আমরা কখনো কি বুঝতে চেষ্টা করেছি যে হ্যাপিনেস বা সূখী হওয়াটা নির্ভরতা নয়? কখনো কি চিন্তা করেছি যে হ্যাপিনেস বা সূখী হওয়াটা একটা সিদ্ধান্ত?
সূখী হওয়াটা এমন আহা মরি কিছু না যে আপনি সূখী হবেন কি হবেন না। এটা আসে মন থেকে। মনকে প্রস্তুত করুন, স্বাস্থ্যটাকে সঠিক করুন -আপনি সূখী হবেই এটা গ্যারান্টিড।
সূখী হওয়াটা এমন আহা মরি কিছু না যে আপনি সূখী হবেন কি হবেন না। এটা আসে মন থেকে। মনকে প্রস্তুত করুন, স্বাস্থ্যটাকে সঠিক করুন -আপনি সূখী হবেই এটা গ্যারান্টিড।
মন থেকে একটি গল্প:
অফিসে এক ভদ্রলোক ডি.এম.ডি থেকে এম.ডি হয়েছেন। একদিন অফিসের কোলিগরা সিদ্ধান্ত নিলো যে এম.ডি সাহেবকে স্বাগত জানাবে এই নোতুন পোষ্টে। তারা অনুষ্ঠানের আয়োজনে লাগলেন। সব শেষ হলে অনুষ্ঠান নির্দিষ্ট দিনের বিকেল বেলায় শুরু হলো। অনুষ্ঠানের মাঝামাঝি সময়ে হঠাত নোতুন এম.ডি সাহেবের স্ত্রী হাজির। তিনি অনাহুত হলেও তিনি এম.ডি সাহেবের স্ত্রী তো! তাই সবাই তাকে সাবাগত জানিয়ে স্টেজে বসালেন। অনুষ্ঠানও শুরু হলো। অনুষ্ঠানের শেষের দিকে ঘোষনা এলো যে এম.ডি সাহেবের স্ত্রীকে একটি মাত্র প্রশ্ন করা হবে তিনি উত্তর দিতে চান কি না। এম.ডি সাহেবের স্ত্রী বল্লেন, “আমি আপনাদের যে কোন প্রশ্নের উত্তর দিতে রাজী।” প্রশ্নত্তোরের পালা এলো। এম.ডি সাহেবের স্ত্রী ডায়াসে দাঁড়ালেন। তাকে প্রশ্ন করা হলো, “আমাদের নোতুন এম.ডি সাহেব তাকে সূখী করতে পেরেছেন কি না।” এম.ডি সাহেবের স্ত্রী খুব একটা ভাবলেন বলে মনে হলো না। অল্প পরে তিনি দৃঢ়তার সাথেই বল্লোন, “না, তিনি আমাকে কখনোই সূখী করেন নি।” কথাটা শুনেই এম.ডি সাহেব মাথা নীচু করে চেয়ারে বসে থাকলেন। হয়তো ভাবছেন বৌটা কী সব আবোল কাবোল বল্লো? মাথাটা যেন ঘুরছে! হাঠত অনুষ্ঠানে যেনো পিন-পতন নীরবতা। ফিস্ ফিসানী শুরু হলো অনুষ্ঠানে। সবাই বলাবলি করতে লাগলো এই মহিলাকে অনুষ্টানে না ডাকলেই তো ভাল হতো! এখন কি করা যায়।
এম.ডি সাহেবের স্ত্রী এই নীরবতা ভেঙ্গে বলে উঠলেন, “বন্ধুগন, আপনাদের এম.ডি সাহেবকে দায়িত্ব দেয়া হয়নি আমাকে সূখী করার। আমি সূখী হবো না দুঃখী হবো সেটা একান্তই আমার নিজের ব্যাপার, আমার মনের ব্যাপার। উনি আমাকে কোটি টাকার ওপর শুয়ে রাখলেও দেখা যাবে আমি দুঃখী আবার দেখা যাবে আমি আধ পেটে খেয়েও, অভাবে থেকেও আমি খুবই সূখী। সূখী হওয়াটা একান্তই আমার। আমি নিশ্চিত যে আপনারা কখনোই আমার মত করে ভাবেননি।”
অনুষ্টানে যেনো প্রাণ ফিরে এলো। সবাই বলতে লাগলো, “ম্যাডাম, সত্যিই আজ আপনি নোতুন কিছু শোনালেন।” আমরা এভাবে অ্যানালাইসিস করিনি সূখকে। এম.ডি সাহেব তখন নীচু মাথাটা সোজা করে বসেছেন। যেনো নোতুন জীবন পেলেন, যাষ্ট রিজুভিনেটেড ফ্রম অ্যা রিকোনাইসাঁ-Just rejuvenated from a reconnaissance.
সূখী হতে হলে Health is a core value, a vital energy source, and a desired state too.
Integrity is also a desired state too.
স্বাস্থ্য আর চারিত্রিক দৃঢ়তা মিলিয়েই হলো মানুষ। সেখান থেকেই সূখের উতপত্তি। তাই বলা হয়-
A man is a physico-chemical system with a specific and varying level of organization pattern, self regulative, self perpetuating in continuous adjustment with the environment.
অফিসে এক ভদ্রলোক ডি.এম.ডি থেকে এম.ডি হয়েছেন। একদিন অফিসের কোলিগরা সিদ্ধান্ত নিলো যে এম.ডি সাহেবকে স্বাগত জানাবে এই নোতুন পোষ্টে। তারা অনুষ্ঠানের আয়োজনে লাগলেন। সব শেষ হলে অনুষ্ঠান নির্দিষ্ট দিনের বিকেল বেলায় শুরু হলো। অনুষ্ঠানের মাঝামাঝি সময়ে হঠাত নোতুন এম.ডি সাহেবের স্ত্রী হাজির। তিনি অনাহুত হলেও তিনি এম.ডি সাহেবের স্ত্রী তো! তাই সবাই তাকে সাবাগত জানিয়ে স্টেজে বসালেন। অনুষ্ঠানও শুরু হলো। অনুষ্ঠানের শেষের দিকে ঘোষনা এলো যে এম.ডি সাহেবের স্ত্রীকে একটি মাত্র প্রশ্ন করা হবে তিনি উত্তর দিতে চান কি না। এম.ডি সাহেবের স্ত্রী বল্লেন, “আমি আপনাদের যে কোন প্রশ্নের উত্তর দিতে রাজী।” প্রশ্নত্তোরের পালা এলো। এম.ডি সাহেবের স্ত্রী ডায়াসে দাঁড়ালেন। তাকে প্রশ্ন করা হলো, “আমাদের নোতুন এম.ডি সাহেব তাকে সূখী করতে পেরেছেন কি না।” এম.ডি সাহেবের স্ত্রী খুব একটা ভাবলেন বলে মনে হলো না। অল্প পরে তিনি দৃঢ়তার সাথেই বল্লোন, “না, তিনি আমাকে কখনোই সূখী করেন নি।” কথাটা শুনেই এম.ডি সাহেব মাথা নীচু করে চেয়ারে বসে থাকলেন। হয়তো ভাবছেন বৌটা কী সব আবোল কাবোল বল্লো? মাথাটা যেন ঘুরছে! হাঠত অনুষ্ঠানে যেনো পিন-পতন নীরবতা। ফিস্ ফিসানী শুরু হলো অনুষ্ঠানে। সবাই বলাবলি করতে লাগলো এই মহিলাকে অনুষ্টানে না ডাকলেই তো ভাল হতো! এখন কি করা যায়।
এম.ডি সাহেবের স্ত্রী এই নীরবতা ভেঙ্গে বলে উঠলেন, “বন্ধুগন, আপনাদের এম.ডি সাহেবকে দায়িত্ব দেয়া হয়নি আমাকে সূখী করার। আমি সূখী হবো না দুঃখী হবো সেটা একান্তই আমার নিজের ব্যাপার, আমার মনের ব্যাপার। উনি আমাকে কোটি টাকার ওপর শুয়ে রাখলেও দেখা যাবে আমি দুঃখী আবার দেখা যাবে আমি আধ পেটে খেয়েও, অভাবে থেকেও আমি খুবই সূখী। সূখী হওয়াটা একান্তই আমার। আমি নিশ্চিত যে আপনারা কখনোই আমার মত করে ভাবেননি।”
অনুষ্টানে যেনো প্রাণ ফিরে এলো। সবাই বলতে লাগলো, “ম্যাডাম, সত্যিই আজ আপনি নোতুন কিছু শোনালেন।” আমরা এভাবে অ্যানালাইসিস করিনি সূখকে। এম.ডি সাহেব তখন নীচু মাথাটা সোজা করে বসেছেন। যেনো নোতুন জীবন পেলেন, যাষ্ট রিজুভিনেটেড ফ্রম অ্যা রিকোনাইসাঁ-Just rejuvenated from a reconnaissance.
সূখী হতে হলে Health is a core value, a vital energy source, and a desired state too.
Integrity is also a desired state too.
স্বাস্থ্য আর চারিত্রিক দৃঢ়তা মিলিয়েই হলো মানুষ। সেখান থেকেই সূখের উতপত্তি। তাই বলা হয়-
A man is a physico-chemical system with a specific and varying level of organization pattern, self regulative, self perpetuating in continuous adjustment with the environment.
রেফারেন্সেস:
https://www.huffpost.com/
ইন্ডিয়ানা ইউনিভার্সিটি জার্নাল, ইউ.এস.এ ১৯৭৩
নেদারল্যান্ডস রিভিউ অন আর্টস অ্যান্ড লিটারেচার -১৯৭৩
থ্যটসফরটুডে.কম-২০১৯
https://www.huffpost.com/
ইন্ডিয়ানা ইউনিভার্সিটি জার্নাল, ইউ.এস.এ ১৯৭৩
নেদারল্যান্ডস রিভিউ অন আর্টস অ্যান্ড লিটারেচার -১৯৭৩
থ্যটসফরটুডে.কম-২০১৯
No comments:
Post a Comment