Wednesday, January 30, 2019

এন্টি-এইজিং খাবারগুলো

ক ও চেহারার সঙ্গে খাদ্যাভ্যাসের যোগসূত্র রয়েছে। আমাদের ত্বক টান টান করে রাখে কোলাজেন নামের প্রোটিন। বয়সের সঙ্গে সঙ্গে দেহে কোলাজেনের উতপাদন কমে যায়। ফলে ত্বক কুঁচকে যেতে থাকে, বলিরেখা পড়তে শুরু করে। খাদ্যতালিকায় কোলাজেনসমৃদ্ধ খাবার থাকলে তা বয়সের ছাপ দূর করতে সাহায্য করে। আসুন জেনে নিই কী কী খাবার চেহারায় তারুণ্য ধরে রাখতে সাহায্য করে।
গাঢ় সবুজ শাকসবজি: গাঢ় সবুজ শাকসবজিতে আছে প্রচুর খনিজ উপাদান ও ভিটামিন এ, সি এবং ই। এগুলো কোলাজেন তৈরির জন্য দরকারি। খাদ্যতালিকায় শাক, বিশেষ করে পালংশাক, ব্রকলি, বাঁধাকপি, শালগম ও শিম রাখুন।
গাজর: গাজরে প্রচুর ভিটামিন এ থাকে, যা ক্ষতিগ্রস্ত ত্বকে কোলাজেন পুনরুতপাদন করে। এর পাশাপাশি মিষ্টি আলু, অ্যাপ্রিকট, খরমুজ ও আমও খাওয়া যেতে পারে।
টমেটো: টমেটোতে প্রচুর লাইকোপেন থাকে, যা ত্বককে সূর্যের ক্ষতিকর রশ্মি থেকে রক্ষা করে। সূর্যের ক্ষতিকর রশ্মি ত্বকের কোলাজেন ভেঙে দেয়। ফলে বলিরেখা পড়ে।
সামুদ্রিক মাছ: সামুদ্রিক মাছের ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড ও ভিটামিন ডি ত্বককে কোমল ও হাড় মজবুত রাখে। সপ্তাহে অন্তত দু’দিন সামুদ্রিক মাছ খাওয়া দরকার।
রসুন ও কাঁচা হলুদ: রসুন উচ্চ সালফারযুক্ত মসলা, যা কোলাজেনের ভেঙে যাওয়া রোধ করে। আর হলুদকে বলা হয় পাওয়ার হাউস বা শক্তিঘর। প্রতিদিন সকালে খালি পেটে পানি দিয়ে কয়েক টুকরো কাঁচা রসুন ও হলুদ খেলে রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ে, ত্বকও মসৃণ থাকে।
লেবু: ত্বকের বলিরেখা ও ক্ষত দূর করতে লেবুর জুড়ি নেই। রোজ সকালে চিনি ছাড়া এক গ্লাস লেবুর রস খেলে ত্বক সজীব থাকে।
কাঠবাদাম: কাঠবাদামে প্রচুর ভিটামিন ই, সি এবং অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট থাকে। ভিটামিন ই ভিটামিন সিয়ের সঙ্গে যুক্ত হয়ে কোলাজেন তৈরি করে। তাই ৩০ বছর বয়সের পর নিয়মিত পাঁচ-ছয়টি করে কাঠবাদাম খাদ্যতালিকায় রাখুন।
কিউই ও বেরি: কিউই ও বেরিজাতীয় ফলে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি ও অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট থাকে। ভিটামিন সি অ্যামাইনো অ্যাসিড প্রোলিন ও গ্লাইসিনের সঙ্গে যুক্ত হয়ে হাইড্রোক্সিপ্রোলিন তৈরি করে। এটি কোলাজেনের ভেঙে যাওয়া রোধ করে।
বিটরুট: বিটরুটের ভিটামিন এ, সি, পটাশিয়াম ও সুপার অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ত্বকের মৃত কোষকে দূর করে ত্বক পরিষ্কার রাখে, ত্বকের পোর বা ছিদ্রগুলো মেরামত করে। প্রতিদিন ৫০০ মিলি বিটরুটের জুস পান করলে বা সালাদ হিসেবে বিটরুট খেলে ত্বক ভালো থাকে।
সূত্র: Prothom Alo

আমার চলা ফেরা, ওঠা বসা দেখে হঠাত মন্তব্য করোনা। এটা তোমার ভুল হতে পারে!

1. The Taxi driver might be an MBA. Don't underestimate his education level. He might have a reason to drive taxi.
2. The boy who mistakenly hit you in crowd might have leg surgery a week back. Don't misjudge his character.
3. The senior you made fun of because of the scars on his face might have fought for the country. Don't feel irritated because of his outlook.
4. The boy you made fun of because of crying, his mother might have died. Don't think that a male cannot cry.
5. The person who was issued a police ticket for parking in disabled parking area might actually have a disabled son/daughter. Don't conclude things quickly.
6. A not-so-tall person might have much higher ethics. Don't conclude things based on physical outlook.
7. A poor man may have cleaner heart than you. Don't have a discriminated feeling as he may be closer to the Lord because of his deeds.
8. The rich person might have earned his wealth without any corruption. Don't put bad labels on successful people without knowing them very closely.
9. A rude person in market may have lost his car in an accident. Don't react based on an instant observation. Find out the real story or stay calm.
10. The fat person might be starving today. Don't laugh on his obesity. Probably he is obese because of his genetics.
সূত্র: dailytenminutes.

Say Your Prayers Before Prayers For You Are Said

SAYINGS (HADITH) OF PROPHET MUHAMMAD (Sallallaahu alaihi wa sallam):
The one who disdains the prayers will receive Fifteen punishments from Allah:
6 (Six) punishments in this lifetime
3 (Three) while dying
3 (Three) in the grave
& 3 (Three) on the Day of Judgment.
THE 6(SIX) PUNISHMENTS OF LIFE:
1. Allah takes away blessings from his age (makes his life misfortunate/miserable)
2. Allah does not accept his plea (Dua's)
3. Allah erases the features of good people from his face.
4. He will be detested by all creatures on earth.
5. Allah does not award him for his good deeds. (No thawab)
6. He will not be included in the Dua's of good people.
THE 3(THREE) PUNISHMENTS WHILE DYING
1. He dies humiliated.
3. He dies thirsty. Even if he drinks the
3. He dies thirsty. Even if he drinks the water of all seas he will still be thirsty.
THE 3(THREE) PUNISHMENTS IN THE GRAVE
1. Allah tightens his grave until his chest ribs come over each other.
2. Allah pours on him fire with embers.
3. Allah sets on him a snake called "the brave", "the bold" which hits him from morning until afternoon for leaving Fajr prayer, from the afternoon until Asr for leaving Dhuhr prayer and so on. With each strike he sinks 70 yards under the ground.
THE 3(THREE) PUNISHMENTS ON THE DAY OF JUDGMENT:
1. Allah sends who would accompany him to hell pulling him on the face.
2. Allah gives him an angry look that makes the flesh of his face fall down.
3. Allah judges him strictly and orders him to be thrown in hell.
THOSE WHO DO NOT SAY THEIR PRAYERS OF A DAY-
1. FAJAR: the glow of their face will be taken away.
2. ZOHAR: the blessing of their income will be taken away.
3. ASAR: the strength of their body will be taken away.
4. MAGHRIB: they are not benefited by their children.
5. ISHA: the peace of their sleep will be taken away
So
“Say Your Prayers Before Prayers For You Are Said".

অ্যাপস স্কৃীন ও শিশু স্বাস্থ্য

শিশুকে কতোক্ষণ স্ক্রিন ব্যবহার করতে দেওয়া উচিত?
শিশুকে সামলানোর জন্যে তার হাতে কি প্রায়ই স্মার্ট ফোন, ট্যাব বা ল্যাপটপ তুলে দেন? কিম্বা নিজে কোন একটা কাজে ব্যস্ত বলে টেলিভিশনে চালু করে দেন কোন কার্টুন?
শিশু সন্তানকে খাওয়ানোর কাজটা সহজ করতে অনেকে পিতামাতা এসব স্ক্রিনের সাহায্য নিয়ে থাকেন। দেখা গেছে, বাচ্চাদের হাতে এসব তুলে দিলে তারা এগুলোতে বুঁদ হয়ে থাকে এবং তখন তাদেরকে খাওয়াতে খুব একটা ঝামেলা হয় না।
কিন্তু শিশুকে এসব স্ক্রিনের সামনে খুব বেশি সময় কাটাতে দিলে তার পরিণতি কী হতে পারে সে বিষয়ে কি আপনি সচেতন?
কানাডায় এসম্পর্কে চালানো বড় একটি গবেষণায় দেখা গেছে, এর ফলে শিশুদের দক্ষতার বিকাশে বিলম্ব ঘটতে পারে যার মধ্যে রয়েছে কথা বলতে শেখা এবং অন্যান্যদের সাথে মেলামেশা।
দুই বছর বয়সী প্রায় আড়াই হাজার শিশুর উপর নজর রাখার মাধ্যমে এই গবেষণাটি পরিচালিত হয়েছে।
বাচ্চাদেরকে আসলে ঠিক কতোটুকু সময় স্ক্রিনের সামনে থাকতে দেওয়া নিরাপদ সেটা নিয়ে যখন কথাবার্তা চলছে তখনই এই গবেষণাটির ফলাফল প্রকাশ করা হলো।
কানাডা এবং যুক্তরাষ্ট্রের বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বাচ্চার বয়স দেড় বছর হওয়ার আগ পর্যন্ত তাদেরকে স্ক্রিন ব্যবহার করতে দেওয়া ঠিক নয়।
তবে কোন কোন বিশেষজ্ঞ অবশ্য বলছেন, এজন্যে সুনির্দিষ্টভাবে কোন বয়সসীমা বেঁধে দেওয়া খুব কঠিন।
এই গবেষণায় পাঁচ বছর ধরে মায়েদের ওপরেও জরিপ চালানো হয়েছে। বাচ্চাদের স্ক্রিন ব্যবহারের ওপর তাদেরকে প্রশ্ন করা হয়েছে। জানতে চাওয়া হয়েছে কোন বয়সে তাদের আচরণ ও দক্ষতা কেমন ছিল।
এসব স্ক্রিনের মধ্যে রয়েছে টেলিভিশনের অনুষ্ঠান দেখা, কম্পিউটার, ফোন এবং ট্যাবলেটের মতো ডিভাইসে ভিডিও দেখা ও গেম খেলা।
দেখা গেছে, দুই বছর বয়সী বাচ্চারা প্রতি সপ্তাহে গড়ে ১৭ ঘণ্টা করে স্ক্রিনের সামনে কাটায়। কিন্তু তাদের বয়স যখন তিনে পৌঁছায় তখন তাদের স্ক্রিন টাইমও বেড়ে দাঁড়ায় সপ্তাহে ২৫ ঘণ্টা। আবার যখন পাঁচ বছর হয় তখন সেটা কমে হয় ১১ ঘণ্টা। সাধারণত শিশুরা এই সময়ে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে যাওয়া শুরু করে।
গবেষণার ফলাফলে বলা হয়েছে, স্ক্রিন টাইম বেড়ে যাওয়ার কারণে শিশুদের বিকাশে যে দেরি হয় সেটা খুব সহজেই চোখে পড়ে। দেখা গেছে, ঠিক তখনই স্ক্রিন টাইম আরো বেড়ে গেছে।
কিন্তু এর জন্যে স্ক্রিনের সামনে কতোটুকু সময় কাটাচ্ছে বা তারা স্ক্রিনে কী দেখছে- এর কোনটা সরাসরি দায়ী সেটা পরিষ্কার নয়। এর সাথে হয়তো আরো অনেক কিছুর সম্পর্ক থাকতে পারে। যেমন শিশুটি কিভাবে বেড়ে উঠছে অথবা শিশুটি কিভাবে তার সময় কাটাচ্ছে।
গবেষকরা বলছেন, বাচ্চারা স্ক্রিনের দিকে তাকিয়ে যে সময়টা পার করছে, এই সময়ে তারা গুরুত্বপূর্ণ আরো অনেক কিছু শিখতে পারতো।
তারা বলছেন, এই সময়ে আরেকজনের সাথে কথা বলা ও শোনার দক্ষতা তৈরি হতে পারে। দৌড়ানো, কোন কিছু বেয়ে উপরে ওঠার মতো শারীরিক দক্ষতাও সে অর্জন করতে পারতো।
তবে এও বলা হচ্ছে যে, দেরি হয়ে গেলেও বাচ্চারা হয়তো পরে এসব দক্ষতা অর্জন করে ফেলতে পারে।
গবেষক ড. শেরি মেডিগ্যান এবং তার সহকর্মীরা বলছেন, শিশুরা যাতে খুব বেশি সময় স্ক্রিনের সামনে না কাটায় সেদিকে নজর রাখা ভালো। এই বিষয়টি যাতে বাচ্চাদের সাথে সরাসরি যোগাযোগ কিম্বা পারিবারিক সময়কে কমিয়ে দিতে না পারে সেদিকেও খেয়াল রাখা জরুরী।
তারা আরো বলছেন, এই গবেষণাটিতে হয়তো আরো কম বয়সী শিশুদের উপর নজর রাখার প্রয়োজন ছিল। কারণ দেখা গেছে, সাধারণ এক বছরের মাথায় শিশুরা বেশি সময় ধরে স্ক্রিন ব্যবহার করতে শুরু করে।
এখন প্রশ্ন উঠতে পারে কতোটুকু সময়কে খুব বেশি সময় বলে ধরা হবে?
এই প্রশ্নের আসলে সন্তোষজনক কোন উত্তর নেই।
নতুন এই গবেষণায় এরকম কোন সুপারিশও করা হয়নি যে শিশুকে কতো সময়ের বেশি স্ক্রিন দেখতে দেওয়া উচিত নয়।
মায়েদের দেওয়া তথ্যে দেখা গেছে যে দুই বছর বয়সী এসব শিশুর কেউ কেউ দিনে চার ঘণ্টারও বেশি এবং সপ্তাহে ২৮ ঘণ্টার মতো স্ক্রিন ব্যবহার করছে।
তবে এবিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের শিশু বিশেষজ্ঞদের কিছু পরামর্শ আছে: যেসব শিশুর বয়স দেড় বছরের কম তাদেরকে স্ক্রিন ব্যবহার না করতে দেওয়াই ভালো। তবে তাদের সাথে ভিডিও চ্যাট করা যায়।
দেড় থেকে দুই বছর বয়সী শিশুর যেসব পিতামাতা তাদের সন্তানকে ডিজিটাল মিডিয়ার সাথে পরিচয় করিয়ে দিতে চান তাদের উচিত বাচ্চাদেরকে মানসম্মত অনুষ্ঠান দেখতে দেওয়া। এসময় বাবা মায়েরও উচিত তাদের সাথে বসে এসব দেখা এবং তারা কী দেখছে সেটা বুঝতে তাদেরকে সাহায্য করা।
দুই থেকে পাঁচ বছর বয়সী শিশুদেরকে দিনে এক ঘণ্টার বেশি স্ক্রিন দেখতে দেওয়া উচিত নয়। এবং যা দেখবে সেটাও যাতে মানসম্মত হয়। পিতামাতাকেও তাদের সাথে বসে এসব অনুষ্ঠান দেখতে হবে।
ছয় বছরের বেশি শিশুদের জন্যেও স্ক্রিন ব্যবহারের ব্যাপারে সময়সীমা বেঁধে দেওয়া উচিত। সেটা সবসময় একই রকম থাকতে হবে। মনে রাখতে হবে স্ক্রিন যাতে ঘুমানোর কিম্বা খেলার সময় কেড়ে না নেয়।
তবে কানাডার শিশু বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দুই বছরের নিচে কোন শিশুকে স্ক্রিন দেখতে দেওয়া ঠিক নয়।
-বিবিসি

Wednesday, January 16, 2019

গায়ে হলুদের রীতি এলো কীভাবে?


বিয়ে মানেই বিরাট খাওয়াদাওয়া, সাজগোজ আর বিভিন্ন আচার-অনুষ্ঠান। গায়ে হলুদ বিয়ের অন্যতম একটি রীতি। হিন্দু বিয়েতেও এর চল আছে। অনেকে মনে করেন, গায়ে হলুদের রীতি প্রচলন হয়েছে হিন্দু ধর্ম থেকে। কিন্তু ভারতীয় ইতিহাস বলছে ভিন্ন কথা।
ঐতিহাসিকদের মতে, বর্তমান বিয়ের রীতি অনেকটাই মোঘল যুগ থেকে চলে আসছে। আগে নিয়ম ছিল সূচের ছোঁয়া নেই এমন পোশাক পরেই বিয়ে হবে। পরে মোঘল সম্রাট জাঙ্গীরের স্ত্রী নূরজাহান জরির সুতার তৈরি বেনারসির প্রচলন করেন। শাড়িগুলো দেখতে সুন্দর এবং আকর্ষনীয় হওয়ায় বিয়ের পোশাক হিসাবে হিন্দু-মুসলিম নির্বিশেষে এই পোশাক ব্যবহার শুরু করেন।ইতিহাসবিদরা বলছেন, বিয়েতে গায়ে হলুদের প্রচলন কোন ধর্মীয় কারণে নয় বরং বেশ কিছু উপকারী দিকের কথা ভেবেই শুরু হয়।
বিশেষজ্ঞদের মতে, কাঁচা হলুদ প্রাকৃতিক ভাবে জীবাণুনাশক। হলুদ শরীরকে পরিষ্কার করে ও সংক্রমণ ঠেকায়। শরীরে তাপের ভারসাম্য রাখার পাশাপাশি ঠাণ্ডা রাখতেও সাহায্য করে হলুদ। 
বিয়ের সময় এমনিতে অনেকে মানসিক চাপের মধ্যে থাকেন। হিন্দু বিয়ের ক্ষেত্রে অনেকে উপোসও থাকেন। ধারণা করা হয়, বিয়ের সময় বর-কনের শরীর ভাল রাখার জন্য এবং বিভিন্ন সংক্রমণ থেকে বাঁচাতে হলুদ ব্যবহার করা হতো প্রাচীনকালে । সেটাই এখন আধুনিক রূপ পেয়ে আলাদাভাবে ‘গায়ে হলুদে’র অনুষ্ঠানে পরিণত হয়েছে। বিয়েতে হলুদের ছোঁয়া মঙ্গলজনকও ভাবা হত। 
এ ছাড়া হলুদ ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায়। সেই সঙ্গে ত্বকের যে কোনও সমস্যাকে ঢেকে রাখে। উপমহাদেশে রূপচর্চায় প্রাকৃতিক উপাদানের অন্যতম অনুষজ্ঞ ছিল এই হলুদ। হলুদের অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল ক্ষমতা যে কোনও ত্বকের জন্যই উপকারী। চড়া মেকআপেও ত্বকের ক্ষতি করতে দেয় না হলুদ। 
মূলত এসব কারণেই যুগ যুগ ধরে হলুদকে বিয়ের অন্যতম উপকরণ হিসাবে ধরা হয়। তবে রীতি ও ধর্ম অনুযায়ী এর প্রয়োগ এবং আচারের অনুষ্ঠান ধীরে ধীরে আলাদা রূপ পেয়েছে।
সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া

Wednesday, January 9, 2019

Sunlight, the best Natural Doctor!


আমরা দিনের পর দিন রোদ থেকে বাঁচার উপায় খুঁজে চলেছি সানস্ক্রিন লোশনে, ছাতায়, এয়ার কন্ডিশনার সমৃদ্ধ ঘরে! অথচ প্রতিদিন আধঘণ্টা রোদে বেরোলে  হাজারো উপকার মেলে।
বাংলায় “অসূর্যস্পশ্যা” নামে একটা কথা চালু আছে। শব্দটির বাংলা অর্থ— সূর্যের মুখ দেখেনি এমন অন্তঃপুরবাসিনী! এই বিশেষণটি নারীবিশেষে ব্যবহার হলেও এখন পুরুষ-স্ত্রী সকলেই সূর্যের স্পর্শ থেকে দূরেই থাকেন।

রোজই সূর্য ওঠে। অথচ তার মুখ আমরা ক’জনই বা দেখি! মুখ দেখা দূরে থাক, গায়ে রোদ লাগাতেই প্রবল অনীহা আমাদের!
অথচ কী আশ্চর্য ব্যাপার দেখুন, বাজারে একটা তেলের সঙ্গে পাউডার ফ্রি থাকলে আমরা দেড়গুণ দাম দিয়ে তেলের বোতল কিনে ফেলি! অথচ প্রকৃতির রোদ, বিনামূল্যে স্বাস্থ্যের পক্ষে উপকারী অজস্র উপাদান বিলিয়ে দিলেও আমরা নিতে চাইছি না! বরং উল্টে গায়ে যাতে রোদ না লাগে, সেইজন্য গায়ে লেপ্টে মেখে নিচ্ছি সানস্ক্রিন লোশন! অবশ্য রোদের ভয়টা একেবারে অমূলক নয়। কারো কারো ক্ষেত্রে দীর্ঘ সময় ত্বকে রোদ পড়লে কিছু সমস্যা হয়। উদাহরণ হিসেবে—
ফটো পিগমেনটেশন বা ত্বকে গাঢ় কালো দাগ, ঘামাচি, ফোস্কা পড়ে যাওয়া, ট্যান, ফটো অ্যালার্জির কথা বলা যায়। তবে এই ধরনের রোগীর সংখ্যা অনেক নয়। বরং কিছু নিয়ম মেনে গায়ে রোদ লাগালে লাভবান হবেন সিংহভাগ মানুষ। অথচ আমরা বুঝতেই চাইছি না যে রোদের প্রতি ভবিষ্যতে এই উন্নাসিকতার ফলাফল বড় ভয়াবহ হতে চলেছে! কারণ রোদ গায়ে লাগালে পাওয়া যায় অসংখ্য সুফল।
আর রোদ ত্যাগ করলে কুফল।
আপাতত সুফলের দিকে তাকাই —
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা: কিছু সমীক্ষার রিপোর্টে দেখা গিয়েছে, গায়ে রোদ লাগলে ‘টি সেল’গুলি প্রবলভাবে সক্রিয় হয়ে পড়ে। মনে রাখতে হবে, এই ‘টি সেল’ আমাদের দেহের রোগ প্রতিরোধে বিশেষ ভূমিকা নেয়। সংক্রমণের জায়গায় পৌঁছে সেখানকার সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে বা সরাসরি জীবাণুর সঙ্গে যুদ্ধে লিপ্ত হয় টি সেল। তাই টি সেলের সক্রিয়তা বজায় থাকা দরকার।
ভিটামিন ডি: একমাত্র ভিটামিন ডি ত্বকে তৈরি হয় হয় রোদ পাওয়ার পরেই! ভিটামিন ডি-এর অভাবে অকালে হাড় ভঙ্গুর হয়ে পড়ে। এছাড়া সাম্প্রতিক কিছু গবেষণায় জানা যাচ্ছে, শরীরে ভিটামিন –ডি এর অভাবে মিসক্যারেজ হওয়ার আশঙ্কাও থেকে যায়।
অথচ সামান্য গায়ে রোদ লাগালে এই ধরনের সমস্যা এড়ানো সম্ভব! বিদেশের বেশ কিছু গবেষণায় দেখা যাচ্ছে, গ্রীষ্মে গায়ে ভালোভবে রোদ লাগালে রক্তে ভিটামিন ডি ৩-এর মাত্রা ভালো থাকে। শীতকালে এই ভিটামিন ডি ৩ থেকে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন ডি পাওয়া যায়!
ক্যান্সার প্রতিরোধে : বেশ কিছু সমীক্ষায় দাবি করা হচ্ছে ব্রেস্ট, কোলোন এবং প্রস্টেট ক্যান্সার রোধে সাহায্য করে সূর্যের আলো।
ঘুমের হর্মোন: আমাদের শরীরের মেলাটোনিন নামে একটি হর্মোন ক্ষরিত হয়, যার কারণে আমাদের ঘুম আসে।
দিনের বেলায় প্রকৃতির উজ্জ্বল আলোয় কাজ করলে রাতে মেলাটোনিন ক্ষরণ ভালো হয়। খুব ভালো হয় ভোরের আলোয় জেগে উঠে দিন শুরু করলে। মেলাটোনিন আমাদের শারীরবৃত্তীয় ঘড়িটিকে স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে।
মন ভালো রাখতে: সঠিকভাবে সূর্যের আলো গায়ে পড়লে আমাদের শরীরে এন্ডোর্ফিন নামের হরমোন নিঃসৃত হয়। এই হর্মোনের কারণে আমাদের মেজাজ ভালো থাকে। জানার বিষয় হল, এন্ডোর্ফিন হর্মোন ব্যথা-যন্ত্রণা কমাতে সাহায্য করে। ডিপ্রেশন বা অবসাদ কাটাতেও রোদ খুব উপকারী।
রক্তচাপ কমাতে: রোদে থাকে অতিবেগুনি রশ্মি। বিভিন্ন সমীক্ষায় দেখা যাচ্ছে, এই রশ্মির সংস্পর্শে আসলে ত্বক থেকে নাইট্রিক অক্সাইড নিঃসৃত হয়। এই রাসায়নিকটি রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে।
পুরুষ হর্মোন: বিভিন্ন সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, পুরুষের রক্তে টেস্টোস্টেরন হর্মোনের মাত্রা স্বাভাবিক থাকে যখন ভিটামিন ডি-এর মাত্রা অনুকূলে থাকে। আর ভিটামিন ডি’র প্রধান উতস হলো সূর্যালোক!
শ্বেতি সারাতে রোদ: আমাদের ত্বকে আছে মেলানোসাইট নামে কোষ। এই কোষ মেলানিন তৈরি করে। মেলানিন হল একধরনের রঞ্জক পদার্থ। এই রঞ্জক পদার্থের কারণে আমাদের দেহের রং কালো হবে না ফর্সা হবে তা নির্ভর করে। মেলানিন আসলে আমাদের ত্বক রক্ষা করে। আমরা যখন রোদে বের হই, তখন অতিবেগুনি রশ্মি আমাদের ত্বকে পড়ে। এই রশ্মির কিছু কিছু খারাপ প্রভাবও আছে। সেই খারাপ প্রভাব থেকে আমাদের ত্বককে বাঁচাতে মেলানোসাইট কোষগুলি উদ্দীপিত হয়ে যায় ও বেশি করে মেলানিন তৈরি করে। এই কারণে রোদে বেরনোর পর কারও কারও ত্বক লাল লাল বা কালচে হয়ে যায়। শ্বেতি রোগে মেলানিন উতপাদনে সমস্যা হয়। তাই ত্বকে এই ধরনের সমস্যা হলে চিকিতসক রোগীকে রোদে থাকতে বলেন নির্দিষ্ট সময়ের জন্য।

ছোটদের জন্য রোদ্দুর
উচ্চতা বৃদ্ধিতে: কিছু ক্ষেত্রে বাচ্চাদের গ্রোথ হর্মোনের ঘাটতি থাকে। এদের উচ্চতা বৃদ্ধিতে সমস্যা হয়। বিভিন্ন সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, তাঁদের চিকিতসার সময় দৈহিক বৃদ্ধির হার গ্রীষ্মকালে বেড়েছে! তাছাড়া ভিটামিন ডি ত্বকে তৈরি হয় আলট্রা ভায়োলেট-রে পড়ার পরই। ভিটামিন ডি হাড়ের বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। ফলে উচ্চতাও বাড়ে।
ছোটদের জন্ডিস : বাচ্চারা জন্মের পরই অনেক সময় জন্ডিসে আক্রান্ত হয়। এই জন্ডিস সারাতেও রোদ ভালো কাজে দেয়। তবে সরাসরি শিশুকে রোদে রাখলে চলবে না। বরং কাচের পাল্লা দেওয়া জানলার তলায় শিশুকে রাখুন মিনিট দশেক। বাচ্চা ভালো থাকবে।
কখন রোদে বেরোবেন: সকাল ১১টার পর অতিবেগুনি রশ্মির তলায় না যাওয়ায় ভালো। তাই সকাল ৮টার পর আধ ঘণ্টা রোদে কাটান। ওই সময়ে অতিবেগুনি রশ্মির প্রভাব কম থাকে। ছোটরা মিনিট ১৫ রোদে কাটালেই চলবে। তবে একটু বড় বয়সের বাচ্চাকে রোদে খেলতে দিন। সমস্যা নেই।
সূত্র: dailynayadiganta

2019 সালে আপনার সংকল্প কি?


বাস্তবতা একটি মোহ, অবশ্যই তা নিরবচ্ছিন্ন’-বলেছেন আলবার্ট আইনস্টাইন
নীরবতাই বড় শক্তির উতস’-বলেছেন চীনা ধর্মীয় গুরু তাও জি খ্রিষ্টের তিন বছর আগে

ভালো মানুষের জন্য সংক্ষিপ্ত সঙ্কল্পের একটি তালিকা
লেখকঃ প্যাট্রিক জে কিজার
. তোমার সহজাত ক্ষমতাকে ভালো কাজে ব্যবহার করো
. তোমার প্রতিবেশীকে জানো
. নতুন অভিযানের চেষ্টা করো
. দীর্ঘ দিন বাঁচতে হলে কম টিভি দেখো
. প্রতিদিন এক জিনিস শেখ
. মুক্তহস্তে বখশিশ দাও
. কাউকে ক্ষমা করো
. লোকসান বিপদের ঝুঁকি নাও
নিজের অনুভূতির ওপর বিশ্বাস রাখো  এবং
১০. গড়িমসি বা দীর্ঘসূত্রতা করো না
কিজারের এই সংক্ষিপ্ত লিস্টটি যদি অনুসরণ করা যায়, অবশ্যই সুফল দেবে 

ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের প্রধান আইভান দিমিত্রিজেভিকের ৫০টি সঙ্কল্পের উপদেশ আরো সমৃদ্ধ এখানে কিছু উদ্ধৃত করা হলোঃ
. সুস্থ থাকার চেষ্টা করো এটা খুবই দরকারী
. সুস্থ থাকার  জন্য স্বাস্থ্যকর খাবার খাও
. কোনো কাজ করতে গিয়ে গড়িমসি করবে না, কারণ একবার এই অভ্যাস হলে আর বেরিয়ে আসা যায় না
. মানসিক স্থিতি এবং কাজে মনোনিবেশ অত্যন্ত জরুরি
. নতুন কারো সাথে দেখা হলে লজ্জা পরিহার করে নতুন কিছু জানার চেষ্টা করো বিশেষ করে, যদি কোনো ভালো এবং জ্ঞানী ব্যক্তির সাথে দেখা হয়
. সব সময় কর্মক্ষম থাকার জন্য নতুন কারো সাথে দেখা হলে তার বিষয়ে জানার চেষ্টা করা উচিত
. প্রয়োজন হলে অজ্ঞাত বিষয়েও চেষ্টা করা উচিত
. সত উপার্জন বৃদ্ধির চেষ্টা সব সময় করো
. মার্জিত ভদ্র থাকার চেষ্টা করো, যেন সবাই জানে- তুমি ভালো মানুষ সব দেশেই ভদ্রতা-সভ্যতা সমাজের অঙ্গ
১০. সব সময় চাপমুক্ত থাকার চেষ্টা করবে;
১১. জীবনে যে অবস্থায় আছো, তা নিয়ে সুখী থাকার চেষ্টা করো। এতে কিছু সময় নেবে। অবশেষে শান্তি আসবে। একটি উপায় হলো ছোট ছোট বিষয়েই আনন্দিত হওয়ার চেষ্টা করা উচিত
১২. ভালো ঘুমের চেষ্টা করবে। দিনে অন্তত চার থেকে আট ঘণ্টা ভালো ঘুমালে স্বাস্থ্য মন, দুটোই ভালো থাকে
১৩. কখনো সিগারেট খেয়ো না অথবা ধীরে ধীরে তা ত্যাগ করো। এর জন্য মনকে শক্ত করতে হবে
১৪. কম টিভি দেখো। এতে দিনে আরো বেশি কাজ করা সম্ভব
১৫. বেশি পড়ো। বছরে অন্তত ২০টি বই পড়ো। এক দিকে যেমন এটা ব্রেনের সুস্থতা দেয়, অপর দিকে একে সমৃদ্ধ করে
১৬. ভালো এবং জ্ঞানীদের সাথে যোগাযোগ রাখো। তাদের জীবন থেকে অনেক কিছু শেখার এবং উদ্বুদ্ধ হওয়ার সুযোগ থাকে
১৭. পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকো। সুন্দর, সহজ সরল জীবনযাপনের চেষ্টা করো। এতে শুধু মনই ভালো থাকে না, তার সাথে জীবনকে সুন্দরভাবে পরিচালনাও সম্ভব
১৮. ঋণমুক্ত থাকার চেষ্টা করো। ঋণ করাও একটা নেশা। আত্মসংযম শেখার চেষ্টা করতে হবে
১৯. ঋণমুক্ত থাকতে খরচ করতে হবে সাবধানে
২০. একটি নতুন ভাষা শেখার চেষ্টা করা উচিত। কারণ, তাতে নতুন দিগন্তের সন্ধান পাওয়া যায়
২১. দান করো এবং স্বেচ্ছাসেবক হও। তাতে নতুন মানুষের দেখা পাওয়া যাবে এবং নতুন কিছু শেখা যাবে
২২. নতুন কিছু শিখ এবং শখের পেশা নির্বাচন করো
২৩. কারো বিরুদ্ধে কোনো ক্ষোভ পুষে রাখবে না
২৪. শখের ছোট্ট কিছু, যেমন বিড়াল বা এমন কোনো পশু পোষো, তাতে দায়িত্ববোধ শক্ত হয়
২৫. যত পারো ভ্রমণ করো, এতে অভিজ্ঞতার সাথে মানসিক বিস্তৃতি ঘটে
২৬. রান্না করতে শেখো এবং সংসারকে সুন্দর-শান্তিময় রাখার চেষ্টা করো
২৭. প্রতিদিন নিজেকে আবিষ্কার করো, এটা জীবনযাত্রার পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে আসে
২৮. নিজের আবেগকে নিয়ন্ত্রণে রাখার চেষ্টা করতে হবে
২৯. নিজের সংস্কৃতি আনুষঙ্গিক বিষয়গুলোকে জানার এবং তার সাথে সংযুক্ত হওয়ার চেষ্টা করবে
৩০. বর্তমানের সোস্যাল মিডিয়ার সাথে যোগ দিতে পারলে দিয়ো, তবে সাবধান, এতে ডুবে যাবে না। শুধু সত্যিকারের ভালো বিষয়গুলোই এখান থেকে নেবে
৩১. নিজেকে রক্ষার চেষ্টায় থাকবে, যাতে কেউ তোমার জীবনে হস্তক্ষেপ না করে
৩২. রোমান্সকে পরিত্যাগ করো নাএটা জীবনকে একঘেয়েমি থেকে বাঁচতে সাহায্য করে
৩৩. স্মরণীয় দিনগুলোকে ভোলা উচিত নয়। কারণ, এগুলো সামনের দিনগুলোর পথ নির্মাণ করতে সাহায্য করে। নিজের স্মরণীয় দিনগুলো এর মধ্যে প্রধান
৩৪. সামাজিক হওয়ার চেষ্টা থাকবে অব্যাহত। তখন কখনো নেতৃত্বও হাতে এসে পড়ে
৩৫. সৃষ্টিশীল হওয়ার চেষ্টা হবে নিরবচ্ছিন্ন
৩৬. কখনো রূঢ় হবে না। নিজেকে শিল্পসম্পন্ন রুচিসম্মতভাবে প্রকাশ করবে
৩৭. নিজের ভয় নিরাপত্তাহীনতাকে জয় করবে। ভয়কে বিশেষভাবে নিয়ন্ত্রণ করবে ভালোভাবে চলতে হলে
৩৮. নিজের ভাবনাগুলোকে লিখো। পারলে বই লিখো। দেখা যাবে, এই ভাবনাগুলো অমূল্য সম্পদ
৩৯. স্বাস্থ্যকর অভ্যাসকে রপ্ত করতে হবে
৪০. প্রচুর শাকসবজি খেতে হবে এবং পেট সুস্থ রাখতে হবে
৪১. প্রতিদিন কিছু সময় ধ্যান করবে