অনেক
যুগল
আছেন
যারা
ঝগড়া
এড়িয়ে
চলতে
চান। তবে এতে সম্পর্ক হুমকির মুখে পড়তে পারে।
ঝগড়া না করে অনেকেই নিজেদের সম্পর্কের জন্য বিপদ ডেকে আনছেন। এভাবে চললে সম্পর্ক টিকে থাকলেও একে অপরের সঙ্গে কেউ কোনোদিন সুখী হতে পারবে না।
সুতরাং বলাই যায়,
একটা সম্পর্ক টিকে
থাকার জন্যে নিয়ম
ঝগড়া হওয়াটা খুব
দরকার। তাই অন্তত
একবার হলেও এ
কারণেই ঝগড়া করুন।
আমাদের আজকের এই
প্রতিবেদন থেকে আসুন
দেখে নেওয়া যাক
যে পাঁচ কারণে
সম্পর্কের মধ্যে তর্ক-বিতর্ক অত্যন্ত জরুরি:
১. সম্পর্ক স্থায়ী করে
কোনো নির্দিষ্ট বিষয়ে নিজেদের দৃষ্টিভঙ্গি স্পষ্টভাবে প্রকাশের জন্য আমরা সাধারণত তর্ক করি। এটার কারণে শুধুমাত্র নিজেদের মধ্যে চিন্তাভাবনা টিকিয়ে রাখি না, নিজেদের ভিন্ন মনোভাবও অপরের কাছে স্পষ্ট করি। এতে নিজেদের প্রতি ক্ষোভ থাকে না এবং একে অপরকে বুঝতে সুবিধা হয়। অধিকাংশ প্রেমিক যুগল একে অপরের কাছে ক্ষমা চায় এবং আরো বেশি ঘনিষ্ঠ হয়। যদি ঝগড়া যুক্তিসঙ্গত হয় তবে এতে ঘনিষ্ঠতা আরো বাড়ে।
কোনো নির্দিষ্ট বিষয়ে নিজেদের দৃষ্টিভঙ্গি স্পষ্টভাবে প্রকাশের জন্য আমরা সাধারণত তর্ক করি। এটার কারণে শুধুমাত্র নিজেদের মধ্যে চিন্তাভাবনা টিকিয়ে রাখি না, নিজেদের ভিন্ন মনোভাবও অপরের কাছে স্পষ্ট করি। এতে নিজেদের প্রতি ক্ষোভ থাকে না এবং একে অপরকে বুঝতে সুবিধা হয়। অধিকাংশ প্রেমিক যুগল একে অপরের কাছে ক্ষমা চায় এবং আরো বেশি ঘনিষ্ঠ হয়। যদি ঝগড়া যুক্তিসঙ্গত হয় তবে এতে ঘনিষ্ঠতা আরো বাড়ে।
২. সম্পর্কের গভীরতা বাড়ে
পারস্পরিক সম্মান বজায় রেখে যুক্তিসঙ্গত তর্ক করলে সম্পর্কের মধ্যে ঘনিষ্ঠতা বৃদ্ধি পায়। এতে আমরা ভালোমতো বুঝতে পারি কোন আচরণ সঙ্গীর অপছন্দ হচ্ছে। এ দিকগুলো জানলে আপনি আপনার সঙ্গীর সব দিক সম্পর্কে স্পষ্ট হবেন এবং এতে পরস্পরের প্রতি গ্রহণযোগ্যতাও বাড়বে।
পারস্পরিক সম্মান বজায় রেখে যুক্তিসঙ্গত তর্ক করলে সম্পর্কের মধ্যে ঘনিষ্ঠতা বৃদ্ধি পায়। এতে আমরা ভালোমতো বুঝতে পারি কোন আচরণ সঙ্গীর অপছন্দ হচ্ছে। এ দিকগুলো জানলে আপনি আপনার সঙ্গীর সব দিক সম্পর্কে স্পষ্ট হবেন এবং এতে পরস্পরের প্রতি গ্রহণযোগ্যতাও বাড়বে।
৩. ঝগড়ায় বিশ্বাস বাড়ে
পারস্পরিক আলোচনার মাধ্যমে নিজেদের চিন্তাধারা একে অপরের কাছে খোলাখুলি বললে বিশ্বাস বাড়ে। অধিকাংশ সময় যুগলরা ঝগড়া এড়িয়ে চলেন। কিন্তু ঝগড়া ছাড়া সম্পর্ক আসলে পরস্পরের প্রতি গোপনীয়তায় ভরা থাকে। সুস্থ বিরোধে জুটিরা একসময় বুঝতে পারে সঙ্গীর কোন দিকটা বুঝতে তার সমস্যা হয়েছে।
পারস্পরিক আলোচনার মাধ্যমে নিজেদের চিন্তাধারা একে অপরের কাছে খোলাখুলি বললে বিশ্বাস বাড়ে। অধিকাংশ সময় যুগলরা ঝগড়া এড়িয়ে চলেন। কিন্তু ঝগড়া ছাড়া সম্পর্ক আসলে পরস্পরের প্রতি গোপনীয়তায় ভরা থাকে। সুস্থ বিরোধে জুটিরা একসময় বুঝতে পারে সঙ্গীর কোন দিকটা বুঝতে তার সমস্যা হয়েছে।
৪. ভালো অনুভব
ঝগড়ার সময় নিজের মতামত জানালে মন হালকা হয়। কিন্তু খেয়াল রাখবেন মতামত জানানোর ক্ষেত্রে রুক্ষ্ণ হওয়া যাবে না। সম্পর্কে উত্থান পতন থাকবেই। একে অপরের গুরুত্ব বুঝতে সুস্থ বিতর্ক প্রয়োজন। প্রত্যেকেরই মতের ভিন্নতা রয়েছে। কিন্তু ঘুমানোর আগেই তা সমাধান করা প্রয়োজন।
ঝগড়ার সময় নিজের মতামত জানালে মন হালকা হয়। কিন্তু খেয়াল রাখবেন মতামত জানানোর ক্ষেত্রে রুক্ষ্ণ হওয়া যাবে না। সম্পর্কে উত্থান পতন থাকবেই। একে অপরের গুরুত্ব বুঝতে সুস্থ বিতর্ক প্রয়োজন। প্রত্যেকেরই মতের ভিন্নতা রয়েছে। কিন্তু ঘুমানোর আগেই তা সমাধান করা প্রয়োজন।
৫. আপনার চরিত্রকে উন্নত করে
বিরোধের কারণে আপনার ধৈর্য, সঙ্গীর প্রতি যত্ন এবং ভালোবাসা বাড়ায়। আরেকজনের ভুলের সঙ্গে মানিয়ে নিতেও সাহায্য করে। কিন্তু খেয়াল রাখবেন এ ঝগড়া নিয়মিত যেন না হয়। মাঝে মাঝে ঝগড়া করা ভালো।
বিরোধের কারণে আপনার ধৈর্য, সঙ্গীর প্রতি যত্ন এবং ভালোবাসা বাড়ায়। আরেকজনের ভুলের সঙ্গে মানিয়ে নিতেও সাহায্য করে। কিন্তু খেয়াল রাখবেন এ ঝগড়া নিয়মিত যেন না হয়। মাঝে মাঝে ঝগড়া করা ভালো।
Adapted
No comments:
Post a Comment