“এলমেলো বায়ে দোলে নিরবধি
কলমি লতা
তারি বুকে কাঁপে বিলের
বুকের গোপন কথা
বিহানের রোদে টলমল করে
বিলের পানি
বুক জুড়ে ভাসে রূপে ডগমগ
কলমি রানী”-বন্দে আলী মিয়া
কলমি রানী শুধু রূপেই নয়, গুণেও অতুলণীয়। পড়ুন কলমি রানীকে নিয়ে কথাগুলোঃ
কলমি শাক এশিয়ার প্রায় সব দেশেই
জনপ্রিয়। সবুজ এ শাকে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার, ভিটামিন এবং খনিজ পাওয়া যায়।
নিয়মিত খাদ্য তালিকায় এ শাকটি রাখলে বিভিন্ন ধরনের
স্বাস্থ্য উপকারিতা পাওয়া যায়। যেমন-
১. কলমি শাকে খুব সামান্য পরিমাণে ক্যালরি থাকে। এটি
ফাইবারের দারুণ উৎস। নিয়মিত এ শাক খেলে শরীরের অতিরিক্ত ওজন কমানো যায়।
২. কলমি শাক উপস্থিত ফাইবার কোষ্ঠকাঠিন্য কমাতে দারুণ
কার্যকরী। এটি হজমশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। নিয়মিত এ শাক খেলে কোলন ক্যান্সারের
ঝুঁকিও কমে।
৩. নিয়মিত কলমি শাক খেলে হৃদরোগজনিত জটিলতা ও
স্ট্রোকের ঝুঁকি কমে। এতে থাকা ফাইবার অতিরিক্ত কোলেস্টেরল কমায়।
৪. শরীরে আয়রনের ঘাটতি পূরণ করতে সাহায্য করে কলমি
শাক। এতে থাকা আয়রন থাইরয়েডের কার্যকারিতা ঠিক রাখে। এছাড়া মেটাবোলিজম বা বিপাকক্রিয়া
বাড়ানো, তাপমাত্রা স্বাভাবিক রাখা এবং লোহিত রক্তকণিকা উতপন্ন করতেও কলমি শাকের
জুড়ি নেই।
৫. কলমি শাকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ থাকে। নিয়মিত এ
শাক খেলে দৃষ্টিশক্তি উন্নত হয়।
Ipomoea aquatica use as
carminative(পেট ফাঁপা রোধক), lessens inflammation; useful in fever, Jaundice,
biliousness, bronchitis, liver complaints in Yunani system of medicine; also use in nervous
and general debility of females in South East Asian countries
হেলদিবিল্ডার্জড
No comments:
Post a Comment