কোন দেশে এক যুবতী মেয়ে বাস করতো। সে নিজেকে খুবই ঘৃনা করতো কারণ, সে ছিল অন্ধ। কিন্ত মেয়েটি তার ছেলে বন্ধুকে অসম্ভব ভালবাসতো। সে প্রায়ই বলতো আমি আমার দৃষ্টিশক্তিটা ফিরে পেলে আমার ছেলে বন্ধুটিকেই বিয়ে করবো।
একবার মজার এক ঘটনা ঘটে গেল তার জীবনে। কেউ একজন তাকে চোখ দান করলে সে তার দৃষ্টিশক্তি পুরোপুরি ফিরে পায়। সে এখন চক্ষুষ্মান আর সে সবকিছুই দেখতে পাচ্ছে। দেখতে পাচ্ছে তার ছেলে বন্ধুটিকেও। তার ভালবাসার মেয়েটিকে ছেলে বন্ধুটি বল্লো, শোন, তুমিতো এখন সবকিছুই দেখো, এখন আমাকে বিয়ে করবে কি?
মেয়েটি ভালো করে দেখলো যে তার ছেলে বন্ধুটি পুরোপুরি অন্ধ। তাই সে তার প্রিয় ছেলে বন্ধুটিকে বিয়ে করতে অনিচ্ছা প্রকাশ করলো।
ছেলে বন্ধুটি মেয়েটির এই সিদ্ধান্তে শোকে পাথর হয়ে গেল। কান্না জড়িত কন্ঠে ফিরে চলে যাবার সময় সে তার ভালবাসার মেয়েটিকে বলে গেলো, “প্রিয় বান্ধবী আমার, তুমি আমার চোখ দু’টির যত্ন নিও।”
উপদেশঃ অবস্থা বদলে যায়, সাথে মনটাও। আগে কোন অবস্থায় ছিল সেটা মানুষ জেনেও না জানার ভান করে। নোতুন অবস্থায় সে কি করে এলো সেটাও সে বোঝার চেষ্টা করে না। আর এধরনের মানুষেরা পরে একেবারে নিঃসঙ্গ হয়ে যায়।
একবার মজার এক ঘটনা ঘটে গেল তার জীবনে। কেউ একজন তাকে চোখ দান করলে সে তার দৃষ্টিশক্তি পুরোপুরি ফিরে পায়। সে এখন চক্ষুষ্মান আর সে সবকিছুই দেখতে পাচ্ছে। দেখতে পাচ্ছে তার ছেলে বন্ধুটিকেও। তার ভালবাসার মেয়েটিকে ছেলে বন্ধুটি বল্লো, শোন, তুমিতো এখন সবকিছুই দেখো, এখন আমাকে বিয়ে করবে কি?
মেয়েটি ভালো করে দেখলো যে তার ছেলে বন্ধুটি পুরোপুরি অন্ধ। তাই সে তার প্রিয় ছেলে বন্ধুটিকে বিয়ে করতে অনিচ্ছা প্রকাশ করলো।
ছেলে বন্ধুটি মেয়েটির এই সিদ্ধান্তে শোকে পাথর হয়ে গেল। কান্না জড়িত কন্ঠে ফিরে চলে যাবার সময় সে তার ভালবাসার মেয়েটিকে বলে গেলো, “প্রিয় বান্ধবী আমার, তুমি আমার চোখ দু’টির যত্ন নিও।”
উপদেশঃ অবস্থা বদলে যায়, সাথে মনটাও। আগে কোন অবস্থায় ছিল সেটা মানুষ জেনেও না জানার ভান করে। নোতুন অবস্থায় সে কি করে এলো সেটাও সে বোঝার চেষ্টা করে না। আর এধরনের মানুষেরা পরে একেবারে নিঃসঙ্গ হয়ে যায়।
No comments:
Post a Comment