উচ্চ মাত্রায় সীসা শরীরে গেলে কিডনির অসুখের ঝুঁকি বাড়ে, হার্ট ও লিভারের ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনাও বেড়ে যায় কয়েক গুণ। দ্য ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশন-এর মতে, প্রাপ্তবয়স্কদের শরীরে প্রতি দিন ১২.৫ মাইক্রোগ্রামের বেশি সীসা প্রবেশ করলে তা মোটেও স্বাস্থ্যকর নয়। শিশুদের ক্ষেত্রে সারা দিনে ০.৫ মাইক্রোগ্রামের বেশি সীসা প্রবেশ যেন না করে, সে দিকেও নজর রাখা জরুরি।
ডায়াবিটিস নিয়ন্ত্রণ থেকে হজমশক্তি বৃদ্ধি করতে অনেকেই নিয়ম করে ডায়েটে এই দারচিনি মশলা রাখেন। অ্যালঝাইমার্স রোগের ঝুঁকি কমাতেও এই মশলা কাজে আসে। অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টে ভরপুর এই মশলা শরীরে ফ্রি Radical-এর প্রভাব কমিয়ে অক্সিডেটিভ স্ট্রেস নিয়ন্ত্রণে রাখতেও সাহায্য করে। ঋতুস্রাবকালীন যন্ত্রণা থেকে রেহাই পেতেও এই মশলার উপর নির্ভর করেন অনেকে। ত্বকের নানা সমস্যার সমাধানেও দারচিনি গুঁড়ো খান অনেকে।
No comments:
Post a Comment