Friday, April 26, 2024

Learning turned into Fun!

 The Three Rules

What is the Iron Rule?
The rule of savage men:
If evil is done unto you,
Evil do thou again,
This is the Iron Rule.
What is the Silver Rule?
The rule of worldly men:
If good your neighbour does do you,
Do good to him again,
This is the Silver Rule.
What is the Golden Rule?
The Rule of righteous men:
If evil is done unto you,
Return thou good again,
This is the Golden Rule.
May be an image of text that says "Do good for others. It will come back in unexpected ways."
All reactions:
You and Atowar Khan

বুড়িয়ে যাচ্ছি আমরা নীরবেই যে অভ্যাসগুলোর কারণেঃ

Smoking: A Fast Track to Aging

Excessive Alcohol Consumption: Cheers to Aging!
Poor Nutrition: You Are What You Eat
Sedentary Lifestyle: Move It or Lose It
Skipping Sunscreen: A Recipe for Wrinkles
Skimping on Sleep: Beauty Sleep Isn't a Myth
Stressing Out: The Silent Aggressor
All reactions:
You and Atowar Khan

ইসলাম ও কন্যা সন্তান

 ’ইসলামপূর্ব যুগে নারীদের সব ধরনের শোষণ, বঞ্চনা, অবহেলা, অবজ্ঞা এবং অত্যাচার-নির্যাতন থেকে পরিত্রাণ দিয়ে সম্মান, মর্যাদা এবং গৌরবময় সামাজিক জীব হিসেবে জীবনযাপনের পূর্ণ অধিকার নিশ্চিত করেছে।

ইসলাম নারীদেরকে জীবনের প্রথম লগ্নে কারও কন্যা, যৌবনে এসে কারও বধূ এবং জীবনের পড়ন্ত বেলায় এসে কারও মমতাময়ী মা হিসেবে যে সম্মান এবং মর্যাদার স্বর্ণশিখরে অধিষ্ঠিত করেছে তা পৃথিবীতে প্রচলিত অন্য সব ধর্মে সত্যিই বিরল।
কন্যা সন্তান জন্মলাভ করা মহান আল্লাহর বিশেষ রহমত হিসেবে ইসলামে স্বীকৃত। কন্যা সন্তানদের মর্যাদার বিষয়ে হাদিসে নবী করিম (সা.) ইরশাদ করেন, ‘যে লোকের তিনটি কন্যা সন্তান আছে এবং সে তাদের ব্যাপারে ধৈর্য ধারণ করে (তাদেরকে বোঝা মনে করে না) এবং সাধ্যানুসারে ভালো খাওয়ায়, পরায়, তাদের সঙ্গে দয়ার্দ্র ব্যবহার করে, তার জন্য বেহেশত অবধারিত।
Wa izal maw'oodatu su'ilat
Bi ayyi zambin qutilat
যখন জীবন্ত পুঁতে-ফেলা কন্যা-শিশুকে জিজ্ঞেস করা হবে
কোন্ অপরাধে তাকে হত্যা করা হয়েছে?
-Surah At-Takwir আয়াত ০৮-০৯
সৌদি আরবে নারীর সংখ্যা কম হওয়ার কারন (Bangla News 24) অনুসারে:
জাহেলিয়াতের যুগে কন্যা শিশুদের জীবন্ত কবর দেওয়া হতো:
মক্কা নগরী থেকে: মক্কার মসজিদে হারামের পশ্চিম-উত্তর কোণের দিকটার নাম ‘জাবালে ওমর’। সেখানে একটি বাসস্ট্যাণ্ড রয়েছে। নাম ‘সেপকো’। বেশক’টি রাস্তা এসে মিলেছে সেখানে।
মসজিদে হারামে আসা-যাওয়ারও অন্যতম পথ এটা। রাস্তার দক্ষিণে বিশাল বিশাল হোটেল নির্মাণ করা হচ্ছে।
এসব হোটেলের সামনের ফ্লাইওভার এবং মসজিদে হারামের সীমানার মাঝামাঝিতে একটি খালি জায়গা। মসজিদে হারামের সম্প্রসারণের কারণে হারাম এলাকা লাগোয়া এমন খালি জায়গা আর দেখা যায় না।
কিন্তু এ জায়গাটি খালি। মূল্য বিচারে জায়গাটি খালি থাকার কথা না।তারপরও খালি।
এই খালি জায়গাটিতে অন্ধকার যুগে আরবের লোকেরা তাদের কন্যা সন্তানদের জীবন্ত কবর দিতো।
জায়গাটিতে কোনো স্মৃতিচিহ্ন নেই, কোনো ফলক নেই। শুধু জায়গাটি ঘিরে রাখা আছে। যারা ইতিহাস জানেন, তারা জায়গাটি দেখে আসেন। তবে এখানে দায়িত্বরত কোনো পুলিশ এ বিষয়ে- ‘ওয়াল্লাহি লা মালুম’ বলে আপনাকে সেখানে যেতে নিরুৎসাহিত করবে। কিন্তু ফ্লাইওভার ধরে এক-দুই মিনিট হেঁটে গিয়ে জায়গাটি দেখা যায়।
যে জায়গায় গেলে নিজের অজান্তেই চোখের কোণে পানি এসে পড়ে। হৃদয়পটে ভেসে ওঠে জাহেলি যুগের সে বর্বরতার চিত্র। যে যুগে কন্যা সন্তানের পিতা হওয়া ছিল ভীষণ লজ্জার বিষয়। সমাজে তার মুখ দেখানো হতো দায়। যে দায় এড়াতে আপন কন্যা সন্তানকে জীবন্ত পুঁতে রাখতেও বিন্দুমাত্র দ্বিধা করতো না আরবরা!
তাদের এই অবস্থা তুলে ধরে কুরআনে কারিমে আল্লাহতায়ালা ইরশাদ করেন: ‘আর যখন তাদের কাউকে কন্যা সন্তানের সুসংবাদ দেওয়া হয়, তখন তার চেহারা কালো হয়ে যায় এবং অসহ্য মনস্তাপে সে ক্লিষ্ট হতে থাকে। তাকে শোনানো সুসংবাদের দুঃখে সে লোকদের কাছ থেকে চেহারা লুকিয়ে রাখে। সে ভাবে, অপমান সহ্য করে তাকে রাখবে, না মাটির নিচে পুঁতে ফেলবে। শুনে রাখো, তাদের ফয়সালা খুবই নিকৃষ্ট। ’ -সূরা নাহল : ৫৮-৫৯
এটা ছিল ইসলামপূর্ব জাহেলি যুগের চিত্র, যেখানে ছিল না শিক্ষা-দীক্ষা। ওই সমাজে মানুষ হিসেবে কন্যা সন্তানদের কোনো সামাজিক স্বীকৃতি ছিল না। জীবনের সব ক্ষেত্রে তারা ছিল অবহেলিত, উপেক্ষিত, লাঞ্ছিত অঅর করুণার পাত্রী। কন্যা সন্তান জন্ম হওয়া তাদের কাছে অমঙ্গলের প্রতীক হিসেবে গণ্য হতো। অনেক আরব গোত্রে কন্যাসন্তান ভূমিষ্ঠ হলে তারা অপমানিত এবং লজ্জিত হতো। আর এ লজ্জা এবং অপমান থেকে পরিত্রাণ লাভের আশায় তাদের জীবন্ত কবর পযন্ত দিতে তারা দ্বিধা করত না। কন্যা সন্তানকে জীবন্ত কবর দেওয়াকে তারা বৈধ মনে করতো। এটা নিয়ে তাদের মধ্যে অনুশোচনার লেশমাত্র ছিল না।
জায়গাটি পাথুরে আর বালুকাময়। সেখানে গিয়ে দেখা গেল অনেক দর্শনার্থী চোখের পানি ফেলে দোয়া করছেন। কেউ কেউ আবার ইতিহাস নিয়ে আলোচনা করছেন।
মনে পড়লো বনি তামিম গোত্রের প্রধান কায়েস বিন আসেমের কথা। ইসলাম গ্রহণের পর একবার যখন নবী করিম (সা.)-এর দরবারে বসে কথাপ্রসঙ্গে তিনি নিজ হাতে কীভাবে তার নিজের জীবন্ত কন্যাকে মাটিচাপা দিয়ে হত্যা করলেন তার বর্ণনা দিলেন। মেয়েটি কীভাবে বাবা বাবা বলে চিৎকার-ফরিয়াদ করছিল তার বর্ণনা দিচ্ছিলেন। বর্ণনা শুনে নবী করিম (সা.)-এর দু’চোখে অশ্রুধারা বয়ে চলছিল, তার দাড়ি মোবারক ভিজে গিয়েছিল।
মানবতার ধর্ম ইসলাম আরবে প্রচলিত কন্যা সন্তানদের জীবন্ত কবর দেওয়ার এ ঘৃণিত রীতি চিরতরে বন্ধ করে কন্যা সন্তানকে ছেলে সন্তানের মতো জীবন নিয়ে বেঁচে থাকার অধিকার দেয়। এমনকি কন্যাসন্তানকে জীবন্ত কবর দেওয়ার বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে মহান আল্লাহতায়ালা পবিত্র কুরআনের সূরা আত তাকভিরে ইরশাদ করেন, ‘জীবন্ত পুঁতে ফেলা কন্যা সন্তানকে কিয়ামতের দিন জিজ্ঞাসা করা হবে কোন অপরাধে তোমাকে হত্যা করা হয়েছিল?
May be an image of text that says "যখন জীবন্ত পুতে ফেলা শিশু কন্যাকে জিজ্ঞেস করা হবে: কোন অপরাধে তাকে হত্যা করা হয়েছে? আত-তাকউইর"
All reactions:

প্রতিপত্তি আর নিশ্চিত নিদ্রা

 এক কোটিপতি ব্যবসায়ী ভদ্রলোক দামী গাড়ি চেপে রাস্তা দিয়ে যাচ্ছেন। হঠাৎ দেখেন ফুটপাতের এক কোণে ইটের ওপর মাথা রেখে একটা লোক অঘোরে ঘুমোচ্ছে। তিনি অবাক, এই চৈত্রের চড়া গরম, গাড়ির আওয়াজ, ধুলো বালির মধ্যে লোকটার ঘুম আসে কিভাবে?

তিনি গাড়ি দাঁড় করিয়ে লোকটির কাছে গিয়ে ডাকলেনঃ
—এই যে শুনছেন?
লোকটি ধড়ফড় করে উঠে বলে বললো,
— অ্যাঁ, কি হলো?
—কিছু হয়নি। জিজ্ঞেস করছি আপনি এখানে ঘুমোচ্ছেন কেন? ঘর বাড়ি নেই আপনার?
— অ্যা! ঘুম পেয়েছিলো স্যার। বাড়ি আছে, গ্রামে। ভোরে উঠে কলম বিক্রি করতে শহরে আসি। বিকেলে আবার চলে যাই।
ব্যবসায়ী ভদ্রলোক কৌতূহলী হয়ে জিজ্ঞেস করলেন
— তা আজ কতো টাকার কলম বিক্রি হলো?
— দেড়শো টাকার।
— এতে সংসার চলে?
— হ্যাঁ, সংসার চালালেই চলে। সন্ধ্যেতে পাড়ার কানাইদার গ্যারাজে সাইকেল মেরামতের কাম করি তো। কিছু টাকা হাতে আসে। তবে কি জানেন, আমার মেয়েটার শরীরটা ভালো যাচ্ছে না। কদিন থেকে জ্বরে ভুগছে।
ব্যবসায়ী ভদ্রলোক পাঁচশো টাকা বের করে বললেনঃ
—এই নাও। মেয়ের জন্য ফল কিনে নিয়ে যেও।
লোকটি অবাক হয়ে তাকিয়ে বললো
— আমার কাছে টাকা আছে স্যার। এমনি এমনি নেবো কেন? আপনি আমার থেকে বিশ টাকার কলম কিনুন। দেখুন কলমের কালিতে কেমন সুন্দর গন্ধ ছাড়ে।
ব্যবসায়ী ভদ্রলোক কিছুক্ষন চিন্তা করে বললেনঃ
—না। শোনো তুমি সৎ। তাই আমি তোমাকে পঞ্চাশ হাজার টাকা দিতে চাই। তবে এমনি এমনি নয়। আমার একটা কাপড়ের হোলসেল দোকান আছে। সেখান থেকে তুমি কাপড় কিনে বিক্রি করবে। যদি দেখি তুমি সত্যি সত্যি পরিশ্রম করছো তাহলে তিন মাস পর আরও পঞ্চাশ হাজার দেবো। তা দিয়ে তুমি দোকান ভাড়া করবে।
লোকটি অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করলো
— কিন্তু আমাকে বিশ্বাস করে এতো টাকা দেবেন কেন স্যার? আপনি তো আমাকে চেনেনও না!
ভদ্রলোক মৃদু হেসে বললেনঃ
— আমি এই শহরের সব থেকে বড়ো ব্যবসায়ী। এই টাকা আমার কাছে সামান্য। আমার সামান্য টাকা দিয়ে তোমার যদি অনেকটা উপকার হয় তাহলে আমি দেবো না কেন?
এরপর কয়েক বছর কেটে গেছে। সেই কলমওয়ালার এখন শহরে তিনটে কাপড়ের দোকান। আরও অন্যান্য ব্যবসা। দুটো, চার চাকার গাড়ি। তিন চারটে ফ্ল্যাট, বাড়ি।
একদিন সেই উপকারী ভদ্রলোক ডাক্তারের চেম্বারে গেছেন ডাক্তার দেখাতে, দেখেন সেই কলমওয়ালা লোকটিও বসে। তিনি ডাকলেন
— এই যে ভাই। ব্যাপার কি? তুমি এখানে?
কলমওয়ালা লোকটি ভদ্রলোকের পায়ের ধুলো নিয়ে বললোঃ
— স্যার, চেক আপের জন্য এসেছি। প্রতি মাসেই আসি। সুগার,প্রেসার সবই ধরেছে। ইদানিং ঘুম একদম হয়না।
উপকারী ভদ্রলোক মুচকি হেসে বললেনঃ
— সেকি! সেদিন তো দেড়শো টাকা নিয়েও নিশ্চিন্তে ঘুমোচ্ছিলে রাস্তায়। আর আজ ACর নিচে নরম বিছানাতেও তোমার ঘুম আসছে না?
— আসলে স্যার তখন আমার হারানোর ভয় ছিলো দেড়শো টাকা। এখন সেটা কোটিতে দাঁড়িয়েছে। এখন আছে স্ট্যাটাস হারানোর ভয়। আগে নিজের বলতে ছিলো বউ আর মেয়ে। এখন অনেক আত্মীয় বন্ধু বান্ধব জুটেছে। তাদের সঙ্গে টেক্কা দিয়ে চলতে হয়। আগে ডাল ভাত হলেই চলতো, এখন বাসমতি চাল লাগে, মাছ লাগে, মাংস লাগে। যে বউ সুতির শাড়ি পেলেই খুশি হতো সে এখন হীরের গয়না পেলেও খুশি হয়না। মেয়েটা সুস্থ হয়েছে ঠিকই কিন্তু এখন তার চাহিদা অনেক। না পেলে ডিপ্রেশনে চলে যায়। এ কেমন অসুখ বলুন দেখি? এতো চিন্তা নিয়ে ঘুম হয়?
উপকারী ভদ্রলোক বললেনঃ
— তোমার সমস্যায় আমিও ভুগতাম। তখন আমার গুরুদেব বললেন, "কোনো গরিব সৎ নিশ্চিন্ত মনের লোককে অনেক টাকা দিয়ে উপকার কর, তাহলেই দেখবি তোর মনে শান্তি আসবে। ভালো ঘুম হবে। শরীর সুস্থ হবে।"
কলমওয়ালা অবাক হয়ে বললেনঃ
— সেই জন্যই কি আপনি!
ব্যবসায়ী ভদ্রলোক মৃদু হাসলেন কেবল।
"কলমওয়ালা" ঝটপট করে গাড়ি নিয়ে বেরিয়ে পড়লো রাস্তায়।
তার চোখ এখন শুধু ফুটপাতের দিকে.
নিশ্চিন্তের দিকে!
-Adapted
May be an image of flower
All reactions:

Friday, April 19, 2024

Ajwain Tea জোয়ান চা

 জোয়ানে এমন কিছু উপকারী উপাদান রয়েছে, যা হজম ক্ষমতা বাড়াতে, ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।

ছোটবেলায় পেট একটু গড়বড় করলেই বড়রা জোয়ানের আরক দিতেন। কিংবা নুন-লেবুর রসে জড়ানো এক চামচ জোয়ান হাতে দিয়ে বলতেন, চিবিয়ে খেয়ে নিতে। একটু পরেই পেট ব্যথা উধাও! গ্যাস হোক বা অ্যাসিডিটি— হজমের যে কোনও সমস্যায় উপকারী জোয়ান। ক্ষুধাবর্ধক হিসাবেও খুব নামডাক। জোয়ানে এমন কিছু উপকারী উপাদান রয়েছে, যা শরীরকে সুস্থ রাখতে নানা ভাবে সাহায্য করে থাকে। বিশেষ করে হজম ক্ষমতা বাড়াতে, ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। ফুসফুসের ক্ষমতা বাড়িয়ে তুলতে, ত্বক-চুলের যত্নেও জোয়ানের ভূমিকা রয়েছে।
পুষ্টিবিদেরা বলছেন, জোয়ানের মধ্যে রয়েছে ফাইবার, প্রোটিন, ক্যালসিয়াম, ফসফরাস। আর রয়েছে প্রাকৃতিক ল্যাক্সেটিভ্‌স। যা কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যায় আরাম দেয়। তবে, সকালে খালি পেটে জোয়ানের চা খাওয়া খুবই স্বাস্থ্যকর। গরম জলে পাতা চা ভেজানোর সময় একটু জোয়ান দিয়ে দিলেই হল। সঙ্গে আদা দিলেও খেতে ভাল লাগে।
জোয়ানের চা খেলে কী কী উপকার হয়?
১) পেট ফাঁপা থেকে বদহজম— পেটের যে কোনও সমস্যায় ঘরোয়া টোটকা হিসাবে জোয়ান ব্যবহার করা যায়। গ্যাস-অম্বল তো বটেই, বমি বমি ভাব, পেটে ব্যথার সমস্যা দূর করতেও ফাইবার এবং ল্যাক্সেটিভস সমৃদ্ধ জোয়ান সহায়ক হতে পারে।
২) নিয়মিত গ্যাস-অম্বলের সমস্যা যদি লেগে থাকে, তা হলে খাওয়ার ইচ্ছেও থাকে না। জোয়ানের মধ্যে থাকা ল্যাক্সেটভ হজমে সাহায্য করে। সেই সঙ্গে বিপাক হারও বাড়ায়। হজম ভাল হয়। গ্যাস-অম্বলের সমস্যা দূর হলে কিন্তু ওজনও কমবে তাড়াতাড়ি। গ্যাস-অম্বল কিংবা কোষ্ঠকাঠিন্যের মতো সমস্যা যদি দীর্ঘ দিন ধরে থাকে, তা হলে সেখান থেকে আসে গ্যাস্ট্রিক আলসারের সম্ভাবনা। তা-ও দূর হয়।
৩) খালি পেটে জোয়ানের চা শরীরের দূষিত পদার্থকেও প্রস্রাবের মাধ্যমে বার করে দিতে পারে। স্বাভাবিক ভাবেই এতে শরীর সুস্থ থাকে।
No photo description available.
ll reactions: