নামাযে কেন সোজা হয়ে দাঁড়াবো?

 সোজা হয়ে না দাঁড়ালে শরীর ৩০% কম অক্সিজেন গ্রহণ করে। এর মানে হল যে মানুষ যখন ঝিমিয়ে পড়ে, তখন শরীর ঠিক রাখার জন্য আরও শক্তি ব্যয় করতে হয়!

খাড়া এবং সঠিক ভঙ্গি ফুসফুসের শ্বাসনালী খুলে দেয় এবং ১০০% সঠিক শ্বাস-প্রশ্বাস নিশ্চিত করতে সহায়তা করে । এর মানে হল আরও অক্সিজেন সারা শরীরে প্রবাহিত হতে সক্ষম। অক্সিজেনের এই প্রবাহ পুরো স্নায়ুতন্ত্র, অঙ্গ এবং অন্যান্য টিস্যুগুলিকে আরও কার্যকরভাবে কাজ করতে সহায়তা করে।

১. সোজা হয়ে দাঁড়ালে মানুষ আত্মবিশ্বাসী হয়

২. সোজা হয়ে দাঁড়ালে মানুষ আরো ক্যালোরি বার্ন করে

৩. সোজা হয়ে দাঁড়ালে মেরুদণ্ড নিরপেক্ষ বা নিউট্রাল থাকে

৪. সোজা হয়ে দাঁড়ালে সঠিক শ্বাস-প্রশ্বাস নিশ্চিত করতে সহায়তা করে। এর মানে হল আরও অক্সিজেন সারা শরীরে প্রবাহিত হতে সক্ষম। অক্সিজেনের এই প্রবাহ পুরো স্নায়ুতন্ত্র, অঙ্গ এবং অন্যান্য টিস্যুগুলিকে আরও কার্যকরভাবে কাজ করতে সহায়তা করে।

৫. সোজা হয়ে দাঁড়ালে স্মৃতিশক্তি এবং মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বাড়ে

৬. সোজা হয়ে দাঁড়ালে নেতিবাচক মেজাজ প্রভাবিত হয় ইতিবাচকতা তৈরী হয়

৭. সোজা হয়ে দাঁড়ালে স্ট্রেস কমে

৮. সোজা হয়ে দাঁড়ালে উতপাদনশীলতা বাড়ে

নামাযে দাঁড়ানোর ভঙ্গীটা মূলত স্কোয়াট(squat) বডি পশ্চার। বেসিক স্কোয়াটে দু’টি পা অল্প ফাঁক করে সোজা হয়ে দাঁড়াতে হয়। নামাযে আমরা তা ই করি। এতোগুলো বেনিফিট যে নামায আমাদের তথা মুসলিমদের দেয় তাহলে আমরা নামাযের কেনো সুন্দরভাবে দাঁড়াবোনা?

আল্লাহ পাক তো আমাদেরকে নামাযে মনযোগী হতেই বলেছেন!!

সোর্স

https://www-teignmouthchiropractic-com

নিজ পাঠ