Moringa seeds

 সাজনার বিচী

Moringa seeds come from the Moringa oleifera tree, which is often praised for its nutritional and medicinal benefits. While the leaves and pods of the moringa plant are widely consumed and used in various dishes, the seeds are less commonly discussed.

Let’s explore whether moringa seeds can be safely consumed as food and why they are often sold as medicinal herbs.

1. Nutritional Value of Moringa Seeds

Nutrient-Rich Profile: Moringa seeds are packed with nutrients. They contain proteins, essential amino acids, vitamins (such as Vitamin C), and minerals (including calcium and iron) (Fuglie, 2001). This rich nutritional profile suggests that moringa seeds could be a valuable addition to the diet.

Potential Health Benefits: The seeds are believed to offer health benefits similar to other parts of the moringa plant. They may have antioxidant properties and contribute to overall health (Fahey, 2005). However, their high fiber content means they should be consumed in moderation to avoid digestive issues.

2. Digestibility and Safety

Digestibility Concerns: Moringa seeds can be hard to digest if consumed raw. The seeds contain certain anti-nutrients, such as trypsin inhibitors, which may affect digestion and nutrient absorption (Gidado et al., 2011). Cooking or soaking the seeds can help reduce these compounds and make them easier to digest.

Potential Risks: In large quantities, raw moringa seeds might cause gastrointestinal discomfort. Therefore, it's important to prepare and consume them correctly. Cooking or roasting the seeds can mitigate potential issues and enhance their digestibility (Houghton & Zarka, 1996).

3. Medicinal Use vs. Culinary Use

Medicinal Herb Usage: Moringa seeds are often sold as medicinal herbs due to their potential health benefits. Traditional medicine has used moringa seeds for various purposes, such as improving digestion and managing blood sugar levels (Gordon et al., 2005). These uses contribute to their reputation as a medicinal herb rather than a common food ingredient.

Why Not Commonly Consumed?

Despite their benefits, moringa seeds are not as commonly consumed as food due to their strong flavor and texture. They are often considered more beneficial when used in specific medicinal preparations or supplements rather than as a regular dietary item (Fahey, 2005).

4. Practical Tips for Consumption

Preparation Methods: If you choose to consume moringa seeds, it’s best to cook or roast them to improve their digestibility and reduce any potential anti-nutrients. This can make the seeds more palatable and easier on your digestive system (Houghton & Zarka, 1996).

Moderation is Key: As with any food, moderation is important. Eating moringa seeds in small amounts can help you enjoy their benefits without experiencing digestive discomfort. Incorporate them into your diet gradually to see how your body responds (Gidado et al., 2011).

Conclusion

Moringa seeds can be consumed as food, but they are less commonly used for this purpose due to their strong flavor and digestibility concerns. Cooking or roasting the seeds can make them more suitable for consumption. They are more frequently sold as medicinal herbs because of their traditional uses and potential health benefits. If you decide to include moringa seeds in your diet, prepare them properly and consume them in moderation to avoid any digestive issues.

References

Fahey, J. W. (2005). Moringa oleifera: A Review of the Medical Evidence for Its Nutritional, Therapeutic, and Prophylactic Properties. Part 1: Current Knowledge. Trees for Life Journal, 1(5), 1-15.

Fuglie, L. J. (2001). The Miracle Tree: Moringa oleifera: Natural Nutrition for the Tropics. Church World Service, 1-68.

Gidado, A., Yaro, A. H., & Abubakar, A. (2011). Nutritional and Anti-Nutritional Contents of Moringa oleifera Seeds. African Journal of Food Science, 5(1), 9-12.

Gordon, M. H., Goss, T. A., & Marchelli, J. (2005). The Medicinal Uses of Moringa oleifera. Journal of Ethnopharmacology, 98(3), 227-230.

Houghton, P. J., & Zarka, R. (1996). The Effect of Moringa oleifera Seed Extracts on Digestive Health. Phytotherapy Research, 10(1), 25-28.

https://fruitsandmedicinalplants.quora.com/

শিশুর সব দুরন্তপনা স্বাভাবিক না-ও হতে পারে

     Parents should not overlook these signs of behavioral issues in kids

শিশুরা এক জায়গায় বসে থাকবে না, দুষ্টুমি করবেই। সেটাই স্বাভাবিক। কিন্তু দুরন্তপনারও মাত্রাভেদ আছে। শিশু যদি দুষ্টুমি করতে করতে এমন কিছু কাজ করে যা সেই বয়সে স্বাভাবিক নয়, তা হলে অভিভাবকদের সাবধান হতেই হবে। কোনও কোনও শিশু হাতে-পায়ে চঞ্চল হয়। অর্থাৎ, এরা স্থির ভাবে কোথাও একটানা বসতে বা দাঁড়াতে পারে না। কোনও কোনও শিশুর মধ্যে আবার আক্রমণাত্মক আচরণ দেখতে পাওয়া যায়। পাশাপাশি, এ-ও খেয়াল রাখতে হবে যে, শিশুর আচরণ ও স্বভাবে কিছু বদল আসছে কি না। হঠাৎই খুব চুপচাপ হয়ে গেল, কারও সঙ্গে মিশতে চাইছে না অথবা কোনও কথা বললেই অস্বাভাবিক আচরণ করছে, ভয় পাচ্ছে— তা হলেও মা-বাবাকে সতর্ক থাকতে হবে। এ বিষয়ে মনোরোগ চিকিৎসক শর্মিলা সরকার বলছেন, “ছোট থেকে শিশুর অস্বাভাবিক আচরণ এড়িয়ে গেলে পরবর্তী সময়ে গিয়ে তা-ই অপরাধমনস্কতার জন্ম দিতে পারে। নেশা করাও শুরু করতে পারে শিশু। জড়িয়ে পড়তে পারে কোনও অপরাধমূলক কাজে। এই ধরনের ব্যবহারের বদলকে বলা হয় ‘কনডাক্ট ডিজ়অর্ডার’। মা-বাবাদের এড়িয়ে গেলে চলবে না।”

শিশুর কোন কোন আচরণ এড়িয়ে যাবেন না?

ভাঙচুর, মারপিট

অনেক শিশুই রেগে গেলে জিনিসপত্র ছোড়ে, ভাঙচুর করে, অযত্ন করে অথবা আচমকা কাউকে আঁচড়ে, কামড়ে দেয়, মারধর করে, থুতু দেয়। এমন যদি বার বার হতে থাকে, তা হলে মা-বাবাকে সচেতন হতে হবে। শর্মিলার কথায়, শিশুর মধ্যে আক্রমণাত্মক আচরণ স্বাভাবিক নয়। যদি কথায় কথায় বড়দের গায়ে হাত তোলে, সমবয়সিদের সঙ্গে মারপিটে জড়িয়ে পড়ে, স্কুলে শিক্ষক-শিক্ষিকাকে ও বাড়িতে বড়দের অসম্মান করে, তা হলে তখন থেকেই শিশুকে শাসন করতে হবে। ‘কনডাক্ট ডিজ়অর্ডার’-এর কারণে এমন আক্রমণাত্মক আচরণ হতে পারে, তার জন্য সময় থাকতেই মনোরোগ চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

পশুপাখিকে আঘাত করে আনন্দ

বাড়ির পোষ্যের প্রতি খুদের আচরণ ঠিক কেমন খেয়াল করতে হবে। যদি দেখা যায়, শিশু পশুপাখিকে আঘাত করে, তাদের কষ্ট দেখে আনন্দ পাচ্ছে, তা হলে বুঝতে হবে এই আচরণ স্বাভাবিক নয়।

অহেতুক মিথ্যা বলছে

শিশুরা অনেক সময়ে মনোযোগ আকর্ষণ করতে মিথ্যা বলে, কখনও বা কল্পনার আশ্রয় নিয়ে আবার কখনও বকুনির ভয়ে মিথ্যা বলতে বাধ্য হয় তারা। অনেক সময়ে তার ছোটখাটো মিথ্যা অভিভাবকেরা বিশেষ গুরুত্ব না দিলে পরবর্তী সময়ে তা-ই অভ্যাসে দাঁড়িয়ে যায়। শর্মিলার কথায়, “শিশু বয়সে ছোট ছোট মিথ্যাকে প্রশ্রয় দিলে পরবর্তী সময়ে গিয়ে কোনও বড়সড় ভুল করলেও তা গোপন করার চেষ্টা করবে তারা।” এই বিষয়ে মনোবিদ অনিন্দিতা মুখোপাধ্যায়ের মত, স্কুল থেকে ফিরলে বা কোনও বন্ধুর সঙ্গে মিশলে, লক্ষ রাখুন তার চারপাশের বন্ধুরা কেমন। তাদের মধ্যে কারও মিথ্যা বলার প্রবণতা থাকলে, তা যেন আপনার শিশুকে প্রভাবিত করতে না পারে, সে বিষয়ে যত্নবান হোন। কোনও কারণে আপনার শিশু কি নিজের উপর আস্থা হারাচ্ছে বা অবহেলিত হচ্ছে কোথাও, সে দিকে নজর রাখুন। এমন হলেও শিশু অনেক সময়ে মিথ্যার আশ্রয় নেয়।

চুরি করছে না তো?

পাশে বসা বন্ধুটির জিনিসপত্র ব্যাগে ভরে আনছে কি না, খেয়াল করা জরুরি। বন্ধুদের জিনিস লুকিয়ে নিয়ে আসা, বাড়ি ফিরে মিথ্যা বলার প্রবণতা পরবর্তী সময়ে গিয়ে সমস্যার কারণ হতে পারে। শর্মিলার বলছেন, “এমন অনেক শিশুকে মা-বাবা নিয়ে আসেন, যারা বাড়ির ছোটখাটো জিনিসও চুরি করার চেষ্টা করে। টাকাপয়সা সরিয়ে নিজের জন্য জিনিস কিনে নেয়। অথবা মা বা বাবার ব্যাগ থেকে টাকা সরিয়ে ফোনে রিচার্জ করে গেম খেলে। এই সব অভ্যাস যে ঠিক নয়, তা ছোট থেকেই বোঝাতে হবে।”

সকলকে সম্মান করে তো?

সব কথাতেই ‘না’ করে দেওয়া, বিদ্রোহ করার মানসিকতা থাকে অনেক শিশুরই। এই আচরণও স্বাভাবিক নয়। বাড়ির সকলকে তো বটেই, বাইরের লোকজনকেও অসম্মান করছে কি না, তা খেয়াল করতে হবে। শর্মিলা জানাচ্ছেন, এমন অনেক শিশুকেই মা-বাবারা নিয়ে আসেন, যারা বাড়ির পরিচারক বা পরিচারিকাদের সম্মান করে না, অথবা হয়তো মা-কেই ভালবাসে না। আঘাত দিয়ে কথা বলে। এ সবই ‘কনডাক্ট ডিজ়অর্ডার’-এর লক্ষণ হতে পারে। তাই শুরু থেকেই সঠিক চিকিৎসা জরুরি।

anandabazar

ll reactions:

1

টক দইয়ের মধ্যে দারচিনি মিশিয়ে নিলে শরীরের কী কী উপকার হবে?

     Five reasons to add a pinch of cinnamon powder to curd

১) টক দই প্রোবায়োটিক জাতীয় একটি খাবার। আর দারচিনির মধ্যে রয়েছে অ্যান্টি মাইক্রোবায়াল উপাদান। এই দুইয়ের যুগলবন্দি অন্ত্রে ভাল ব্যাক্টেরিয়ার পরিমাণ বৃদ্ধি করে। বিপাকহার জনিত সমস্যাও বশে রাখা যায়।

২) রক্তের বাড়তি শর্করা নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারে দারচিনি। ইনসুলিন হরমোনের ক্ষরণ এবং কার্যকারিতা সঠিক ভাবে পরিচালনা করতে টক দই এবং এই মশলাটির যথেষ্ট ভূমিকা রয়েছে।

৩) দারচিনির মধ্যে অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট রয়েছে ভরপুর মাত্রায়। শরীরে অক্সিডেটিভ স্ট্রেসের সমতা বজায় রাখতে সাহায্য করে এই মশলাটি। টক দইয়ের সঙ্গে মিশলে এই মশলার কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। ‘পিসিওএস’ কিংবা হরমোন জনিত নানা রকম সমস্যা রুখে দিতে পারে এই খাবার।

৪) শরীরে প্রদাহজনিত সমস্যা রুখে দিতে পারে টক দই এবং দারচিনির গুঁড়ো। প্রদাহ নিয়ন্ত্রণে রাখতে না পারলে হরমোনের ভারসাম্য বিঘ্নিত হবে।

৫) এই খাবার খেলে বিপাকহার ভাল হয়। তাই পরোক্ষ ভাবে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে দারচিনি এবং টক দইয়ের মিশ্রণ। বার বার খাবার খাওয়ার ইচ্ছে দমন করতেও সাহায্য করে।

anandabazar

All reactions:

1

Coccyx

Though we no longer have tails, the coccyx is a clear example of how evolution has shaped our anatomy, leaving behind structures that were once more prominent but still have useful functions in the present day.

Support:

It helps support the weight of the body when sitting, particularly when leaning backward.

It serves as a stabilizing base for the pelvis.

Muscle Attachment:

Several muscles, tendons, and ligaments attach to the coccyx.

These structures contribute to the function of the pelvic floor, support the pelvic organs, and aid in movements related to the pelvis and lower spine.

Pelvic Structure:

The coccyx contributes to the overall structure and stability of the pelvic region, which is crucial for supporting and protecting the internal organs.

The coccyx remains as a vestigial structure.

The coccyx, or tailbone, is made up of three to five fused vertebrae at the base of the spine.

It has evolutionary significance because it represents a remnant of the tail present in our distant ancestors.

Over time, as human ancestors adapted to bipedalism (walking on two legs), the tail became less necessary for balance and mobility, and thus, it gradually disappeared.

https://www.quora.com/

Real Treasure

    ঐশ্বর্য আসলটা

https://www.quora.com/

All reactions:

6

A true relationship

 ভালো রিলেশনশীপের মশলা

A true relationship encompasses a spectrum of emotions and experiences that shape the bond between partners. It’s not just about the good times; it’s about navigating the challenging moments together as well.

Tears: They often signify vulnerability. In a genuine relationship, tears can flow from heartache, frustration, or overwhelming joy. Sharing these moments fosters a deeper connection, reminding us that we are human and imperfect.

Fights: Disagreements are inevitable. They test our patience and understanding. However, how we handle these conflicts can strengthen our relationship. Constructive arguments lead to growth and a better understanding of each other’s perspectives.

Trust: It’s the foundation. Trust is built through honesty and consistency over time. It allows both partners to feel secure and valued, knowing they can rely on one another despite life’s unpredictability.

Faith: This involves believing in each other and the relationship itself. Having faith means supporting one another’s dreams, standing together through challenges, and trusting that love will guide you both forward.

Pain: Life brings challenges that can lead to emotional pain. Experiencing this together can either break a relationship or bring partners closer. It’s in those moments of struggle that true strength is revealed.

Jealousy: While it can stir negative feelings, jealousy can also highlight insecurities and the desire to protect the bond. Open communication about these feelings can lead to reassurance and a stronger partnership.

Love: The most vital component of all. Love is what binds every element of a relationship together. It's found in the laughter, the shared dreams, and the quiet moments together. True love is unconditional, accepting the imperfections and celebrating the journey taken together.

How can I maintain healthy blood pressure and reduce my risk of cardiovascular disease?

     Healthy Diet:

Reduce Sodium: Limit salt intake to help manage blood pressure.

Eat Fruits and Vegetables: Aim for a diet rich in these foods for essential nutrients and fiber.

Whole Grains: Opt for whole grains over refined grains.

Lean Proteins: Include sources such as fish, poultry, and legumes.

Limit Saturated and Trans Fats: Choose healthy fats like those found in nuts, seeds, and avocados.

Regular Physical Activity:

Exercise Regularly: Aim for at least 150 minutes of moderate-intensity aerobic exercise per week, such as brisk walking, or 75 minutes of vigorous-intensity exercise.

Strength Training: Incorporate muscle-strengthening activities on two or more days a week.

Maintain a Healthy Weight:

Weight Management: Losing excess weight can significantly improve blood pressure and overall heart health.

Limit Alcohol Consumption:

Moderation: If you drink alcohol, do so in moderation—up to one drink per day for women and up to two for men.

Avoid Tobacco Products:

No Smoking: Smoking increases blood pressure and accelerates the development of cardiovascular disease.

Manage Stress:

Stress Reduction: Practice relaxation techniques such as deep breathing, meditation, or yoga.

Regular Health Check-ups:

Monitor Blood Pressure: Have your blood pressure checked regularly and follow your healthcare provider’s recommendations.

Routine Screenings: Keep up with other health screenings as advised by your doctor.

Medication:

Adherence: If prescribed medication for blood pressure or other cardiovascular conditions, take it as directed and consult your doctor about any concerns.

By integrating these habits into your lifestyle, you can significantly lower your risk of cardiovascular disease and maintain a healthy blood pressure.

All reactions:

1

খেতে আর আর কথা বলতে আমাদের জিভ্ ক্লান্ত হয় না

 খেতে আর আর কথা বলতে আমাদের জিভ্ ক্লান্ত হয় না। কেনো? জানো কি?

All reactions:

1