I’ve always been motivated more by negative comments than by positive ones. I know what I do well. Tell me what I don’t do well.
আমি সব সময় পজিটিভ কমেন্টস-এর চেয়ে নেগেটিভ কমেন্টস-এর মাধ্যমে বেশী মোটিভেশন পেয়েছি।
বাস্তব ঘটনাঃ
১৯৭৬-এর বি.এসসি অনার্স পরীক্ষার সময়ের কঠিন দিনগুলোতে ক্লাশমেটরা প্রায়ই আসতো গল্পগুজব করতে। ওরা অনার্স পরীক্ষার বিষয়গুলো নিয়েও কথা বলতো। আমার তৈরী নোটগুলো নিয়ে কথা বলতো। অনেকেই ঘৃনাভরে বলতো তোমার এ নোটগুলো দিয়ে ভাল ফল জুটবে না হে বন্ধু। আরো ভালো করে নোট করো। ওরা উদাহরণ দিতো অন্য সব ক্লাশমেটদের যারা ভালো ভালো নোট করতো। কিন্তু আমি ওসব কানে তুলতাম না। কারণ আমি জানি আমার নোটে কী ভালো রয়েছে কী মন্দ রয়েছে। আর আমার নোট ছিল টেক্সট বই ও সায়েন্টিফিক জার্নাল নির্ভর। পরীক্ষা হলো। মনের মত করেই পরীক্ষা দিয়েছিলাম মনে পড়ে। রেজাল্ট হওয়ার ২ দিন আগে বিভাগীয় প্রধান একদিন ডাকলেন। বল্লেন দেখতো এই রোল নম্বর কি তোমার? আমি বল্লাম জি স্যার। বিভাগীয় প্রধান আর কিছুই বল্লেন না। আমি মনে করলাম আমার কাংখিত কাজটি কাজ হয়ে গেছে। ২ দিন পর রেজাল্টশীটে দেখলাম আমার নামটি প্রথমে শোভা পাচ্ছে।
বন্ধুদের নেগেটিভ কমেন্টস আমাকে এতটাই মোটিভেট করেছিল যে আমি প্রাণিবিদ্যার বি.এসসি অনার্স পরীক্ষায় প্রথম হলাম। আলহামদুলিল্লাহ। এটা আমার পুরোনো অথচ নোতুন সূখস্মৃতি।
নেগেটিভ কমেন্টস যে সত্যিই মূল্যবান সেটা আমি সারাজীবন ধরেই দেখছি। ফলও পাচ্ছি।
নিন্দুকেরে বাসি আমি সবার চেয়ে ভাল,
যুগ জনমের বন্ধু আমার আঁধার ঘরের আঁলো।
সবাই মোরে ছাড়তে পারে, বন্ধু যারা আছে,
নিন্দুক সে ছায়ার মত থাকবে পাছে পাছে।
বিশ্বজনে নিঃস্ব করে পবিত্রতা আনে,
সাধক জনে নিস্তারিতে তার মত কে জানে?
বিনামূল্যে ময়লা ধুয়ে করে পরিষ্কার,
বিশ্বমাঝে এমন দয়াল মিলবে কোথা আর?
নিন্দুকে সে বেঁচে থাকুক বিশ্ব হিতের তরে;
আমার আশা পূর্ণ হবে তাহার কৃপা ভরে।
বাস্তব ঘটনাঃ
১৯৭৬-এর বি.এসসি অনার্স পরীক্ষার সময়ের কঠিন দিনগুলোতে ক্লাশমেটরা প্রায়ই আসতো গল্পগুজব করতে। ওরা অনার্স পরীক্ষার বিষয়গুলো নিয়েও কথা বলতো। আমার তৈরী নোটগুলো নিয়ে কথা বলতো। অনেকেই ঘৃনাভরে বলতো তোমার এ নোটগুলো দিয়ে ভাল ফল জুটবে না হে বন্ধু। আরো ভালো করে নোট করো। ওরা উদাহরণ দিতো অন্য সব ক্লাশমেটদের যারা ভালো ভালো নোট করতো। কিন্তু আমি ওসব কানে তুলতাম না। কারণ আমি জানি আমার নোটে কী ভালো রয়েছে কী মন্দ রয়েছে। আর আমার নোট ছিল টেক্সট বই ও সায়েন্টিফিক জার্নাল নির্ভর। পরীক্ষা হলো। মনের মত করেই পরীক্ষা দিয়েছিলাম মনে পড়ে। রেজাল্ট হওয়ার ২ দিন আগে বিভাগীয় প্রধান একদিন ডাকলেন। বল্লেন দেখতো এই রোল নম্বর কি তোমার? আমি বল্লাম জি স্যার। বিভাগীয় প্রধান আর কিছুই বল্লেন না। আমি মনে করলাম আমার কাংখিত কাজটি কাজ হয়ে গেছে। ২ দিন পর রেজাল্টশীটে দেখলাম আমার নামটি প্রথমে শোভা পাচ্ছে।
বন্ধুদের নেগেটিভ কমেন্টস আমাকে এতটাই মোটিভেট করেছিল যে আমি প্রাণিবিদ্যার বি.এসসি অনার্স পরীক্ষায় প্রথম হলাম। আলহামদুলিল্লাহ। এটা আমার পুরোনো অথচ নোতুন সূখস্মৃতি।
নেগেটিভ কমেন্টস যে সত্যিই মূল্যবান সেটা আমি সারাজীবন ধরেই দেখছি। ফলও পাচ্ছি।
নিন্দুকেরে বাসি আমি সবার চেয়ে ভাল,
যুগ জনমের বন্ধু আমার আঁধার ঘরের আঁলো।
সবাই মোরে ছাড়তে পারে, বন্ধু যারা আছে,
নিন্দুক সে ছায়ার মত থাকবে পাছে পাছে।
বিশ্বজনে নিঃস্ব করে পবিত্রতা আনে,
সাধক জনে নিস্তারিতে তার মত কে জানে?
বিনামূল্যে ময়লা ধুয়ে করে পরিষ্কার,
বিশ্বমাঝে এমন দয়াল মিলবে কোথা আর?
নিন্দুকে সে বেঁচে থাকুক বিশ্ব হিতের তরে;
আমার আশা পূর্ণ হবে তাহার কৃপা ভরে।
No comments:
Post a Comment