Thursday, May 30, 2019

Obstacles in the way of success


Obstacle is something that blocks one's way or prevents or hinders progress. The success, on the other hand, is accomplishment of an aim or purpose. So, the term ‘Obstacle to Success’ may be defined as something that creates barriers/hindrance on the way to one’s accomplishment of the aim or purpose.

Obstacle to success in terms of career development involves a lot of dimensions covering professional as well as individual’s physique and psyche which may be of the following types:

  1. Obstacles in terms of Professional Aspects
  2. Obstacles in terms of Moral Aspects
  3. Obstacles in terms of Psychological Aspects
  4. Obstacles in terms of Physical Aspects
  5. Obstacles in terms of Attitudinal Aspects
  6. Obstacles in terms of Training/motivational Aspects   

Professional Aspects
  1. Insufficient professional knowledge
  2. Lack of practical knowledge & Skill
  3. Lack of quality/quantity/accuracy and perfection
  4. Inefficiency in making decision
  5. Inept in implementing decision
  6. Weakness in expression
  7. Lack of co-operation
  8. Lack of discipline & punctuality
  9. Lack of consciousness about security
  10. Lack of control over organizational information
  11. Lack in keeping the skill current
Moral Aspects
  1. Lack of honesty & integrity
  2. Excessive greed and avarice
  3. Indulgence in taking bribe
  4. Extravagant way of life
  5. Maintaining a selfish approach
  6. Indulgence in immoral activities beyond religious sanction
Psychological Aspects
  1. Lack of moral courage
  2. Lack of self confidence
  3. Hesitating attitude
  4. Introverted and hiding approach
  5. Maintaining negative attitude
  6. Lack of intelligence
  7. Lack of mental stability
  8. Lack of creativity
  9. Lack of innovation
  10. Lack of focus
Physical Aspects
  1. Lack of Physical fitness
  2. Frequent ailment
  3. Lack of physical energy
  4. Indolence and indifferent
Attitudinal Aspects
  1. Un-smart  attitude
  2. Lack of leadership quality
  3. Sluggish approach to carry the instructions
  4. Bleak personality
  5. Lack of initiative & drive
  6. Apathy to do work
  7. Absence of right image
  8. Lack of self discipline
Training/motivational Aspects
1.       Lack of training
2.       Poor score in the training
3.       Lack of proper job rotation
4.       Inability to train the subordinate
5.       Lack of being motivated
6.       Lack of motivating ability

Source: Training Methodology

Thursday, May 16, 2019

পুরুষদের কঠিন ৫ সমস্যা

প্রতি ৪০ সেকেন্ডে পৃথিবীতে একজন ব্যক্তি আত্মহত্যা করে। যারা নিজের জীবন এভাবে শেষ করে দেন এবং বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই তারা পুরুষ। নিজেদের সমস্যা নিয়ে কথা বলা অথবা কোন বিশেষজ্ঞের কাছে যাওয়ার প্রবণতা সম্ভবত তাদের কম।
এক্ষেত্রে জেনে নেয়া জরুরি যে পাঁচটি বিষয় নিয়ে পুরুষদের কথা বলা দরকার।
১. নিঃসঙ্গতা নিয়ে কথা বলুন
বিবিসি নিজে ওয়েলকাম কালেকশন নামে একটি সংস্থার সাথে নিঃসঙ্গতা নিয়ে জরিপ চালিয়েছিল। তাতে দেখা গেছে ১৬ থেকে ২৪ বছর বয়সীরা সবচেয়ে বেশি নিঃসঙ্গতা অনুভব করে। খুব দীর্ঘ সময়ের নিঃসঙ্গতা একজন মানুষের শারীরিক ও মানসিক অবস্থার উপর বড় ধরনের প্রভাব ফেলে।
গবেষণায় দেখা গেছে, সহজে নিরাময় হয় না শরীরে এমন রোগের জন্ম দেয় নিঃসঙ্গতা। তা মানুষের মধ্যে বেপরোয়া আচরণের জন্ম দেয়।
একাকীত্বের সাথে স্মৃতিভ্রংশ জনিত রোগেরও সম্পর্ক রয়েছে।
২০১৭ সালে অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি গবেষণা বলছে, বিশেষ করে পুরুষদের জন্য এই নিঃসঙ্গতা থেকে বেরিয়ে আসা মুশকিল।
এই গবেষণার প্রধান রবিন ডানবার বলছেন, যোগাযোগ ও বন্ধুত্ব বজায় রাখার ক্ষেত্রে নারী ও পুরুষের মধ্যে বিশাল ফারাক তারা দেখতে পেয়েছেন।
পুরুষরা নিজেদের একাকীত্ব স্বীকারও করেন না। ২০১৭-১৮ সালে যুক্তরাজ্যের একটি গবেষণায় দেখা গেছে, 'একা বোধ করি না' এই কথাটিই বরং পুরুষরা মেয়েদের তুলনায় বেশি বলেন।
২. কান্না ও পুরুষালী ধারনা
সমাজের প্রচলিত একটি কথাই রয়েছে যে 'ছেলেদের কাঁদতে নেই'।
যুক্তরাজ্যভিত্তিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান ইউগভ-এর ২০১৮ সালের এক হিসেব অনুযায়ী দেশটির ১৮ থেকে ২৪ বছর বয়সী পুরুষদের ৫৫ শতাংশ মনে করেন কান্না পুরুষের আচরণের সাথে যায় না বা কান্না পুরুষালী বিষয় নয়।
আত্মহনন প্রবণতায় ভোগে এমন মানুষদের সহায়তা করে অস্ট্রেলিয়ান দাতব্য প্রতিষ্ঠান লাইফলাইন। সংস্থাটির নির্বাহী পরিচালক কোলম্যান ওড্রিসকল বলছেন, "আমরা খুব ছোটবেলা থেকে ছেলেদের এমনভাবে তৈরি করি যেন তাদের আবেগ প্রকাশ করতে নেই। সমাজ সেভাবেই ছেলেদের বড় করে তোলে। তাদের ধারনা দেয়া হয় যে আবেগ প্রকাশ করা দুর্বলতার লক্ষণ।"
অথচ বহু গবেষণায় দেখা গেছে নিজের মন হালকা করার জন্য কান্না খুব কাজে আসে।
৩. পরিবারের জীবিকার প্রধান দায়িত্ব পুরুষের জন্য বড় চাপ
যুক্তরাজ্যে এক গবেষণায় দেখা গেছে ৪২ শতাংশ পুরুষরা মনে করে তাদের নারী সঙ্গীদের তুলনায় তাদের আয় বেশি হওয়া উচিত।
সেরকম একজন নাইজেরিয়ান ফুটবলার অলুমাইড ডরুযাইয়ে। তিনি বলছেন, "আমি দেখেছি আমার বাবা ছিলেন পরিবারের প্রধান রুটির যোগানদাতা। দিনরাত খাটতেন। আমিও সেরকমই হয়েছি। যেকোনভাবেই হোক আমাকে অর্থ উপার্জন করতে হয়েছে কারণ আমাকে সেই পুরুষের ভূমিকাটি নিতে হয়েছে।"
পরিবারের সবার রুটির যোগান দেয়া পুরুষের দায়িত্ব এই ধারনার কারণে পুরুষরা অনেকেই বাড়তি চাপের মধ্যে থাকেন।
পুরুষদের জন্য এই দায়িত্ব বাড়তি বোঝা বলে মনে করা হয়। অর্থনৈতিক বোঝা মানসিক স্বাস্থ্যের উপর প্রভাব ফেলে।
বেকারত্বের সাথে আত্মহত্যার সম্পর্ক রয়েছে বলে ২০১৫ সালের এক গবেষণায় দেখা গেছে।
৪. সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম ও বাস্তবতা
গবেষকরা বলছেন, মানসিক স্বাস্থ্যের উপর সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম সম্ভবতঃ খুব গভীর প্রভাব ফেলছে। যুক্তরাষ্ট্রের পেনসিলভেনিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি গবেষণা বলছে সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে আমরা যত বেশি সময় কাটাই তাতে আমরা আরও বেশি নিঃসঙ্গ ও বিষণ্ণ হয়ে পড়ি।
এই গবেষণার লেখক মেলিসা হান্ট বলছেন, "সামাজিক যোগাযোগের ব্যবহার কমিয়ে দিলে সাধারণত বিষণ্ণতা ও নিঃসঙ্গতার মাত্রা উল্লেখযোগ্য হারে কমে আসে।"
কিন্তু সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে এমন কি আছে যা আসলে ক্ষতিকর?
মিশিগান বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিজ্ঞানের অধ্যাপক অস্কার ইয়াবারা বলছেন, "সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে যা দেখা যায় তা খুব কম ক্ষেত্রেই বাস্তব জীবনের প্রতিফলন। আপনি এতে ঢুকে যা দেখছেন তা সচরাচর খুবই বাছাই করা বিষয়াদি। কিন্তু মানুষ তবুও নিজের জীবনের সাথে তার তুলনা করে।"
৫. নিজের শরীর সম্পর্কে ধারনা
যুক্তরাজ্যে গত বছর লাভ আইল্যান্ড নামে টেলিভিশনে একটি রিয়ালিটি শোতে অংশ নিয়ে কিছুটা খ্যাতি অর্জন করেছিলেন এমন একজন জশ ডেনজেল।
তিনি বলছেন, এই অনুষ্ঠানে অংশ নেয়ার আগে তিনি সারাদিন জিমে কাটাতেন। তারপরও আয়নায় নিজের দিকে তাকাতেন এবং নিজের শরীর নিয়ে সংকোচ বোধ করতেন।
তিনি বলছেন, "এখনো সৈকতে হয়ত আমার পাশ দিয়ে দারুণ সিক্স প্যাক শরীর নিয়ে কেউ হেঁটে যাচ্ছে, আমি তখন নিজের দিকে তাকিয়ে নিজেকেই খুব হীন পুরুষ মনে হয়েছে।"
তরুণ প্রজন্মের মধ্যে একটি দারুণ ফিগার নিয়ে এখন অনেকেই খুব চিন্তা করেন। তাই স্থূল হয়ে যাওয়া বা শরীরের কোন খুঁতের সাথেও মানসিক স্বাস্থ্যের যোগসূত্র রয়েছে বলে মনে করা হয়।
এই সকল বিষয় নিয়ে পুরুষদের খোলাখুলি আলাপ করাকেই এখন উতসাহিত করা হচ্ছে।
নিজের আবেগকে দূরে ঠেলে না দিয়ে, বোতল বন্দি করে না রেখে তার সংস্পর্শে এলেই বরং মানসিক স্বাস্থ্যের উপকার হয়- সেই বার্তা দেয়া হচ্ছে পুরুষদের।
সূত্র: বিবিসি

Friday, May 10, 2019

হেঁচকি কেন ওঠে? হলে কী করবেন?


খেতে বসে হেঁচকি উঠলে আমাদের মা-দাদীকেকে বলতে শোনা যেত, 'কেউ নিশ্চয়ই মনে মনে তোর নাম করছে।' মা-দাদীর কথা না-হয় বাদ রইল। চারপাশে হেঁচকি নিয়ে অন্ধবিশ্বাসের কমতি নেই। এমনও বলতে শোনা যায়, চুরি করে খেলে নাকি হেঁচকি ওঠে! অবশ্যই এর সঙ্গে বিজ্ঞানের কোনও যোগ নেই। তা হলে, হেঁচকি কেন ওঠে?

আমাদের বুকের খাঁচাকে পেট থেকে আলাদা করেছে একটি মাংসপিণ্ড। যার নাম ডায়াফ্রাম বা বক্ষচ্ছদা। শ্বাসপ্রশ্বাস প্রক্রিয়ায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে এই ডায়াফ্রামের। এই ডায়াফ্রামের আকস্মিক সংকোচনের কারণেই হেঁচকি বা হিক্কা শুরু হয়। প্রতিবার সংকোচনের ফলে ভোকাল কর্ড সাময়িক ভাবে বন্ধ হয়ে যায় বলে, হিক শব্দ তৈরি হয়। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে এটি কয়েক মিনিট স্থায়ী হয়। কিন্তু ৪৮ ঘণ্টার বেশি স্থায়ী হলে, ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

ডায়াফ্রামের স্নায়ুতে ব্যাঘাত হলেই এই আকস্মিক সংকোচন দেখা দিতে পারে। স্ট্রোক, মস্তিষ্কে টিউমার ও আঘাত বা প্রদাহ হলেও হেঁচকি হয়। ডায়াবেটিস ও কিডনির অসুখ, রক্তে লবণের তারতম্য ঘটলে, অ্যানেসথেশিয়ার পর এবং নানা রকম ঘুমের ওষুধ বা স্টেরয়েড ওষুধ সেবনেও এটি হতে পারে।
এখন প্রশ্ন, বিব্রতকর এই হেঁচকি বা হিক্কার হাত থেকে পরিত্রাণ পাবেন কী করে?
বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই আপনা থেকে সেরা যায়। না কমলে, ঠান্ডা জলে গার্গল করুন বা কয়েক ঢোঁক ঠান্ডা জল খেয়ে নিন, স্বস্তি পাবেন। ঘাবড়ে গেলেও কারও কারও হেঁচকি উঠতে দেখা যায়। সেক্ষেত্রে চুইংগাম চিবোলেই সেরে যাবে। মনোযোগ সরে যাওয়াতেই হেঁচকি ওঠা বন্ধ হয়। মুখে একচামচ চিনি দিলেও হেঁচকি বন্ধ হয়ে যায়। ঘরোয়া এমন অজস্র টোটকা রয়েছে। একটানা হেঁচকি উঠতে থাকলে, জিভে এক চামচ ভিনিগার দিন। এর টক স্বাদ আপনার হেঁচকি বন্ধ করবে। গরম জলে এক চামচ মধু মিশিয়ে খেলেও হেঁচকির হাত থেকে পরিত্রাণ মেলে। অনবরত হেঁচকি হতে থাকলে, ৪টি এলাচ ৫০০ গ্রাম জলে ফুটিয়ে তা ২০০ গ্রামে পরিণত করে, সেই জল পান করুন। ম্যাজিকের মতো কাজ করবে। আদা কুঁচি করে কেটে মুখে দিলেও রেহাই পাবেন। দু আঙলে দু-কানের ছিদ্র কিছুক্ষণ চেপে ধরলেও, হেঁচকি বন্ধ হয়ে যায়।
হেঁচকি শুরু হলে তা দ্রুত বন্ধ করতে কিছু পদ্ধতি অনুসরণ করতে পারেন:

১. দ্রুত এক চামচ মাখন বা চিনি খেয়ে নিন। এতে তাড়াতাড়ি হেঁচকি বন্ধ হয়ে যাবে।
২. বেশি করে পানি পান করুন। বিশেষ করে এই সময় ঠাণ্ডা পানি খেলে হেঁচকির সমস্যায় দ্রুত উপকার পাওয়া যায়।
৩. হেঁচকির সমস্যা শুরু হলে হালকা চাপ দিয়ে নাক চেপে ধরুন। এই পদ্ধতি হেঁচকির সমস্যা কমাতে সাহায্য করবে।
৪. হেঁচকি বন্ধ করতে লম্বা শ্বাস নিয়ে নাক-মুখ কিছুক্ষণ বন্ধ করে রাখুন। যতক্ষণ সম্ভব দম ছাড়বেন না। এতে সমস্যা কমে যাবে।
৫. লম্বা শ্বাস নিন। এ বার হাঁটুকে বুকের কাছাকাছি এনে দুহাত দিয়ে জড়িয়ে ধরুন। কিছুক্ষণ এভাবে থাকলে হেঁচকির সমস্যা কমে যাবে।
৬. হেঁচকি বন্ধ করতে লেবুর রসের সঙ্গে সামান্য আদার কুচিও একসঙ্গে মিশিয়ে খেতে পারেন। 
৭. হঠাত করে হেঁচকি শুরু হলে দুই কানে দুই আঙ্গুল ঢুকিয়ে কিছুক্ষণ দম বন্ধ করে থাকুন। এতে হেঁচকি নিমেষেই বন্ধ হয়ে যাবে।
৮. দ্রুত হেঁচকি বন্ধ করার জন্য জিভে এক টুকরো লেবু রেখে কিছুক্ষণ চুষতে থাকুন। এটি হেঁচকি বন্ধ করতে খুবই কার্যকর।