Sunday, January 31, 2021

জীবনের মানে

 কুস্তি লড়োনা

শুয়েরের সাথে।

তাহলে তুমি ও শুয়োর উভয়ই নোংরা হয়ে যাবে।

কেননা,

শুয়োরের পছন্দ

নোংরামী।

-জে.বি শ’ কোটস

 

কালকে কোথায় রব,

সে কি কেউ জানে।।

বোঝে কি কখনো কেউ

জীবনের মানে?

-কিশোর কুমার

জীবন একটা বই

 

জীবন একটা বই।

 

এতে অনেক অধ্যায় রয়েছে।

কোনো অধ্যায় কষ্টের

কোনো অধ্যায় দুঃখের

কোনো অধ্যায় চরম উত্তেজনায় ভরপুর

কোনো অধ্যায় আশা জাগানিয়া।

 

কিন্তু

কেউ যদি এই বইয়ের পাতাগুলো না উল্টোয়

সে কখনোই জানতে পারবেনা যে কোন অধ্যায়টি ঠিক তার জন্য লেখা হয়েছে।

দোষারোপ

 

যে সব সময় মানুষের প্রতি দোষারোপ করে

সে জীবনের পথে পথে হাঁটছে।

তাকে আরো বহু দূরে যেতে হবে।

 

যে মানুষ নিজের প্রতি দোষারোপ করে

সে জীবনের আধেক পথ পাড়ি দিয়েছে।

 

যে মানুষ দোষ দেয়না কাউকে

সে জীবন পথের গন্তব্যে পৌঁছে গেছে।

 

-চৈনিক কথা

রাগ

 

রাগ

কেউ যদি তোমাকে রাগায়

আর তুমিও রেগে যাও-

তবে বুঝতে বাকী থাকেনা যে

তুমি জীবনের সাথে

পুরোপুরি ভারসাম্যহীন।

--------------

রাগ ধরে রাখা বা জিইয়ে রাখাটা

“বিষ” গেলার মতো।

এই বিষ যে গিলেছে

সে নিজেও মরবে

মারবে অন্যকেও।

তাই,

সরে এসো রাগ থেকে

মোরোনা!

মরার আগেই

-গৌতম




আবেগিক স্বাস্থ্য

 

তোমার আবেগিক স্বাস্থ্য বা ইমোশনাল হেল্থকে বাঁচাতে

কিছু কিছু লোককে অবশ্যই এড়িয়ে যাও

এটা কোনও দুর্বলতা নয়

বরং

প্রজ্ঞা।

-মাইন্ড জার্নাল

 

খালি পেয়ালা

 খালি পেয়ালা

 

খালি পেয়ালা থেকে

কোন কিছু ঢালতে পারবেনা।

সম্ভব নয়!

তাই,

কাউকে কিছু দিতে হলে

নিজের জীবনরুপ পেয়ালাটাকে

আগে ভরে নাও।

ঢালতে পারবে প্রচুর।

আল্লাহ বিষ্ময়কর এক সত্বা

 

আল্লাহ

 

বিষ্ময়কর এক সত্বা।

তিনি

“সময়” আর “চাপ” ব্যবহার করে

তৈরী করেন

শুঁয়োপোকা থেকে প্রজাপতি

বালু থেকে মুক্তা

আর

কয়লা থেকে হীরা।

 

আসলে

আল্লাহ তাঁর প্রিয় সৃষ্টি

মানুষের জন্য

কাজ করে যাচ্ছেন

নিরন্তর।

আমরাই খেয়াল করিনা।

মানুষ

বড্ড বেখেয়াল!!

মনোবিজ্ঞান জানাচ্ছেঃ

 ১. কোন মানুষ খুব সামান্য বিষয় নিয়ে বেশী হাসে সে ভেতরে ভেতরে শুন্যতা বোধ করে।

২. কোন মানুষ যদি অনেক বেশী ঘুমায় তার দুঃখ দুঃখভাব বেশী।
৩. কোন মানুষ যদি কম কথা বলে আর কথা বলার সময় দ্রুত বলে সে কোন কিছু গোপন করে।
৪. যে মানুষ কাঁদতে পারেনা সে দুর্বল।
৫. কেউ যদি অস্বাভাবিক অবস্থায় খাবার খায় তার ভেতরে টেনশানটা বেশী।
৬. যদি কেউ খুব সামান্য জিনিসের জন্য কান্নাকাটি করে সে নরম মনের।
৭. যদি কেউ খুব সামান্য জিনিসের জন্য রেগে যায় সে ভালবাসার প্রার্থী।

আল্লাহকে পাওয়া মানব সেবার মাধ্যমে

 “হাশরের দিন বলিবেন খোদা- হে আদম সন্তান

তুমি মোরে সেবা কর নাই যবে ছিনু রোগে অজ্ঞান।
মানুষ বলিবে – তুমি প্রভু করতার,
আমরা কেমনে লইব তোমার পরিচর্যার ভার?
বলিবেন খোদা- দেখনি মানুষ কেঁদেছে রোগের ঘোরে,
তারি শুশ্রুষা করিলে তুমি যে সেথায় পাইতে মোরে।
খোদা বলিবেন- হে আদম সন্তান,
আমি চেয়েছিনু ক্ষুধায় অন্ন, তুমি কর নাই দান।
মানুষ বলিবে- তুমি জগতের প্রভু,
আমরা কেমনে খাওয়াব তোমারে, সে কাজ কি হয় কভু?
বলিবেন খোদা- ক্ষুধিত বান্দা গিয়েছিল তব দ্বারে,
মোর কাছে তুমি ফিরে পেতে তাহা যদি খাওয়াইতে তারে।
পুনরপি খোদা বলিবেন- শোন হে আদম সন্তান,
পিপাসিত হয়ে গিয়েছিনু আমি, করাও নি পানি পান।
মানুষ বলিবে- তুমি জগতের স্বামী,
তোমারে কেমনে পিয়াইব বারি, অধম বান্দা আমি?
বলিবেন খোদা- তৃষ্ণার্ত তোমা ডেকেছিল জল আশে,
তারে যদি জল দিতে তুমি তাহা পাইতে আমায় পাশে।”
আল্লাহর নৈকট্য লাভ ও তাঁর কাছে প্রতিদান প্রাপ্তির একমাত্র মাধ্যম নামাজ, রোজা, জিকির ও দোয়া নয়। ইবাদতের পাশাপাশি সমাজসেবামূলক কাজের মাধ্যমেও একজন মুসলমান নেকির পাল্লা ভারী করতে পারে। এসব কাজ শ্রমসাধ্য না হলেও আল্লাহর দরবারে মূল্যবান। পরকালে আল্লাহর দাঁড়িপাল্লায় ভারী আমল হিসেবে বিবেচিত হবে। এ জন্য মহানবী (সা.) বলেন, ‘আমি কি তোমাদের রোজা, নামাজ ও সদকার চেয়ে মর্যাদাবান আমলের সংবাদ দেব? সাহাবায়ে কেরাম বলেন, হ্যাঁ। তিনি বলেন, মানুষের মধ্যে সমঝোতা করে দেওয়া। কেননা মানুষের মধ্যকার বিশৃঙ্খলা ধ্বংসাত্মক।’ (মুসনাদে আহমদ, হাদিস : ২৭৫০৮)
রোগীর খোঁজখবর নেওয়ার পুরস্কার রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর হাদিসে এভাবে বিবৃত হয়েছে—‘যখন কোনো ব্যক্তি কোনো রোগীকে দেখতে যায়, আসমানে একজন প্রার্থনাকারী প্রার্থনা করতে থাকে, তুমি সুখী হও, তোমার পথচলা বরকতময় হোক, জান্নাতে তুমি স্থান লাভ করো।’ (মুসনাদে আহমদ, হাদিস : ১৪১২)
রাসুলুল্লাহ (সা.) কিয়ামতের একটি চমত্কার দৃশ্য আমাদের সামনে তুলে ধরেছেন, যেখানে মহান স্রষ্টা তাঁর বান্দাদের সঙ্গে কথা বলছেন। ইরশাদ হয়েছে, ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ তাআলা কিয়ামতের দিন বলবেন, হে আদম সন্তান, আমি অসুস্থ ছিলাম তুমি আমার সেবা করোনি। বান্দা বলবে, হে প্রভু, আমি আপনার সেবা কিভাবে করব? আপনি তো জগত্সমূহের প্রতিপালক? আল্লাহ বলবেন, তুমি জানতে না আমার অমুক বান্দা অসুস্থ ছিল? তুমি তার সেবা কেন করোনি? তুমি কী জানতে না, তার সেবা করলে তুমি তার কাছে আমাকে পেতে? হে আদম সন্তান, আমি ক্ষুধার্ত ছিলাম, তুমি আমাকে আহার করাওনি। বান্দা বলবে, হে আমার প্রভু, আপনি জগত্সমূহের প্রতিপালক। আপনাকে আমি কিভাবে খাবার খাওয়াব? আল্লাহ বলবেন, আমার অমুক বান্দা তোমার কাছে খাবার চেয়েছিল, তুমি তাকে দাওনি। তুমি কী জানতে না, যদি তুমি তাকে খাওয়াতে তবে তা আমার কাছে এসে পেতে? হে আদম সন্তান, আমি তোমার কাছে পানি পান করতে চেয়েছিলাম, তুমি আমাকে পান করাওনি। বান্দা বলবে, হে আমার প্রভু, আপনি জগত্সমূহের প্রতিপালক। আমি কিভাবে আপনাকে পান করাব? আল্লাহ বলবেন, আমার অমুক বান্দা তোমার কাছে পানি পান করতে চেয়েছিল, তুমি তাকে পান করাওনি। যদি তুমি তাকে পান করাতে, তবে তুমি তা আমার কাছে এসে পেতে।’ (মুসনাদে আহমদ, হাদিস : ১৪২৬০)
অন্য হাদিসে রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘এক ব্যক্তি রাস্তা দিয়ে চলার সময় একটি কাঁটাযুক্ত ডাল পড়ে থাকতে দেখল এবং তা রাস্তা থেকে সরিয়ে দিল। আল্লাহ তার কাজে সন্তুষ্ট হলেন এবং তাকে মাফ করে দিলেন।’ (সহিহ মুসলিম, হাদিস : ২৫৬৯)
ইসলামে সমাজসেবার ধারণা এত বিস্তৃত যে যেকোনো শ্রেণির মানুষের পক্ষে তা করা সম্ভব। ইসলাম সমাজসেবাকে কোনো স্থান বা সময়ের সঙ্গে আবদ্ধ করেনি, তাকে আর্থিক সেবায় সীমাবদ্ধ করেনি, শারীরিক শ্রমে সীমিত করেনি, বুদ্ধিবৃত্তিক পরিষেবায় সংকুচিত করেনি; বরং ইসলামে সমাজসেবার ধারণা একটি বিস্তৃত প্রাঙ্গণের মতো, যেখানে সব মানুষ তার সামর্থ্য অনুযায়ী অবদান রাখতে পারবে। ধনী-গরিব, শক্তিশালী-দুর্বল, শিক্ষিত-অশিক্ষিত সবার অংশ রয়েছে তাতে।
ইসলাম সমাজসেবা, মানবকল্যাণকে মানবিকতা ও মহানুভবতার ওপর ছেড়ে দেয়নি। ইসলামের দৃষ্টিতে তা মানুষের মানবিক, সামাজিক ও ধর্মীয় দায়িত্ব। আবু হুরায়রা (রা.) রাসুলুল্লাহ (সা.) থেকে বর্ণনা করেন, ‘প্রতিদিন মানুষের শরীরের প্রতিটি জোড়ার বিপরীতে সদকা করা আবশ্যক। দুই ব্যক্তির মধ্যে ন্যায়বিচার করা একটি সদকা, নিজের বাহনে কাউকে বহন করা বা তার পণ্য বহন করা একটি সদকা, ভালো কথা একটি সদকা, নামাজের উদ্দেশ্যে চলা প্রতিটি পদক্ষেপ একটি সদকা, রাস্তা থেকে কষ্টকর জিনিস সরিয়ে দেওয়া একটি সদকা।’ (সুনানে বায়হাকি, হাদিস : ৩০৫৭)
একইভাবে হাদিসে এসেছে, মানুষের সঙ্গে হাসি মুখে কথা বলা, বধির ব্যক্তিকে কিছু বুঝিয়ে দেওয়া, অন্ধকে পথ দেখানো, মানুষকে পথ দেখানো, সুপরামর্শ দেওয়া, দুর্বল ব্যক্তির বোঝা বহন করে দেওয়া ইত্যাদি কাজ আল্লাহর কাছে মর্যাদাপূর্ণ ইবাদত এবং উত্তম দান। এভাবে ইসলাম সামাজিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করেছে। পারস্পরিক সহযোগিতার মাধ্যমে এগিয়ে যাওয়ার এবং সামাজিক পতন রোধ করার দীক্ষা দিয়েছে। ইসলামী সমাজে মৌলিক অধিকারে সবাই সমান।
-ড. ইউসুফ আল কারজাভি
-কবি আবদুল কাদিরের “মানুষের সেবা” কবিতা

Tuesday, January 26, 2021

কমনসেন্স

 কমনসেন্সটা সব মানুষের ভেতরেই আনকমন।। কমনসেন্স হলো Deodorantবা দুর্গন্ধনাশকের মতন। সব মানুষই Deodorant কি সেটা বোঝে, সেটা চায়। কমনসেন্সটাও বোঝে। কিন্তু তারা সেটা ব্যবহার করে দেখেনি।

হিজ ওল্ড মাদার!

 বাবার মৃত্যুর পর ছেলে তার বৃদ্ধা মা’কে বৃদ্ধাশ্রমে পাঠালো। মা’কে বৃদ্ধাশ্রমে রেখে যাবার সময় ছেলে বলে গেলো, “চিন্তা করোনা মা, এখানে তোমার যা যা দরকার তার সবই আছে। তবুও তোমাকে আমি প্রায়ই দেখে যাবো।”

একবার ছেলে হঠাত করেই ফোন পেলো, “মা’র অবস্থা সংকটজনক। জলদি আসুন মা’কে দেখতে।”
ছেলে এলো ও দেখলো মায়ের চলে যাবার সময় হয়েছে। ছেলে মা’কে বল্লো, “মা, তোমার জন্য আমি কি কি করতে পারি বলো।”
মা বল্লো, “বাবা এখানে একটা সিলিঙ ফ্যান লাগিয়ে দে। কারণ, এখানে কোন সিলিঙ ফ্যান নেই। আমি গরম সহ্য করেই গেলাম। খারাপ লাগেনি।”
ছেলে বল্লো, “কি বলছো মা! তুমিতো কোনদিনই কোন কিছুর জন্য অনুযোগ করোনি। এখন আবার সিলিঙ ফ্যানের কথা কেন বলছো? আমি বুঝতে পারছি না।”
বাবা, আমি বলছি এজন্য যে আমিতো এখানে গরম সহ্য করেই গেলাম, কিন্তু তোর ছেলেরা যখন তোকে এখানে পাঠাবে- তখন থাকবি কি করে? আমিতো ছোটবেলা থেকেই তোকে দেখেছি যে তুই তো আরামেই বড় হয়েছিস। তাই আগে থেকেই এখানে একটা সিলিঙ ফ্যান লাগাবার ব্যবস্থা নে বাবা। না হলে তোর কষ্ট হবে।”

পানের নেশা ডেকে আনতে পারে বড় বিপদ

 পান-সুপুরি, পান-সুপুরি

এইখানেতে শংকা ভারী

অনেকেই জানেন, পান–সুপুরি–দোক্তার কারণে মুখের ভিতরের বিভিন্ন অংশে ক্যানসার হতে পারে৷ তাঁদের এমনও ধারণা আছে, তাড়াতাড়ি ধরা পড়লে এই ক্যানসার সেরে যায়৷ কিন্তু সত্যিই কি তাই?
ক্যানসার বিশেষজ্ঞ মধুছন্দা কর বলছেন, ‘‘সাম্প্রতিক গবেষণার সূত্রে জানা গিয়েছে, এই নেশার ফলে হওয়া ক্যানসার শুধুমাত্র মুখের ভিতরে সীমাবদ্ধ থাকে না, মুখ–গলা–খাদ্যনালী সর্বত্র ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা থাকে৷ আর এই ক্যানসাগুলো আরও মারাত্মক৷ এদের কোনও প্রি–ক্যানসার স্টেজও হয় না৷’’
কিন্তু সমস্যা হল, বিপদ বুঝেও মানুষ অনেক সময় এই মারাত্মক নেশা ছাড়তে পারেন না৷ বিশেষ করে পানের সঙ্গে যদি খয়ের, চুন, সুপুরি এসে জোটে। আর সুপুরির সঙ্গে এসে জোটে দোক্তা বা জর্দা৷ যত সময় যায়, এগুলোর নেশা জাঁকিয়ে বসে৷
সারা পৃথিবীতেই এই নেশার চল রয়েছে৷ চা–কফি, সিগারেট, মদের পরই এই নেশার স্থান৷ এর ফলে শুধু ক্যানসার নয়, আরও কিছু মারাত্মক বিপদের আশঙ্কা থাকে৷ অধিকাংশ মানুষ সে খবর জানেন না। তাই চিকিৎসা চলার সময়ও নেশা ছাড়েন না৷ ফলে চিকিৎসায় আশানুরূপ ফল হয় না৷ বিপদ বাড়ে৷
নেশা ও তার ফল
ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ হেল্থের বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, সুপুরি–দোক্তা বা জর্দার মিশ্রণ শরীরে গিয়ে উদ্দীপকের কাজ করে৷ অল্প করে খেলে ক্যাফেইন ও নিকোটিনের সমতূল্য উদ্দীপনা হয়৷ আর মাত্রা বেড়ে গেলে, তা হয়ে যায় কোকেনের সমতূল্য৷ হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ শুভ্র বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছেন, ‘‘নিয়মিত মাত্রাছাড়া নেশা চালিয়ে গেলে হৃৎস্পন্দন এলেমেলো হয়ে গিয়ে কার্ডিয়াক অ্যারিদমিয়া নামে জটিল সমস্যার সূত্রপাত হতে পারে৷ তাতে রক্তচাপ বেড়ে যেতে পারে৷’’
এখানেই শেষ নয়৷ এই নেশার ফলে মস্তিষ্কের কিছু কাজকর্মের গতিপথ বদলে যেতে পারে৷ মুখে বেশি থুতু তৈরি হয়, চোখে জলের পরিমাণ বেড়ে যায়, ঘাম বেশি হয়, মল–মূত্র ধরে রাখার ক্ষমতা কমে যায়, কথায় কথায় ডায়েরিয়া ও বমি লেগে থাকতে পারে৷
এই সব কাণ্ড–কারখানার কারণেই বিজ্ঞানীরা একে মাদকের তকমা দিয়ে দিয়েছেন৷ অন্য মাদকের মতো এ থেকে ‘ইউফোরিয়া’ও হয়৷ অর্থাৎ অহেতুক আনন্দ হয়, উত্তেজনা বেড়ে যায়৷ অতিরিক্ত সচেতনও হয়ে যান কেউ কেউ৷ না খেলে হয় সমস্যা দেখা দেয়৷ ফলে আরও বেশি করে নেশার দিকে ঝুঁকে পড়েন মানুষ৷
-anandabazar

সন্তান এখন টিনেজার? মা বাবাদের জন্য জরুরি কিছু টিপস

 টিন এজ মানে উঠতি বয়স। যেমনঃ বয়স ১৩ থেকে ১৯ বা কেউ কেউ বলেন ১৮ থেকে ২২ এই রকম উঠতি বয়সকেই টিন এজ বলে।

কেউ কেউ মশকরা করে ১৩ থেকে ১৯ বছর বয়সকে ‘তেরোনিশ’ বলে।
সন্তান টিনেজার? মা-বাবার সঙ্গে ঝগড়া মনোমালিন্য লেগেই থাকছে? তাহলে এই টিপস জেনে রাখুন, কাজে আসবে
দিন বদলেছে। যুগ বদলেছে। খুব ছোট বয়স থেকেই মোবাইলের নেশায় আসক্ত হয়ে পড়ছে খুদেরা। বয়স যতই টিনএজের দিকে এগোয় ততই যেন আজকাল মা-বাবার সঙ্গে দূরত্ব বাড়তে শুরু করে সন্তানদের। আজকালকার ছেলেমেয়েদের আবার বেশি কিছু বলাও যায় না। এরা একটুতেই অনেকখানি অভিমানী। এছাড়াও এই সময়ে শারীরিক কিছু পরিবর্তন আসে। হরমোনের পরিবর্তন হয়। আর তাই এই সময়টায় সন্তানের খেয়াল রাখার পাশাপাশি তাকে বুঝতেও হবে। এমন অনেক বাবা-মা আছেন, যাঁরা মনে করেন সন্তান বড় হচ্ছে সবটা ওকেই বুঝতে হবে, নিজের সিদ্ধান্ত নিজেকেই নিতে হবে। বরং সেই সময়টা তাঁরা অনেকটাই নিজেকে ব্যস্ত রাখেন কাজে। এমনকী পার্টি থেকে গানের ক্লাসের বন্ধুদের সঙ্গে কিটি পার্টি কিছুই বাকি থাকে না। আর সব মায়ই মনে করেন পাশের বাড়ির ছেলেটি কিংবা মেয়েটি তাঁর সন্তানের থেকে ভালো। ফলে সেই নিয়ে নিরন্তর খোঁটা দেওয়া তো চলেই। আর তাই এই সময়টায় সন্তানের পাশাপাশি মা-বাবার আচরণও সংযত হতে হবে। এই বয়সে এসে তাঁদেরও যে নতুন করে শিখে সন্তানের সঙ্গে মানিয়ে নিতে হবে সেই বিষয়টি মাথায় রাখা দরকার।
১. সন্তানের বন্ধু হয়ে উঠুন
বন্ধু হয়ে ওঠার চেষ্টা মানে এই নয় যে, কে কার সঙ্গে প্রেম করছে সেই খবর নেবেন। কিংবা কোন বন্ধুর টিউশন টিচার কত ভালো তাই নিয়ে প্রতিযোগিতা করবেন এমনটা নয়। স্কুলের পড়াশোনার খবর নেওয়ার পাশাপাশি বাচ্চাকে নিয়ে উইকএন্ডে ঘুরতে যান। একসঙ্গে বসে প্রোজেক্ট বানান। তবে সব সময় পেছন পেছন ঘুরবেন এই মানসিকতাও রাখবেন না।
২. সন্তানকে যথেষ্ট স্পেস দিন
সব মানুষের জীবনেই একটা স্পেসের প্রয়োজন হয়। আর সেটা আপনাকেই বুঝতে হবে। সন্তানকেও যেমন আগলে রাখবেন তেমনই শ্রদ্ধাও করবেন। আর তাই সন্তানের ফোনের পাসওয়ার্ড জানলেও টেক্সট খুলে পড়বেন না। এই ভুল যদি সন্তান করে থাকে তাহলে তাকেও শেখানোর দায় কিন্তু আপনারই।
৩. যোগাযোগ
সন্তানের সঙ্গে সম্পর্ক, যোগাযোগ সব ভালো রাখুন। এমন কোনও আচরণ করবেন না যাতে সন্তান দূরে চলে যায়। সন্তানের সামনে ড্রিংক কিংবা অন্যান্য সম্পর্ক এড়িয়ে যাওয়াই ভালো। মনে রাখবেন সন্তান কিন্তু আপনাকেই দেখে শিখবে। আর তাই ওর মধ্যে কোনও নেগেটিভ প্রভাব পড়তে দেবেন না। বরং সন্তানের সঙ্গে কোয়ালিটি সময় কাটান।
৪. এমন কিছু করবেন না যাতে সন্তানের বাড়িতে থাকতে অস্বস্তি হয়
সন্তানের সঙ্গে এমন কোনও আচরণ করবেন না, যাতে সে বাড়িতে থাকতে না চায়। প্রতি মুহূর্তে রাগ, অভিমান করতে হয়। বাড়িতে সুন্দর পরিবেশ দেওয়ার চেষ্টা করুন। অযথা চিৎকার, স্বামী স্ত্রীয়ের ঝামেলা কিংবা অফিসের সমস্যা বাড়িতে টেনে আনবেন না।
৫. সন্তান কিন্তু আপনার অনুপ্রেরণা
যে কোনও বাচ্চারই বেড়ে ওঠা মা-বাবাকে দেখে। বাড়ির পরিবেশ থেকে। তাই সবসময় সন্তানের ভুল না ধরে বরং সন্তানের পাশে থাকার চেষ্টা করুন। সন্তানের ভালো কাজে উৎসাহ দিন। সেই সঙ্গে সন্তান কোনও ভুল করলে অবশ্যই তা ধরিয়ে দিন। কিন্তু অযথা বকাবকি করবেন না।
-এইসময় ও

প্রবল মাথা যন্ত্রণা, সকালে ঘুম থেকে উঠেই

 রাতে ভালো ঘুম হলে পরের দিনটা ভালোই কাটে। কিন্তু সকালে ওঠার পরে যদি মাথা ভার হয়ে থাকে বা যন্ত্রণা থাকে, তা হলে গোটা দিনটাতেই যেন সেভাবে কাজ করার উৎসাহ পাওয়া যায় না। অনেকেই এই সমস্যার শিকার। সকালে ঘুম থেকে ওঠার পরেই মাথা যন্ত্রণা বা অস্বস্তি এসব হয়ে থাকে। তবে এর পিছনে রয়েছে কিছু কারণ। তাই এমন প্রায় হতে থাকলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। দেখে নেওয়া যাক কী কারণে সকালে মাথা যন্ত্রণা করে-

১) স্লিপ অ্যাপনেয়া- স্লিপ অ্যাপনেয়ার ফলে ঘুমের মধ্যেই শ্বাস প্রশ্বাস প্রক্রিয়ায় ব্যাঘাত ঘটে। এছাড়া গলা শুকিয়ে যাওয়া, নাক ডাকা, ঘুমের মধ্যেই বার বার প্রস্রাব পাওয়া স্লিপ অ্যাপনেয়ার উপসর্গ। স্লিপ অ্যাপনেয়ার ফলে ঘুমে ব্যাঘাত ঘটে। যার জেরে সকাল থেকেই মাথা যন্ত্রণা হয়।
২) মাইগ্রেন- মাইগ্রেন অন্যতম কারণ সকালে মাথা যন্ত্রণা হওয়ার। সারা বিশ্বের ১০ শতাংশ মানুষ মাইগ্রেনের শিকার। মাইগ্রেনের ফলে দৃষ্টিশক্তি খারাপ হয়। এছাড়া ক্লান্তি থাকে। বিশেষ করে সকালেই মাইগ্রেনের ব্যথা হয়। তবে বিভিন্ন মানুষের মধ্যে বিভিন্ন রকম উপসর্গ দেখা যায়।
৩)ওভার মেডিকেশন- যাদের এমনিতেই মাথা যন্ত্রণার সমস্যা রয়েছে তারা যদি প্রায়ই অধিক পরিমাণে মাথা যন্ত্রণা তাড়ানোর ওষুধ খায় তাহলেও এই উপসর্গ দেখা যায়।
৪) হ্যাংওভার- ঘুমোতে যাওয়ার আগেই মদ্যপান করে থাকলে, পরের দিন সকালে মাথা যন্ত্রণা হয়ে থাকে। সঙ্গে সারা রাত তেষ্টা পাওয়া, পরের দিন ক্লান্তি, দ্রুত হৃদস্পন্দন এসব হয়ে থাকে হ্যাংওভার থাকলে।
৫) ব্রেন টিউমর- প্রতি বছর ১ লক্ষ মানুষের মধ্যে ৫ জনের ব্রেন টিউমর ধরা পড়ে। কিন্তু তবুও সকালে মাথা যন্ত্রণার টিউমরেরও উপসর্গ হয়ে থাকে। সঙ্গে যদি প্রায়ই বমি, ব্যক্তিত্বে বদল, অবসাদ, কথা জড়িয়ে যাওয়া, চোখের পাশ ফুলে ওঠা, দৃষ্টিশক্তি কমে যাওয়া ইত্যাদি হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
-নিউজ১৮ সূত্র

নীরবতা -এক শক্তিশালী ভাষা

জবান আমার করেছি বন্ধ
ওগো, বলেছি শত কথা
ছিল যখন বন্ধু হয়ে
কেবলই “নীরবতা।”
-রুমী, জালাল উদ্দিন
I CLOSED MY MOUTH
AND SPOKE TO YOU
IN A HUNDRED SILENT WAYS
-RUMI, J.U

নীরবতায় খোঁজো “লাভ”

 একটা ছোট্ট বীজ

দেখো- কোন শব্দ না কোরে বেড়ে ওঠে।
আবার দেখো-
এক বিশাল গাছ-
প্রচন্ড শব্দ কোরে মাটিতে লুটিয়ে পড়ে!!
ধংসের শব্দ আছে প্রচন্ড !
জগতের সব সৃষ্টিই
বেড়ে ওঠে এক অপরূপ নৈশব্দে।
A seed grows with no sound
But a Tree falls with huge noise.
Destruction has noise
But Creation is quiet.
This the Power of Silence.
Grow silently.

Monday, January 4, 2021

শান্তির অন্বেষণ First Thought

 প্রত্যেক দিন সকালে উঠে সৃষ্টিকর্তার কাছে নিজেকে সঁপে দিয়ে তার কাছে নৈবেদ্য দিয়ে শান্তির অন্বেষণে নেমে পড়ো। দিনের শুরুতেই শান্তির বীজগুলো বুনে নাও। কেননা শান্তি ও সামঞ্জস্যপূর্ণ জীবনটাই হলো ভারসাম্যপূর্ণ জীবন। শান্তিই হলো স্বাধীনতা। শান্তিই হলো নেতিবাচকতা থেকে বেরিয়ে আসার, ক্ষতি পুষিয়ে নেয়ার সূত্র। শান্তিকে মনের ভেতরে একটি আবাস গড়ে তুলতে দেয়ার চেষ্টা করে যাও। আর এজন্য দরকার সরল সাদাসিধে জীবন।

যদি এ আমার হৃদয়দুয়ার

বন্ধ রহে গো কভু

দ্বার ভেঙে তুমি এসো মোর প্রাণে,

ফিরিয়া যেয়ো না প্রভু।

শান্তি জন্য কেউ একা একেবারে নিজের মতো থাকতে পছন্দ করে, সবকিছু তাঁর পছন্দ অনুযায়ী হতে হবে। আবার কেউ দলবল নিয়ে থাকলে ভাবেন তিনি শান্তিতে আছে। মানসিক শান্তির বিষয়টা একেকজনের কাছে একেক রকম। শান্তি জন্য একটি উদ্বেগহীন দুশ্চিন্তাহীন জীবন নিজের ইতিবাচক হওয়া জরুরি। শান্তি নিয়ে যারা কাজ করেন তারা বলেন নিজেকে কতটুকু শান্তি দেব এটা পুরোটা নিজের ওপর নির্ভর করে। আমরা যদি প্রতিদিনের বা প্রতি মুহূর্তের ইতিবাচক দিকগুলো নিয়ে ভাবি, তাহলে অনেক সমস্যার সমাধান হয়ে যায়। কেননা আমাদের জীবনের অনেক কিছুই আছে, যা আমাদের নিয়ন্ত্রণের বাইরে; তাই যা আমরা নিয়ন্ত্রণ করতে পারব না, তা নিয়ে আফসোস করা উচিত নয়। আমাদের উচিত সেসব বিষয় এড়িয়ে চলা, যা নিজেদের জীবনে আমরা গ্রহণ করব না। যেমন কাউকে নিয়ে সমালোচনা করা।’

আমরা নিজেরা কিন্তু চাই না কেউ আমাদের নিয়ে মন্দ-বাজে কিছু বলুক, তাই আমাদেরও উচিত হবে আরেকজনের ক্ষেত্রে এমনটা না করা। সামাজিক যোগাযোগের বিষয়ে আরেকটু যত্নবান হওয়া ভালো। অর্থাৎ, কাজের ক্ষেত্রে নিজেদের একটা জায়গা তৈরি করা। এ ক্ষেত্রে আপনি যদি কাউকে অপছন্দ করেন, আপনার উচিত হবে তাঁর সঙ্গে শান্তিপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রাখা। সব শেষে নিজের জীবনে কিছু বন্ধু রাখা, যাঁরা আপনার সব ধরনের কথা বলা বা অনুভূতি প্রকাশের জায়গা হবেন। কারণ, আমাদের প্রত্যেকের জীবনেই নির্ভরতার প্রয়োজন। নির্ভরতার মানুষ কিন্তু যে কেউই হতে পারেন।

ব্যস্ততায় ভরা জীবনে যখন একটুও দম ফেলার সময় নেই, তখন খুব ছোট এবং সহজ কিছু উপায়ে আমরা আমাদের মানসিক শান্তি ধরে রাখতে পারি—

কঠিন কাজটি আগে করি

অনেকেই বলেন, সহজ কাজ দিয়ে দিন শুরু করা উচিত, এটি নিজের প্রতি আস্থা বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করে। কিন্তু আসলে উচিত কঠিন কাজ দিয়েই দিন শুরু করা। কারণ, যখন আপনি কঠিন কাজটি সম্পন্ন করে ফেলবেন, আপনার ওপর থেকে একটা বিশাল মানসিক চাপ নেমে যাবে। এরপর সারা দিন কিন্তু ফুরফুরে মেজাজে কাজ করতে পারবেন আর সঙ্গে মানসিক শান্তি তো আছেই।

গ্রহণ করে নিতে হরে অপ্রাপ্তিগুলো

আমাদের সব চাওয়া-পাওয়া পূরণ হয় না। কিছু অপ্রাপ্তি সবার মধ্যেই থাকে। মানসিক শান্তির জন্য এই অপ্রাপ্তিগুলো মেনে নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ, অর্থাৎ সন্তুষ্টি। নিজের কাছে যা-ই আছে, তার মাঝে অবশ্যই কিছু না কিছু ভালো আছে। সেই ভালোকে নিয়ে ভালো থাকাই নিজের ভেতরকার অর্ধেক অশান্তি দূর করে দেবে।

লোকে কী ভাববে তা তাদের ভাবতে দেয়াই উচিত

আমাদের মানসিক অশান্তির আরেকটি কারণ মানুষ কী ভাববে, তা ভাবা। অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায়, মানুষ আদতে আপনাকে নিয়ে কিছুই ভাবেনি কিন্তু আপনি অনেক কিছু ভেবে বসে আছেন। নিজেকে একটি উদ্বেগহীন জীবনের স্বাদ দিতে হলে ‘লোকে কী ভাববে’ এই ভাবনাকেও মাথা থেকে তাড়িয়ে দিতে হবে। এতে করে আমাদের মনের ওপর যে আলাদা চাপ পড়ে, তা দূর হবে এবং নিজের প্রতি নিজের আস্থা বাড়বে।

এই মুহূর্তের তিনটি ভালো দিক

সব সময় সব দিন ভালো যাবে না—এটাই স্বাভাবিক। অনেক সময় একটার পর একটা দুর্যোগ আসতে পারে আপনার জীবনে। সেই সময়ে মনকে স্থির এবং মনে শান্তি ধরে রাখতে চিন্তা করুন। এই দুর্যোগের মাঝেও আপনার জীবনে ঘটে যাওয়া অন্তত তিনটা ভালো দিক নিয়ে চিন্তা করতে হবে।। এটি হতে পারে সবকিছু সামলে আপনি কাউকে সাহায্য করেছেন, যার বিনিময়ে আপনি কিছু চাননি শুধু একজনের ভালো চেয়েছেন। অনেক কিছুর পরও আপনি আপনার পড়ালেখায় ভালো ফল করতে পেরেছেন, অর্থা নিজের ইতিবাচক দিকগুলোর জন্য সব সময় নিজেকে সাধুবাদ জানান।

নিজের যত্ন

এই পদ্ধতিটি খুবই সোজা। কিছুই না, নিজের ঘরের জানালা বা বারান্দায় গিয়ে একবুক শ্বাস নেওয়া—এটি আপনাকে মানসিকভাবে শান্ত করবে। শুধু তা-ই নয়, নিজেকে সময় দেওয়া। নিজের প্রতিটি বিষয়ে অন্য কেউ খেয়াল রাখলো কি না, তা না ভেবে নিজেই নিজের খেয়াল রাখতে হবে এতেই উপভোগ্য হবে মানসিক শান্তিতে ভরপুর জীবন।

The Richest Wealth Is Wisdom

The best ornament is Humility

সবচেয়ে ভালো আভরণ(অলংকার) হলো বিনয়

The richest wealth is Wisdom

সবচেয়ে বড়(ধনী) সম্পদ হলো প্রজ্ঞা

The strongest weapon is Patience

সবচেয়ে শক্তিশালী অস্ত্র হলো ধৈর্য

The best security is Faith

সবচেয়ে ভালো নিরাপত্তা হলো বিশ্বাস

The best tonic is Laughter

সবচেয়ে ভালো টনিক হলো হাসি

-https://www.thoughtfortoday.org.uk/