অন্যের
ওপর বিশ্বাস বা আস্থা রাখলে তাকে জয় করা অনেকটাই সহজ হয়।
অন্যের
ওপর বিশ্বাস বা আস্থা রাখা মানে যার ওপর আমি আস্থা রাখলাম তার মনে এক ধরনের দৃঢ়তা আনা।
এর ফলে আত্মবিশ্বাস ও উতসাহ জন্মলাভ করে। আর এ থেকেই গড়ে ওঠে ইতিবাচক মনোভাব বা পজিটিভ
ফিলিংস। যে আমার সাথে কাজ করে যাচ্ছে সে যদি আমাকে সহযোগিতা না করে তবে তার ওপর আমার
আস্থা বা বিশ্বাসের ঘাটতি রয়েছে কি না সেটা খতিয়ে দেখবার দরকার আছে বৈ কি? আমি যদি
সেই লোকটির ভাল কাজের প্রশংসা করি তা হলেই তার ওপর আমার আস্থা অবশ্য্ই বাড়বে।
সফলতা যদি পণ্য
হয়, তাহলে জ্ঞান এবং আস্থা তার কাঁচামাল। জ্ঞান শক্তি হলে আস্থা তা ব্যবহারের পদ্ধতি।
আস্থা যদি হয় আমার গাড়ি, তাহলে জ্ঞান হলো আমার জ্বালানি। সফলতা অর্জন যদি আমার মূল
উদ্দেশ্য হয়ে থাকে তাহলে হাতিয়ার হিসেবে অবশ্যই পাশে রাখতে হবে আমার জ্ঞান এবং আস্থাকে।
জ্ঞান এবং আস্থার মিলনই গড়ে দিতে পারে যে কোনো বড় সাফল্যের নিশ্চিত ভিত্তি। এটি একটি
চিরন্তন সত্য যে, আস্থাকে বাদ দিয়ে জ্ঞানের যথাযথ ব্যবহার যেমন সম্ভব নয়, তেমনি জ্ঞান
ব্যতীত আস্থা মূল্যহীন। তাই জ্ঞান
ও আস্থা একে অপরের পরিপূরক।
No comments:
Post a Comment