ফিট বার্নিং সিন্ড্রোম খুব অপরিচিত কোনো সমস্যা নয়। যাদের ডায়াবেটিস আছে কিংবা অনেক ধুমপান করেন তাদের পায়ে জ্বালাপোড়া হয়। একেই বলা হয় ফিট বার্নিং সিন্ড্রোম। ফিট বার্নিং সিন্ড্রোম অনেক কারণে হতে পারে। এমনকি এথলেটদেরও পায়ে ফাঙ্গাস হলে এই সমস্যা দেখা দিতে পারে। তবে সচরাচর ডায়বেটিস আক্রান্তরাই এই সমস্যায় বেশি ভোগেন।
ফিট বার্নিং সিন্ড্রোম আছে যাদের তারা এর প্রতিকারে কি করতে পারেন?
বরফ ঠাণ্ডা পানিতে পা ডুবিয়ে রাখলে পায়ের জ্বলুনি কমে অনেকাংশে। তবে যাদের এরিথ্রোমেলালজিয়া(Erythromelalgia)* ধরণের সমস্যা আছে তারা এমন কিছু করার প্রয়োজন নেই। কারণ এতে ত্বকের ক্ষতি হয়।
*Erythromelalgia is a rare condition that causes episodes of burning pain and redness in the feet, and sometimes the hands, arms, legs, ears and face. Symptoms of erythromelalgia can begin at any age.
আপেল সিডার ভিনেগার
সচরাচর আপেল সিডার ভিনেগার ব্যাকটেরিয়া, ফাঙ্গাসের সঙ্গে লড়াই করতে পারে। যাদের পায়ে ফাঙ্গাস বা বিভিন্ন ইনফেকশন হয়েছে তারা গরম পানিতে এপল সিডার ভিনেগার মিশিয়ে পা ডুবিয়ে রাখুন। এর বৈজ্ঞানিক কোনো ভিত্তি না থাকলেও কার্যকরী বলে মন্তব্য করেছেন অনেক বিশেষজ্ঞরা।
হলুদের সাপ্লিমেন্ট
হলুদে কারকুমিন নামক উপাদান পাওয়া যায়। এটি প্রদাহজনিত সমসয়া দূর করে। হলুদের সাপ্লিমেন্ট ব্যবহারে সহজেই বার্নিং ফিট সিনড্রোমের প্রতিকার পাওয়া সম্ভব।
মাছের তেল
মাছের তেলেও প্রদাহজনিত সমস্যা দূর করার ক্ষমতা আছে। বিশেষত দেহে ব্যথা কিংবা বেদনানাশে এর গুরুত্ব অপরিসীম। এছাড়াও মাছের তেল ডায়াবেটিক নিউরোপ্যাথি দূরেও কার্যকর।
আদা
যেকোনো প্রদাহজনিত সমস্যা দূর করতে আদার জুড়ি নেই। বাজারে আদার তেল পাওয়া যায়। দাম বেশি হলেও তা পায়ে ম্যাসাজ করলে আরাম পাবেন।
ম্যাসাজ করুন
বার্নিং ফিট সিনড্রোমে তাৎক্ষণিক সমাধান না মিললে মাসাজ করুন। এতে পায়ের রক্ত সঞ্চালন বাড়বে এবং আরাম পাবেন।
-ittefaq
No comments:
Post a Comment