আনাস ইবনে মালেক (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘আল্লাহ যখন আদমের মধ্যে রুহ সঞ্চার করেন, অতঃপর রুহ যখন তাঁর মাথায় পৌঁছে তিনি হাঁচি দেন, তারপর বলেন, ‘আলহামদুলিল্লাহি রব্বিল আলামিন।’ আল্লাহ তাঁকে বলেন, ‘ইয়ারহামুকাল্লাহ।’ (ইবনে হিব্বান, হাদিস : ৬১৬৫)
কেউ হাঁচি দিয়ে ‘আলহামদুলিল্লাহ’ (সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর জন্য) বলে মহান আল্লাহর পবিত্রতা ঘোষণা করলে অবশ্যই তার হাঁচির জবাবে ‘ইয়ারহামুকাল্লাহ’ (আল্লাহ তোমার প্রতি দয়া করুন) বলতে হয়। এটি মুমিনের জন্য ওয়াজিব হয়ে যায়। রাসুল (সা.) বলেছেন, আল্লাহ তাআলা হাঁচি দেওয়া পছন্দ করেন, আর হাই তোলা অপছন্দ করেন। যদি তোমাদের কেউ হাঁচি দিয়ে ‘আলহামদুলিল্লাহ’ বলে তবে প্রত্যেক মুসলিম শ্রোতার তার জবাবে ‘ইয়ারহামুকাল্লাহ’ বলা ওয়াজিব। (বুখারি, হাদিস : ৬২২৬)
প্রশ্ন জাগতেই পারে, হাঁচির মাধ্যমে মহান আল্লাহ আমাদের শরীর থেকে জীবাণু বের করে দেন তাই হাঁচিদাতা আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করবে। কিন্তু অন্যদের তার হাঁচির জবাব দিতে হয় কেন? এই প্রশ্নের জবাব খোদ রাসুল (সা.) দিয়েছেনঃ
আমাদের শরীরের সবচেয়ে কার্যকর প্রতিরক্ষাব্যবস্থার একটি অংশ হাঁচি দেওয়া। যখন ব্যাকটেরিয়া বা অন্য ক্ষতিকর জীবাণু (অ্যান্টিজেন) শরীরে প্রবেশ করে বা প্রবেশ করার পরে বেরোবার চেষ্টা করে তখন ঘণ্টায় ১২০ থেকে ১৬০ কিলোমিটার বেগে এদের শরীর থেকে বের করে দেয় হাঁচি। এভাবেই হাঁচি আমাদের গুরুতর কোনো সংক্রমণ থেকে রক্ষা করে। তবে হাঁচি দেওয়ার সময় অবশ্যই হাঁচির শিষ্টাচার মেনে হাঁচি দিতে হবে। যাতে হাঁচির সঙ্গে বের হওয়া জীবাণুগুলো অন্যদের ক্ষতিগ্রস্ত না করে। পাশাপাশি হাঁচির মাধ্যমে মহান আল্লাহ যেহেতু আমাদের শরীর থেকে বিভিন্ন জীবাণু বের করে দেন, তাই আমাদের উচিত হাঁচি এলে অবশ্যই মহান আল্লাহর শুকরিয়া করা, তাঁর পবিত্রতা বর্ণনা করা।
আনাস ইবনে মালেক (রা.) বলেন, একবার রাসুল (সা.)-এর সামনে দুই ব্যক্তি হাঁচি দিলেন। তিনি (সা.) একজনের হাঁচির জবাব দিলেন এবং অন্যজনের জবাব দিলেন না। অন্য লোকটি বলল, হে আল্লাহর রাসুল! আপনি তার হাঁচির জবাব দিলেন, কিন্তু আমার হাঁচির জবাব দিলেন না। তিনি (সা.) বলেন, সে ‘আলহামদুলিল্লাহ’ বলেছে, কিন্তু তুমি ‘আলহামদুলিল্লাহ’ বলোনি। (বুখারি, হাদিস : ৬২২৫)
অর্থাৎ হাঁচিদাতা হাঁচি দেওয়ার পর আল্লাহর প্রশংসা করলেই তার হাঁচির জবাব দেওয়া ওয়াজিব হয়। ‘ইয়ারহামুকাল্লাহ’ বলে তার জন্য দোয়া করা ওয়াজিব। কিন্তু কেউ যদি তা না করে, তাহলে তার হাঁচির জবাব দেওয়া আবশ্যক নয়। অসুস্থতাজনিত কারণে কেউ বারবার হাঁচি দিলেও তার জবাব দেওয়া আবশ্যক নয়। (মুসলিম, হাদিস : ৭৩৭৯)
কেউ যখন হাঁচিদাতার জন্য দোয়া করবে, তখন হাঁচিদাতাও তার জন্য ‘ইয়াহদিকুমুল্লাহু ওয়া ইউসলিহু বালাকুম’ (আল্লাহ তোমাকে সৎপথে চালিত করুন এবং তোমাকে স্বাচ্ছন্দ্য প্রদান করুন) বলবে। (তিরমিজি, হাদিস : ২৭৪১)
মহান আল্লাহ আমাদের সবাইকে রাসুল (সা.)-এর সুন্নাতগুলো পালন করার তাওফিক দান করুন।
A single sneeze can produce up to 40,000 droplets
Your eyes will close automatically when you sneeze
Trying to hold in a sneeze can hurt
You can't sneeze when you're asleep
There is a reason you sneeze multiple times in a row
The color of your mucus while sneezing means something
Sneezing is a workout
The spray from your sneeze can travel five feet or more
Your heart does not stop when you sneeze
Sneezing is our body rebooting
-সায়েন্স অ্যান্ড ইসলাম
-কালের কন্ঠ
https://www.thehealthy.com/
কেউ হাঁচি দিয়ে ‘আলহামদুলিল্লাহ’ (সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর জন্য) বলে মহান আল্লাহর পবিত্রতা ঘোষণা করলে অবশ্যই তার হাঁচির জবাবে ‘ইয়ারহামুকাল্লাহ’ (আল্লাহ তোমার প্রতি দয়া করুন) বলতে হয়। এটি মুমিনের জন্য ওয়াজিব হয়ে যায়। রাসুল (সা.) বলেছেন, আল্লাহ তাআলা হাঁচি দেওয়া পছন্দ করেন, আর হাই তোলা অপছন্দ করেন। যদি তোমাদের কেউ হাঁচি দিয়ে ‘আলহামদুলিল্লাহ’ বলে তবে প্রত্যেক মুসলিম শ্রোতার তার জবাবে ‘ইয়ারহামুকাল্লাহ’ বলা ওয়াজিব। (বুখারি, হাদিস : ৬২২৬)
প্রশ্ন জাগতেই পারে, হাঁচির মাধ্যমে মহান আল্লাহ আমাদের শরীর থেকে জীবাণু বের করে দেন তাই হাঁচিদাতা আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করবে। কিন্তু অন্যদের তার হাঁচির জবাব দিতে হয় কেন? এই প্রশ্নের জবাব খোদ রাসুল (সা.) দিয়েছেনঃ
আমাদের শরীরের সবচেয়ে কার্যকর প্রতিরক্ষাব্যবস্থার একটি অংশ হাঁচি দেওয়া। যখন ব্যাকটেরিয়া বা অন্য ক্ষতিকর জীবাণু (অ্যান্টিজেন) শরীরে প্রবেশ করে বা প্রবেশ করার পরে বেরোবার চেষ্টা করে তখন ঘণ্টায় ১২০ থেকে ১৬০ কিলোমিটার বেগে এদের শরীর থেকে বের করে দেয় হাঁচি। এভাবেই হাঁচি আমাদের গুরুতর কোনো সংক্রমণ থেকে রক্ষা করে। তবে হাঁচি দেওয়ার সময় অবশ্যই হাঁচির শিষ্টাচার মেনে হাঁচি দিতে হবে। যাতে হাঁচির সঙ্গে বের হওয়া জীবাণুগুলো অন্যদের ক্ষতিগ্রস্ত না করে। পাশাপাশি হাঁচির মাধ্যমে মহান আল্লাহ যেহেতু আমাদের শরীর থেকে বিভিন্ন জীবাণু বের করে দেন, তাই আমাদের উচিত হাঁচি এলে অবশ্যই মহান আল্লাহর শুকরিয়া করা, তাঁর পবিত্রতা বর্ণনা করা।
আনাস ইবনে মালেক (রা.) বলেন, একবার রাসুল (সা.)-এর সামনে দুই ব্যক্তি হাঁচি দিলেন। তিনি (সা.) একজনের হাঁচির জবাব দিলেন এবং অন্যজনের জবাব দিলেন না। অন্য লোকটি বলল, হে আল্লাহর রাসুল! আপনি তার হাঁচির জবাব দিলেন, কিন্তু আমার হাঁচির জবাব দিলেন না। তিনি (সা.) বলেন, সে ‘আলহামদুলিল্লাহ’ বলেছে, কিন্তু তুমি ‘আলহামদুলিল্লাহ’ বলোনি। (বুখারি, হাদিস : ৬২২৫)
অর্থাৎ হাঁচিদাতা হাঁচি দেওয়ার পর আল্লাহর প্রশংসা করলেই তার হাঁচির জবাব দেওয়া ওয়াজিব হয়। ‘ইয়ারহামুকাল্লাহ’ বলে তার জন্য দোয়া করা ওয়াজিব। কিন্তু কেউ যদি তা না করে, তাহলে তার হাঁচির জবাব দেওয়া আবশ্যক নয়। অসুস্থতাজনিত কারণে কেউ বারবার হাঁচি দিলেও তার জবাব দেওয়া আবশ্যক নয়। (মুসলিম, হাদিস : ৭৩৭৯)
কেউ যখন হাঁচিদাতার জন্য দোয়া করবে, তখন হাঁচিদাতাও তার জন্য ‘ইয়াহদিকুমুল্লাহু ওয়া ইউসলিহু বালাকুম’ (আল্লাহ তোমাকে সৎপথে চালিত করুন এবং তোমাকে স্বাচ্ছন্দ্য প্রদান করুন) বলবে। (তিরমিজি, হাদিস : ২৭৪১)
মহান আল্লাহ আমাদের সবাইকে রাসুল (সা.)-এর সুন্নাতগুলো পালন করার তাওফিক দান করুন।
A single sneeze can produce up to 40,000 droplets
Your eyes will close automatically when you sneeze
Trying to hold in a sneeze can hurt
You can't sneeze when you're asleep
There is a reason you sneeze multiple times in a row
The color of your mucus while sneezing means something
Sneezing is a workout
The spray from your sneeze can travel five feet or more
Your heart does not stop when you sneeze
Sneezing is our body rebooting
-সায়েন্স অ্যান্ড ইসলাম
-কালের কন্ঠ
https://www.thehealthy.com/
No comments:
Post a Comment