ঘর-সংসার, সামাজিক প্রতিযোগিতা
কিংবা জীবনের অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনাবলি
আপনাকে ভাসিয়ে নিয়ে গেল। নিজের
ছোটবেলার সঙ্গোপনে লুকিয়ে রাখা ইচ্ছার
কোনো সুরাহা হলো না। পরিণত
বয়সে এসে সেসব আর
মনেও পড়ছে না তেমন। নিজের
প্রতিভাকে এমন অবহেলায় হারিয়ে
যেতে দিতে বাঙালি খুব
অভ্যস্ত। আপনি
এভাবে নিজের মনের ইচ্ছাকে
বিসর্জন না দিতে কিছু
উদ্যোগ নিতে পারেন—
আপনি কোন কাজে পটু: আশপাশের মেধাবী মানুষদের দেখলে অনেক সময় খারাপ লাগে। নাচ, গান, আবৃত্তি, পেইন্টিং ইত্যাদি বিষয়ে অনেকে পারদর্শী। আপনার মধ্যে এ ধরনের গুণ নেই কিন্তু আপনি খুব সুন্দর করে কথা বলতে পারেন। আপনি মানুষকে সর্বদা সাহায্য করতে চান। নিজের যোগ্যতা সম্পর্কে জানা থাকলে যে কোনো কাজ করতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করবেন। সুন্দরভাবে কথা বলার মধ্য দিয়ে মুগ্ধ করতে পারেন এমন অনেকেই।
নিজের শুদ্ধাশুদ্ধি: কাজ করার ক্ষেত্রে আপনি নিজেকে পরীক্ষা করে দেখতে পারেন। জনপ্রিয় ভিডিও গেমস মারিওতে দেখা যায় মারিও হাঁটতে হাঁটতে পাইপের মধ্যে ঢুকে যায় কোনো কিছু না বুঝেই। তেমনি আপনাকে কোনো কাজ সঠিকভাবে করার জন্য চেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে। কাজ করতে করতে একসময় অনেকেই কাজকে ভালোবেসে ফেলে। এক্ষেত্রে মনে হতে পারে, সময় নষ্ট হয়েছে। তবে যে কাজের ওপর আগ্রহ ও ভালোবাসা সৃষ্টি হয়, তার পেছনে সময় নষ্ট করা হয় না।
স্মৃতিচারণ করুন: ছোটবেলায় আপনি কী হতে চেয়েছেন ভেবে দেখুন। আমাদের দেশে অনেকেই ছোটবেলায় ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার হতে চায়। কিন্তু সময় ও পরিস্থিতি বিবেচনায় অনেকেই এ পেশা নির্বাচন করতে পারে না। সেক্ষেত্রে হতাশ হওয়ার কিছু নেই। কাজের প্রতি আগ্রহ বড় বিষয়। যে কোনো কাজকে সম্মান এবং তা সঠিকভাবে সম্পূর্ণ করাই গুরুত্বপূর্ণ।
সুযোগকে কাজে লাগান: আপনার চারপাশের সুযোগগুলো হাতছাড়া করবেন না। স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে বিভিন্ন সংগঠনে যোগ দিতে পারেন। এতে নিজের পরিচিতি ও কাজে দক্ষতা বাড়ার সুযোগ হবে। সৃজনশীল কাজে যুক্ত হলে উত্সাহ ও উদ্দীপনা বৃদ্ধি পায়।
নিজের সহজাত প্রবৃত্তিকে জানুন: নিজের আগ্রহ সম্পর্কে নিশ্চিত না হলে সে কাজটি করতে যাবেন না। জ্ঞান ও সাধনাকে কাজে লাগান। যে কাজ আপনার মধ্যে উদ্দীপনার সৃষ্টি করবে না, সে কাজের পেছনে সময় নষ্ট না করাই উত্তম। আপনার বাসনা ও কৌতূহলকে গুরুত্ব দিন।
অনেক সময় মানুষ নিজের আগ্রহ কী তা বুঝতে পারে না। মা-বাবা, ভাইবোন, বন্ধু-বান্ধবের নির্দেশমতো কাজটি বেছে নেয়। ওই কাজটি আপনার পছন্দমাফিক হলেও গুরুত্ব দিন নিজের একান্ত পছন্দনীয় কাজকে। নিজের পথ নিজে আবিষ্কারের আনন্দকে উপভোগ করতে শিখুন। নিজের আগ্রহকে জানার জন্য চিন্তা করুন এবং বেশি বেশি বই পড়ুন।
Source: Bonik
Barta আপনি কোন কাজে পটু: আশপাশের মেধাবী মানুষদের দেখলে অনেক সময় খারাপ লাগে। নাচ, গান, আবৃত্তি, পেইন্টিং ইত্যাদি বিষয়ে অনেকে পারদর্শী। আপনার মধ্যে এ ধরনের গুণ নেই কিন্তু আপনি খুব সুন্দর করে কথা বলতে পারেন। আপনি মানুষকে সর্বদা সাহায্য করতে চান। নিজের যোগ্যতা সম্পর্কে জানা থাকলে যে কোনো কাজ করতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করবেন। সুন্দরভাবে কথা বলার মধ্য দিয়ে মুগ্ধ করতে পারেন এমন অনেকেই।
নিজের শুদ্ধাশুদ্ধি: কাজ করার ক্ষেত্রে আপনি নিজেকে পরীক্ষা করে দেখতে পারেন। জনপ্রিয় ভিডিও গেমস মারিওতে দেখা যায় মারিও হাঁটতে হাঁটতে পাইপের মধ্যে ঢুকে যায় কোনো কিছু না বুঝেই। তেমনি আপনাকে কোনো কাজ সঠিকভাবে করার জন্য চেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে। কাজ করতে করতে একসময় অনেকেই কাজকে ভালোবেসে ফেলে। এক্ষেত্রে মনে হতে পারে, সময় নষ্ট হয়েছে। তবে যে কাজের ওপর আগ্রহ ও ভালোবাসা সৃষ্টি হয়, তার পেছনে সময় নষ্ট করা হয় না।
স্মৃতিচারণ করুন: ছোটবেলায় আপনি কী হতে চেয়েছেন ভেবে দেখুন। আমাদের দেশে অনেকেই ছোটবেলায় ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার হতে চায়। কিন্তু সময় ও পরিস্থিতি বিবেচনায় অনেকেই এ পেশা নির্বাচন করতে পারে না। সেক্ষেত্রে হতাশ হওয়ার কিছু নেই। কাজের প্রতি আগ্রহ বড় বিষয়। যে কোনো কাজকে সম্মান এবং তা সঠিকভাবে সম্পূর্ণ করাই গুরুত্বপূর্ণ।
সুযোগকে কাজে লাগান: আপনার চারপাশের সুযোগগুলো হাতছাড়া করবেন না। স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে বিভিন্ন সংগঠনে যোগ দিতে পারেন। এতে নিজের পরিচিতি ও কাজে দক্ষতা বাড়ার সুযোগ হবে। সৃজনশীল কাজে যুক্ত হলে উত্সাহ ও উদ্দীপনা বৃদ্ধি পায়।
নিজের সহজাত প্রবৃত্তিকে জানুন: নিজের আগ্রহ সম্পর্কে নিশ্চিত না হলে সে কাজটি করতে যাবেন না। জ্ঞান ও সাধনাকে কাজে লাগান। যে কাজ আপনার মধ্যে উদ্দীপনার সৃষ্টি করবে না, সে কাজের পেছনে সময় নষ্ট না করাই উত্তম। আপনার বাসনা ও কৌতূহলকে গুরুত্ব দিন।
অনেক সময় মানুষ নিজের আগ্রহ কী তা বুঝতে পারে না। মা-বাবা, ভাইবোন, বন্ধু-বান্ধবের নির্দেশমতো কাজটি বেছে নেয়। ওই কাজটি আপনার পছন্দমাফিক হলেও গুরুত্ব দিন নিজের একান্ত পছন্দনীয় কাজকে। নিজের পথ নিজে আবিষ্কারের আনন্দকে উপভোগ করতে শিখুন। নিজের আগ্রহকে জানার জন্য চিন্তা করুন এবং বেশি বেশি বই পড়ুন।
No comments:
Post a Comment