুক
Make big things out of
small things
ছোট ছোট কাজের সমন্বয়ে বড় বড় কাজ করি।
Make someone smile
কারো অন্তরের সুখ হয়ে বেঁচে রই
Make the change
ভালোর দিকে বদলাই
Make love
ভালোবাসি মানুষকে
Make Peace
শান্তির দিকে আসি
Get it together
একত্রে থাকি, একত্রে
বাঁচি
Make sure you tell
your people you love them
মানুষ যেনো বলে আমি তাদের ভালোবাসি
Make sure you have no
regrets
নিশ্চিত হই যে আমার কোন অনুতাপ নেই
Make sure you're ready
নিশ্চিত হই চলে যাবার জন্যে
Very true
এটেই নিরেট সত্যি
Live life and let
live, enjoy, be grateful
বাঁচি,
বাঁচতে
দেই, আনন্দ
করি আর কৃতজ্ঞ থাকি
don't waste time
arguing
মিছে তর্কে সময় না নষ্ট করি
fighting in doing bad
things life is short
জীবন ছোট,
তাই
ছোট খাটো কিছু নিয়ে বিতন্ডা না করি
live it
সচেতন হই,
be humble
বিনয়ী থাকি
love yourself and be
happy with what you have
নিজেকে ভালোবাসি আর সুখী থাকি আমার যা যা আছে তাই নিয়ে
Have a awesome life
জীবন হোক সুন্দরতম
সকালে না খেয়ে থাকলে কী কী সমস্যা হয়?
দেরি করে ঘুম থেকে উঠছেন, সকালে খাচ্ছেন না, রাতভর জাগছেন। এতে কী কী ক্ষতি হচ্ছে সে বিষয়ে কোনও ধারণা আছে কী? সকালে না খেলে যে ভয়ঙ্কর ক্ষতি হতে পারে তার মধ্যে ডায়বেটিস, মুটিয়ে যাওয়ার মতো ভয়ঙ্কর রোগ আছে জানেন কী।
কোষ্ঠকাঠিন্যে
কিছু টোটকা
মুখের দুর্গন্ধ
মুখের দুর্গন্ধ বিব্রতকর একটি সমস্যা
সূত্র: প্রথম আলো
কলা
Origin Of Banana
জামাতে নামায পড়া কেন?
নামাজ আদায়কারীদের অনেকেই পাঁচ ওয়াক্ত নামাজে মসজিদে আসেন। মসজিদে নামাজ পড়তে এলে তাঁদের পরস্পরের মধ্যে ঐক্য ও ভ্রাতৃত্ববোধ গড়ে ওঠে। মসজিদে জামাতে নামাজ আদায়ের অশেষ সওয়াব সম্পর্কে রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, জামাতে নামাজ পড়ার ফজিলত একা পড়ার চেয়ে ২৭ গুণ বেশি। (বুখারি শরিফ)
সূরা ফাতিহা সালাতে অত্যাবশ্যকীয়
সুরা ফাতিহা এমন এক সুরা, কেউ যখন এর একটি করে আয়াত পড়তে থাকে, আল্লাহ সঙ্গে সঙ্গে সেই আয়াতের জবাব দিতে থাকেন। এই সুরা যেন আল্লাহর সঙ্গে তাঁর বান্দার সরাসরি যোগাযোগ।
নবী, রাসূলদের ভাষা
মাতৃভাষা আল্লাহর সেরা দান। আল্লাহ নিজ অনুগ্রহে মানুষকে মনের ভাব ব্যক্ত করতে মাতৃভাষা দান করেছেন। ভাষা অন্যান্য প্রাণীর ওপর মানুষের শ্রেষ্ঠত্বের অন্যতম দিক। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘দয়াময় আল্লাহ, তিনিই শিক্ষা দিয়েছেন কোরআন, তিনিই সৃষ্টি করেছেন মানুষ, তিনিই তাকে শিখিয়েছেন ভাব প্রকাশ করতে।’ (সুরা আর-রহমান, আয়াত : ১-৪)