Wednesday, September 26, 2018

যে হ্যাবিটগুলো মগজের দারুন ক্ষতি করে

নাশতা না খাওয়া
People who do not take breakfast are going to have a lower blood sugar level. This leads to an insufficient supply of nutrients to the brain causing brain degeneration. 
পেট পুরে খাওয়া 
It causes hardening of the brain arteries, leading to a decrease in mental power. 
ধুমপান করা
It causes multiple brain shrink age and may lead to Alzheimer disease. 
বেশী চিনিযুক্ত খাবার খাওয়া
Too much sugar will interrupt the absorption of proteins and nutrients causing malnutrition and may interfere with brain development. 
এয়ার পল্যুশন
The brain is the largest oxygen consumer in our 20 body. Inhaling polluted air decreases the supply of oxygen to the brain, bringing about a decrease in brain efficiency. 
ঘুম না হওয়া
Sleep allows our brain to rest... Long term deprivation from sleep will accelerate the death of brain cells.
ঘুমের সময় মাথা ঢেকে ঘুমানো
Sleeping with the head covered increases the concentration of carbon dioxide and decrease concentration of oxygen that may lead to brain damaging effects.
অসুখের সময় কাজ করা
Working hard or studying with sickness may lead to a decrease in effectiveness of the brain as well as damage the brain. 
সৃজন-চিন্তাশীল কাজ না করা
Thinking is the best way to train our brain, lacking in brain stimulation thoughts may cause brain shrinkage.
ইনটেলেকচুয়াল কথা না বলা
Intellectual conversations will promote the efficiency of the brain.

Sunday, September 23, 2018

শিক্ষা

শিক্ষা
জ্ঞানের প্রতি:
হে জ্ঞান! করেছ ধনী কত না জাতিরে,
যাহারে ছেড়েছ সেই ডুবেছে তিমিরে;
সংসারের সর্বরত্ন তা’দেরি কারণ,
জানে যারা একমাত্র তুমি মূলধন।
Education, means
To Adapt-খাপ খাওয়ানো
To unroll- প্যাঁচ খুলে ফেলা
To acquaint with new-নোতুনের কাছে আসা
To accustom –অভ্যস্ত হওয়া
To be terra firma-মাটির মত সলিড বা নিরেট হওয়া
To take quintessence of clay-সার বা আসল জিনিস নিংড়ে নেয়া
To evolve-বদলে যাওয়া
To out of encystment-খোলসের ভেতর থেকে বেরিয়ে আসা
To stand head high-মাথা উঁচু করে দাঁড়ানো
To erect-সোজা থাকা
To solidify-নিরেট হওয়া
To work in 3 types of motion-তিন ধরনের গতির সাথে কাজ করা
Resolute-দৃঢ়চিত্ত
To metamorphose
To avoid inertia-জাড্যগুণ বা জড়তা থেকে বেরিয়ে আসা
To be out of dormancy, torpor & aestivation-সুপ্ত অবস্থা থেকে বেরিয়ে আসা
শিক্ষা একটি শক্তি
1. Education is a powerful social force. শিক্ষা একটি শক্তিশালী সামাজিক শক্তি
2. It transmits and shapes culture and beliefs. শিক্ষা কৃষ্টি ও বিশ্বাসকে একটি আকার দিয়ে তা বহুদূর ছড়িয়ে দেয়।
3. It can reveal and develop the potentialities inherent in each individual শিক্ষার মাধ্যমে একজন শিক্ষার্থীর সম্ভাবনাগুলো প্রকাশ পায় এবং সেগুলো বিকশিত হয়। এ গুণগুলো হলোঃ Purity (cleanliness), wisdom, service, kindliness, forbearance, trustworthiness, unity, truthfulness, righteousness, virtue, courtesy, involvement, selflessness, generosity, compassion
4. It can prepare individuals to contribute to the well being of themselves, their families, their communities and to humankind as a whole. শিক্ষা একজন শিক্ষার্থীকে তার কল্যানের দিকে নিয়ে যায়। শুধু তাই নয় শিক্ষা শিক্ষার্থীর পরিবার, সমাজ তথা মানবজীবনের ওপর শিক্ষার্থীর শিক্ষা অসামান্য প্রভাব রাখে।
তাই বলা হয় সম্পূর্ণ শিক্ষার্থীকে শিক্ষিত করে তোল, দেখবে গোটা দুনিয়া তার দিকে ঝুঁকে পড়েছে।
Advantages of Education
1. Knowledge gained through education opens the door of a lot of opportunities and betterment.
2. Education makes us humble, polite and courteous.
3. Education creates awareness and expands our vision.
4. We become more aware about our-self, about the society, about everything that surrounds and affect our life.
5. Education brings discipline in the life. Discipline is of utmost importance in every field of life.
6. An educated person commands respect in the society.
7. Education enables us to earn our livelihood. Education empowers and individual to get a good job.
8. The knowledge of science and technology empowers development in many fields.
Thought-Provoking Quotes on Education
১. আমি আমার ছাত্রদের কখনোই শিখাই না। আমি শুধু চেষ্টা করি এমন একটি পরিবেশ দিতে যে পরিবেশে তার শেখে বা শিখবে।-আইনষ্টাইন
২. মানবজাতিকে শাসন করাই যাদের ধ্যান-জ্ঞান তাদের ভাল করে জানা উচিত যে কোন সাম্রাজ্যের ভাগ্য নির্ভর করে যুবকদেরকে ভাল করে শিক্ষিত করে তোলার ওপর।-অ্যারিস্টোটল
৩. শিক্ষার ১০ ভাগের ভেতর ৯ ভাগই হলো উতসাহের যোগান দেয়া।–আনাতোল ফ্রাঁস (অসাধারন হিউমার সমৃদ্ধ ফরাসী লেখক)
৪. আজকের দিনই হলো শেখার সবচেয়ে ভাল দিন।
৫. ভুল করা মানেই হলো প্রমাণ করা যে তুমি শিখছো্
৬. গতকাল একটা বাতিল চেক, আগামীকাল একটা প্রতিজ্ঞা পত্র, “আজ” বা “টু-ডে” হলো রেডী ক্যাশ। একে ব্যবহার করো।
৭. প্রত্যেকদিনই তুমি নোতুন নোতুন কিছু শিখবে যদি তুমি কোন কিছু ভাল করে শোন।
সফল শিক্ষকের ৩ অভ্যাস
১. তারা তাদের ছাত্রদের ওপর কখনোই আস্থা হারায় না।
২. তারা হাই ফ্রিকোয়েন্সি শব্দগুলোর ওপর নজরদারী রাখেন। হাই ফ্রিকোয়েন্সি শব্দগুলো নিয়মিত রিভিউ করেন। High frequency words are quite simply those words which occur most frequently in written material, for example, "and", "the", "as" and "it". They are often words that have little meaning on their own, but they do contribute a great deal to the meaning of a sentence.
৩. তারা তাদের ছাত্রদের মূল্যায়ন করেন। তারা জানেন ও বোঝেন যে তার ছাত্ররা কি কি চায়। তারা ছাত্রদের রেকর্ড পর্যালোচনা করেন ও তার ওপর মন্তব্য রাখেন।
সবচেয়ে সফল শিক্ষকের ৭ অভ্যাস
1. Never stop learning: তারা সব সময়ই শেখেন
2. Bring some fun into the classroom: তারা ক্লশরুমকে আনন্দঘন করেন
3. Sense of purpose: তারা বেঝেন যে শিক্ষার আসল উদ্দেশ্য কি
4. Regular communication with parents: তারা শিক্ষার্থীর বাবা মায়ের সাথে নিয়মিত যোগাযোগ রাখেন
5. Go beyond regular curriculum: তারা সিলেবাসের বাইরেও চলে যান
6. Be open to new technologies: তারা নতুন প্রযুক্তি সচেতন
7. Believe in students: তারা শিক্ষার্থীর ওপর আস্থা রাখেন

Tuesday, September 18, 2018

ডাবের পানি - খালি পেটে

বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে সারা বছর ধরে যদি নিয়ম করে ডাবের পানি খাওয়া যায়, তাহলে একাধিক রোগ শরীরের ধারে কাছেও ঘেঁষতে পারে না। শুধু তাই নয়, ডাবের পানিতে উপস্থিত অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, অ্যামাইনো অ্যাসিড, ভিটামিন বি কমপ্লেক্স, ভিটামিন সি, আয়রন, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, মেঙ্গানিজ এবং জিঙ্ক নানাভাবে শরীরে গঠনে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। এইসব উপাদানই আমাদের বেঁচে থাকার জন্য প্রয়োজন । তাই নিয়মিত ডাবের পানি খাওয়া শুরু করতে পারেন। এমনটা করলে কয়েক দিনের মধ্যেই দেখবেন নানাবিধ উপকার মিলবেঃ
১. হাড়ের স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটে: একাধিক গবেষণায় দেখা গেছে ডাবের পানিতে উপস্থিত ক্যালসিয়াম, হাড়কে শক্ত-পোক্ত করে তোলার পাশাপাশি হাড়ের স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটাতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। প্রসঙ্গত,ডাবে উপস্থিত ম্যাগনেসিয়ামও এক্ষেত্রে নানাভাবে সাহায্য করে থাকে। বুড়ো বয়সে যদি নানাবিধ হাড়ের রোগে আক্রান্ত হতে না চান, তাহলে সকাল সকাল উঠে এক গ্লাস ডাবের পানি খান।
২. শরীরকে বিষমুক্ত করে: দেহের প্রতিটি কোণায় উপস্থিত ক্ষতিকর টক্সিক উপাদানদের বের করে দিতে এই প্রকৃতিক উপাদানটির কোনও বিকল্প হয় না বললেই চলে। তাই তো প্রতিদিন ঘুম থেকে উঠে এক গ্লাস ডাবের পানি খেলে নানাবিধ রোগ যেমন শরীরের ধারে কাঁছে ঘেঁষতে পারে না, তেমনি সার্বিকভাবে শরীরিক ক্ষমতাও বৃদ্ধি পায়।
৩. ব্লাড সুগারকে নিয়ন্ত্রণে চলে আসে: ২০১২ সালে হওয়া জার্নাল ফুড অ্যান্ড ফাংশন স্টাডিসে দেখা গিয়েছিল ডাবের পানিতে থাকা অ্যামাইনো অ্যাসিড এবং ডায়াটারি ফাইবার ইনসুলিনের কর্মক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়। ফলে স্বাভাবিকভাবেই ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে চলে আসে। এই কারণেই তো রোজের ডায়েটে ডাবকে অন্তর্ভুক্ত করার পরামর্শ দিয়ে থাকেন চিকিৎসকেরা।
৪. কিডনির ক্ষমতা বাড়ে: প্রচুর মাত্রায় পটাশিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়াম থাকার কারণে ডাবের পানি কিডনির কর্মক্ষমতা বাড়াতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। সেই সঙ্গে শরীরে উপস্থিত টক্সিন উপাদানদের ইউরিনের সঙ্গে বের করে দিয়ে নানাবিধ জটিল রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কাও কমায়।
৫. পানির ঘাটতি মেটে: ডাবের পানি শরীরের ভেতরে প্রবেশ করা মাত্র পানির ঘাটতি মিটতে শুরু করে। সেই সঙ্গে এতে উপস্থিত ইলেকট্রোলাইট কম্পোজিশান ডায়ারিয়া, বমি এবং অতিরিক্ত ঘামের পর শরীরের ভিতরে খনিজের ঘাটতি মেটাতেও বিশেষ ভূমিকা পালন করে। এই কারণে গরমকালে ডাবকে রোজের সঙ্গী করার পরামর্শ দিয়ে থাকেন চিকিৎসকেরা।
৬.শরীর এবং ত্বকের উজ্জলতা বাড়ে : খাতায় কলমে বয়স বাড়লেও শরীরের বয়স কি ধরে রাখতে চান? তাহলে আজ থেকেই খালি পেটে ডাবের পানি খাওয়া শুরু করুন। দেখবেন উপকার পাবেই পাবেন! আসলে ডাবের পানিতে রয়েছে সাইটোকিনিস নামে নামে একটি অ্যান্টি-এজিং উপাদান, যা শরীরের উপর বয়সের ছাপ পরতে দেয় না। সেই সঙ্গে ত্বকের সৌন্দর্য বাড়াতেও বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।
৭. ব্লাড প্রেসারের মতো রোগ দূরে থাকে: ডাবের পানিতে উপস্থিত ভিটামিন সি, পটাশিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়াম রক্তচাপকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে থাকে। সম্প্রতি ওয়েস্ট ইন্ডিয়ান মেডিকেল জানার্লে প্রকাশিত একটি গবেষণা অনুসারে পটাশিয়াম শরীরে নুনের ভারসাম্য ঠিক রাখার মধ্যে দিয়ে ব্লাড প্রেসারকে স্বাভাবিক রাখে। এই কারণেই তো যাদের পরিবারে এই মারণ রোগটির ইতিহাস রয়েছে, তাদের নিয়মিত ডাবের পানি খাওয়া উচিত। একই নিয়ম যদি রক্তচাপে ভোগা রোগীরাও মেনে চলেন, তাহলেও দারুন উপকার মেলে।
৮. ওজন হ্রাসে পায়: ডাবের পানিতে উপস্থিত বেশ কিছু উপকারি এনজাইম হজম ক্ষমতা বাড়ানোর পাশাপাশি মেটাবলিজমের উন্নতিতেও সাহায্য় করে থাকে। ফলে খাবার খাওয়া মাত্র তা এত ভাল ভাবে হজম হয়ে যায় যে শরীরের অন্দরে হজম না হওয়া খাবার মেদ হিসেবে জমার সুযোগই পায় না। ফলে ওজন কমতে শুরু করে। প্রসঙ্গত, ডাবের পানি শরীরে লবনের মাত্রা ঠিক রাখে। ফলে ওয়াটার রিটেনশন বেড়ে গিয়ে ওজন বৃদ্ধির আশঙ্কাও হ্রাস পায়।
৯. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার উন্নতি ঘটে: রাইবোফ্লভিন, নায়াসিন, থায়ামিন এবং পাইরিডোক্সিনের মতো উপকারি উপদানে ভরপুর ডাবের পানি প্রতিদিন পান করলে শরীরের ভেতরে শক্তি এতটা বৃদ্ধি পায় যে জীবাণুরা কোনওভাবেই ক্ষতি করার সুযোগ পায় না। সেই সঙ্গে ডাবের পানি উপস্থিত অ্যান্টি-ভাইরাল এবং অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল প্রপাটিজ নানাবিধ সংক্রমণের হাত থেকে বাঁচাতেও বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।
১০. হার্টের স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটে: শরীরে বাজে কোলেস্টেরল বা এল ডি এল-এর পরিমাণ কমিয়ে হার্টের স্বাস্থ্যের উন্নতিতে ডাবের পানির কোনও বিকল্প হয় না বললেই চলে। শুধু তাই নয়, দেহে ভাল কোলেস্টেরলের পরিমাণ বাড়িয়ে হঠাত হার্ট অ্যাটাকের আশঙ্কা কমাতেও ডাবের পানি বিশেষ ভূমিকা নিয়ে থাকে।
১১. মাথা যন্ত্রণার প্রকোপ কমে: ডিহাইড্রেশনের কারণে মাথা যন্ত্রণা বা মাইগ্রেনর অ্যাটাক হওয়ার মতো ঘটনা ঘটলে শীঘ্র এক গ্লাস ডাবের পানি খেয়ে নেবেন। এমনটা করলে দেখবেন নিমেষে কষ্ট কমে যাবে। আসলে এই প্রকৃতিক উপাদানটিতে উপস্থিত ম্যাগনেসিয়াম, এই ধরনের শারীরিক সমস্যার চিকিতসায় বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।
Coconut water is a safe drink that you can take during pregnancy. Its natural vitamins and minerals make the drink suitable during pregnancy.
Drink it early morning on an empty stomach: Drinking coconut water first thing in the morning on an empty stomach can help in many ways.
সূত্র: বিভিন্ন

বোরন নামের খনিজটি কেন দরকার শরীরে


লাল ফল খান খোসাসহ। কারণ এই লাল খোসায় রয়েছে আল্লাহ পাকের দেয়া এক অসাধারন খনিজ “বোরন।”
বোরনের অভাব শরীরে থাকলে “Boron deficiency can cause growth arrests and an imbalance of calcium, magnesium and phosphorus and increased effect of stress on the body and can contribute to arthritis and osteoporosis.”
১. শরীরের বৃদ্ধি স্থগিত হয়ে যায়।
২. শরীরে ক্যালশিয়াম, ফসফরাস এবং ম্যাগনেশিয়ামের পরিপাকে অসমতা লক্ষ্য করা যায়।
৩. বেশী স্ট্রেস চলে আসে শরীরে।
৪. শরীরের হাড় ছিদ্র ছিদ্র হয়ে যায়।
৫. বাত দেখা দেয়।
Natural sources of boron
কাঠ বাদাম বা অ্যামন্ড, পিয়াঁজ, লাল খোসাসহ আপেল, লাল খোসাসহ আলু, অ্যাভোক্যাডো, নাশপাতির কোসা, কলা, বরই, গাজর, কিশমিশ, ব্রোকলি, ছোলাবুট, লাল আঙ্গুর, কমলা

সাবধানতা-
Supplements of boron should not be taken as toxicity can be harmful. Symptoms of toxicity are: red rash, vomiting, diarrhea, decreased blood circulation and shock followed by coma. Symptoms occur at doses of approximately 100 milligram. A dose of 15 to 20 grams is fatal for adults and for children three to six grams is fatal.

শুধু খাবার থেকেই বোরনের প্রয়েজন শরীরর মিটিয়ে ফেলে। তাই বাইরের আর কোন সাপ্লিমেন্টের দরকার নেই। সে জন্যই সাবধনতা উল্লেখ করা হলো।
সূত্র: বিভিন্ন

জটিল লোক


১. যদি  তুমি ভাবো তুমিই সব সময় ঠিক আর সবাই ভুল, তা হলে তুমি একজন জটিল লোক।
২.  যদি  তুমি সকল ভাল লোক সম্পর্কে ভুল মন্তব্য করে থাকো, তা হলে তোমার মন্তব্য তোমাকে জটিল লোক বানিয়ে ফেলবে।
৩. যদি তোমাকে কোন ভাবেই তুষ্ট করা না যায় তা হলে সাবধান তমি কিন্তু জটিল লোক হতেই যাচ্ছো।
৪. যদি তুমি সকল বিষয়েই তর্কে জড়িয়ে যাও এমনকি তুচ্ছ বিষয়েও যেখানে তর্ক দরকার নেই -তাহলে তুমি কিন্তু জটিল লোক হয়েই গেছো।
৫. যদি তুমি কারো খোঁজ নিতে থাকো যে ওই লোকটি কি করে, কেন সেই কাজটি করে যেন তুমি ভাগ্য গণনা করতে যাচ্ছো- নিজেকে বড় কিছু একটা ভাবতে যাচ্ছো, তাহলে নিঃসন্দেহে তুমি জটিল লোক।  
৬. তোমার চারপাশের লোকদের সঙ্গে যদি তুমি সচেতন ব্যবহার করো কিন্তু তারা তোমার ব্যপারে ততটা ভাবে না -তাহলে তুমি জটিল লোক।
৭. যদি তুমি সবাইকে শুধরে দাও বা দিতে চাও কিন্তু নিজে শুধরাবার চেষ্টা করো না, তাহলে তুমি অবশ্যই একজন জটিল লোক।
৮. যদি তুমি কখনোই “সরি” না বলো বা “সরি” বলা উচিত এটাও না ভাবো তা হলে তুমি অবশ্যই একজন জটিল লোক।
৯. তুমি কাউকেই ক্ষমা করবে না যদি এমনটা ভাবো তাহলে তুমি সন্দেহাতীতভাবে একজন জটিল লোক।
জটিল লোক থেকে সতর্ক থাকো। যদি না পারো তবে সবাইকে এড়িয়ে একাই চলো। এটাই মঙ্গল।
জটিল আর নেতিবাচক লোকের সাথে চলা মানে হলো সজারুর সাথে পথ চলা। কারণ তোমার এমন কোন দিব্য জ্ঞান নেই যে তুমি সজারুর কাঁটার আঘাত থেকে বেঁচে যাবে।
তাই বদলে যাও। জটিল লোক হবে না। সহজ হও। সহজটাই সবচেয়ে ভাল।  

Tuesday, September 4, 2018

পরের ঘরে দৃষ্টি দান করা বা উঁকি মারা হারাম

অনুমতি লাভ করতে গিয়ে ঘরের ভেতরে তাকানো অথবা যে কোন অবস্থায় বাইরে থেকে কারো ঘরের ভেতর দৃষ্টি দান করা বা উঁকি মারা অবৈধ ও হারাম। এ ব্যাপারে আল কুরআনের সূরা আল হুজুরাতের ৪ নং আয়াতে বলা হয়েছে, হে নবী! যারা তোমাকে গৃহের বাইরে থেকে ডাকাডাকি করতে থাকে তাদের অধিকাংশই নির্বোধ৷ আবু হুরাইরা রা. থেকে বর্ণিত, রাসুলাল্লাহ সা. বলেছেন, “দৃষ্টি যখন ঘরের ঘরের ভেতর চলে যায় তখন অনুমতি চাওয়া অনর্থক হয়ে পড়ে। –আবু দাউদ, হাদীস নং ৫১৭৫। 
আনাস ইবনু মালিক রা. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, জনৈক ব্যক্তি রাসুলুল্লাহ সা. ঘরের কোনো এক ছিদ্র দিয়ে ঊঁকি মেরে দেখছিলেন। ইত্যবসরে তিনি তাকে দেখে একটি ছুরি নিয়ে তার দিকে এগিয়ে যান। তখন আমার মনে হচ্ছিল যে রাসুলুল্লাহ সা. তাকে মারার জন্য সুযোগ খুঁজছেন। সূত্রঃ সহীহ আল বুখারী, হাদীস নং ৫৮৮৮, আল ইস্তি’যান মিন আজালিল বাছার; সহীহ আল মুসলিম, হাদীস নং ৫৭৬৭, তাহরীমুন নাযার ফি বাইতি গায়রিহি। 
সাহল ইবনু মালিক রা. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, জনৈক ব্যক্তি রাসুলুল্লাহ সা. এর দরজার এক ছিদ্র দিয়ে উঁকি মেরে দেখছিলেন। এ সময় রাসুলুল্লাহ সা. চিরুনী দিয়ে মাথা আঁচড়াচ্ছিলেন। যখন তিনি লোকটিকে দেখতে পেলেন, তখন তিনি তাকে বল্লেন, “যদি আমি জানতাম তুমি আমার দিকে দৃষ্টি দান করেছো, তাহলে আমি অবশ্যই আমি এই চিরুনী দিয়ে তোমার চোখ ফুটো করে দিতাম্।” তিনি আরো বলেন, অনুমতি চাওয়ার হুকুম তো এজন্য যে, ভেতরে যেন দৃষ্টি না পড়ে। সূত্রঃ সহীহ আল বুখারী, হাদীস নং ৫৮৮৭।
এই হাদীসের ব্যাখ্যায় ইমাম ইবনু তাইমিয়্যাহ রহ. বলেন, এ হাদীস থেকে জানা যায় যে, কেউ যদি এ ধরনের অপরাধ করে, তার শাস্তি হলো কংকর বা চিরুনী দিয়ে তার চোখ ফুটো করে দেয়া। 
হানাফী ইমামগণের মতে, যে ব্যক্তি অনুমতি ছাড়া অপরের গৃহে অন্যায়ভাবে দৃষ্টি দান করে বা উঁকি মেরে দেখে আর তখন গৃহবাসী যদি পাথর ছুঁড়ে বা অন্য কিছুর সাহায্যে তার চোখ ফুটো করে বা উপড়ে ফেলে তা তাহলে তাকে কোন রকম খেসারত দিতে হবে না, যদি তার এছাড়া অন্য কোন উপায় না থাকে। আর যদি তাকে বারণ করার জন্য এছাড়া আর কোন উপায় থাকে, তা হলে তাকে খেসারত দিতে হবে। আর যদি কেউ ঘরের ভেতর নিজের মাথা ঢুকিয়ে দিয়ে দেখার সময় ঘরের মালিক তাকে পাথর ছুঁড়ে তার চোখ ফুটো করে দেয় বা উপড়ে ফেলে তখন সর্বসম্মতভাবে তাকে খেসারত দিতে হবে না। কারণ, সে অপরের অধিকারে হস্তক্ষেপ করেছে। যেমন কেউ যদি কারো কাপড় ছিনিয়ে নেয়ার চেষ্টা করে আর কাপড়ের মালিক তা প্রতিহত করতে গিয়ে তাকে হত্যা করে ফেলে তা হলে তাকে কোন প্রকার খেসারত দিতে হবে না। 
শাফি‘ঈ ও হাম্বলী ইমামগণের মতে, যদি কেউ অনুমতি ছাড়া অপরের ঘরের কোনো ছিদ্র দিয়ে বা ফটক দিয়ে উঁকি মেরে দেখে আর ঘরের মালিক কংকর ছুঁড়ে বা লাঠি দিয়ে খোঁচা দিয়ে তার চোখ উপড়ে ফেলে, তা হলে তাকে কোন খেসারত দিতে হবে না। তদ্রুপ আঘাতে যদি চোখের পাশ আক্রান্ত হয় এবং তা ক্রমে প্রসারিত হয়ে মৃত্যুবরণ করে, তা হরেও তার রক্ত বৃথা যাবে। এতে ঘরের মালিকের ওপর কোন ধরনের কিসাস বা দিয়াত বর্তাবে না। 
আবু হুরাইরাহ রা. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন রাসুল সা. বলেছেন, “যে ব্যক্তি অপরের গৃহে তাদের অনুমতি ছাড়া উঁকি মেরে দেখবে, তাদের জন্য তার চোখ ফুটো করে দেয়া বিধেয় হবে।” -ঈমাম মুসলিম, আস সহীহ, আল আদাব পরিচ্ছেদ: তাহরীমুন নাযার ফি বাইত গাইরহি। হাদীস নং ৫৭৬৮ 
বিস্তরিত সূত্র: ইসলামী আইন ও বিচার, ত্রৈমাসিক গবেষাণা পত্রিকা, জুলাই- সেপ্টেম্বর সংখ্যা ২০১৪, প্রকাশক: বাংলাদেশ ইসলামিক ল’ রিসার্চ অ্যান্ড লিগ্যাল এইড সেন্টার

Monday, September 3, 2018

স্বাস্থ্য বিষয়ক পুরোনো প্রবাদগুলো এখনো দরকারী


১. ভোজন করে ভুক না হ’তে, হজম শক্তি কমে তাতে। এর মানে হলো কেবল ক্ষুধা পেলেই খেতে হবে। ক্ষুধার উদ্রেক না হলে বরং হজমেরই সমস্যা হবে।
২. প্রাতে খেলে নুন আদা, অরুচি আর থাকেনা দাদা। সকালে খালি পেটে একটু নুন আর আদা খেলে অরুচি চলে যায়। বিষয়টি পিরীক্ষিত।
আদা, সকলেোগে দাদা- ট্রেনে বা বাসে চড়লে যাদের বমি বা বমির ভাব হয় তারা ভ্রমণের শুরুতে ১ গ্রাম কাঁচা আদা চিবিয়ে খেলে এ সমস্যা থাকে না বা গর্ভাবস্থায় কাঁচা আদা দিনে চারবার খেলে বমির তীব্রতা হ্রাস পায়। আদা হজমকারক, উত্তেজক, পেটব্যথা নাশক। ফলে ইহা বমি, কাশি, ঠাণ্ডা জ্বর, গলা ব্যথা, কোষ্ঠাকাঠিন্য, আমাশয়, কান ও মাথা ব্যথা, অজীর্ণ রোগে কার্যকরি। আদাকে শুকিয়ে অল্প অল্প করে নিয়মিত সেবনে অরুচি, পেটফাঁপা রোগে উপকারী। গবেষণায় দেখা গেছে, আদা ধমনিতে রক্তসঞ্চালন বাড়ায়, নিয়মিত অল্প কাঁচা আদা খেলে করোনারী থ্রম্বোসিস ও মস্তিষ্কের স্ট্রোকের ঝুঁকি হ্রাস পায়। এছাড়া আদা আফলাটক্সিন তৈরি আটকে দেয় এবং স্ট্রোকের ঝুঁকি কমায়। এছাড়া আদা আফলাটক্সিন তৈরি আটকে দেয় এবং ফুসফুস-লিভার-কিডনিতে ক্যান্সাররোধী এনজাইমের মাত্রা বাড়িয়ে দিয়ে ক্যান্সার রোধ করতে সাহায্য করে।

৩. নিম নিশিন্দা বাড়ে যেথা, অসুখ কেন থাকবে তথা। তার মানে নিম আর নিশিন্দার ওষধী গুণে অসুখ দূরে চলে যায়।
নিম মানে ঘরের ডাক্তার। চুলকানী সহ যে কোন চর্ম রোগে নিম।  লিভার বা যকৃতের ব্যাথায় নিম, কৃমি দমনে নিম, জন্ডিস বা কামলায় নিম,  ঘন ঘন প্রসাব আর যৌনাঙ্গ চুলকানীতে নিম, ডায়াবেটিসে নিম।
নিশিন্দা একটি ঔষধী গুণযুক্ত গাছ৷ এতে প্রচুর পরিমাণে ঔষধী গুণ আছে৷ স্বাদে খুবই তেঁতো বলে গোরু–ছাগলে একে খায় না৷ পেটের পক্ষে নিশিন্দা খুবই উপকারী৷ তিক্ততাযুক্ত এই নিশিন্দা পাতা কীটনাশক৷ রেশমী ও পশমী বস্ত্রাদির মধ্যে নিশিন্দা পাতা রেখে দিলে তাতে সহজে পোকা লাগে না৷
৪. ঊণ ভাতে দুনো বল, বেশী খেলে রসাতল। তার মানে কম খেলে শরীর টেকে ভাল, কিন্তু বেশী খেতে বারন।
৫. দুগ্ধে পুষ্টি বৃদ্ধি, ঘৃতে বৃদ্ধি বল, মাংসে মাংস বৃদ্ধি, শাকে বৃদ্ধি মল। তার মানে দুধে পুষ্টি আনে, ঘি আনে বল। গোশত গোশত বাড়ায় শরীরে আর শাক জাতীয় খাবার মলের পরিমাণ বাড়ায়।
৬. দিনে ঘুমায় রাতে জাগে, তার রোগ সকলের আগে। এখানে শিফটিং ডিউটির ওপর তীক্ষ্ণ নজর দেয়া হয়েছে। কুকুরের দিক খেয়াল করলে বোঝা যায় যে কুকুরের মৃত্যুর হার খুব বেশী। এর রাতে জাগে।
৭. অতি ভোজন রোগের মুল, বেশী উপোষ তেমন ভুল। এখানে পেট তিনভাগের এক ভাগ খালি রেখে কেতে বলা হয়েছে প্রকারান্তরে। আবার যারা ডায়েটিং করে তাদের দিকেও আঙ্গুল তোলা হয়েছে।   
৮. তুলসি পাতার কবিরাজি, শতেক রোগের নিত্যরাজি-তুলসি পাতা অনেক রোগের বেশ ভালো ঔষধ হিসেবে হরহামেশা ব্যবহার করা হয় 
৯.  খেয়েছি কচু কিছু না বুঝে, এখন তেঁতুল কোথা পাই খুঁজে -তার মানে কচু জাতীয় খাবার রান্না করলে তেতুঁল খুঁজে নিতেই হবে।

সূত্রঃ অনেক