১. আল কুরআন অদৃশ্য স্রষ্টার দৃশ্যমান বানী
২. আল কুরআন জ্ঞানের অফুরন্ত ভান্ডার
৩. আর কুরআন সত্য, অণির্বান
৪. আল কুরআন সার্বজনীন
৫. আল কুরআন পাষান হৃদয় কাঁপায়
৬. আল কুরআন শত্রুকে আপন করবার ক্ষমতা রাখে
৭. পৃথিবীর সকল ভাষাদবিদগণ আল কুরআনের ভাষাশৈলীর কাছে ধরাশায়ী
৮. আল কুরআন অবিকৃত
৯. আল কুরআন সর্বাধিক পঠিত আসমানী কিতাব
১০. আল কুরআনের হাফিজ অগুণিত
১১. আল কুরআন সর্বাধিক প্রিয় আসমানী কিতাব
১২. আসমানী কিতাব সবচেয়ে বেশী মর্যাদাপূর্ণ আসমানী কিতাব
১৩. আল কুরআন থেকে সব সমস্যার সমাধান পাওয়া যায়
১৪. আল কুরআন বলে দিয়েছে সৃষ্টি যার, বিধান তাঁর
১৫. আল কুরআন শান্তির পথ ও মুক্তির পথ সুনির্দিষ্ট করে বাতলে দেয়
১৬. আল কুরআন মহা-সত্যের আলো
১৭. আল কুরআন বুঝা ফরজ এবং সহজ
১৮. আল কুরআন মানা ও অনুসরন করা অত্যাবশ্যক
আল কুরআনের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য
১. কুরআন শব্দের অর্থঃ সার্বজনীন অধিক পাঠ্য কিতাব
২. কুরআন কোথায় সংরক্ষিত রয়েছেঃ আল্লাহর কাছে, উম্মুল কিতাবে
৩. কুরআন কিসে সংরক্ষিত রয়েছেঃ লওহে মাহফুজে
৪. কুরঅনের মর্যাদা কি?: কুরআন মহা বিশ্বের মালিক আল্লাহ তা‘য়ালার বানী
৫. কুরআন নাযিল হয়েছে কাদের জন্যঃ সমগ্র মানবজাতির জন্য (২.১৮৫)
৬. কুরআনের মূল বিষয়বস্তু কি?: মানুষ(২.১৮৫, ১৪.১)
৭. কুরআন নাযিলে উদ্দেশ্য কি?: মানুষকে মুক্তির পথ দেখানো
৮. কুরআন নাযিলের পদ্ধতি কি?: অহি
৯. প্রথম নাযিল হওয়া অহি: সূরা ৯৬, আল আলাক্ক, আয়াত ১ থেকে ৫
১.পড়ো (হে নবী), তোমার রবের নামে যিনি সৃষ্টি করেছেন৷
২. জমাট বাঁধা রক্তের দলা থেকে মানুষকে সৃষ্টি করেছেন৷
৩. পড়ো, এবং তোমার রব বড় মেহেরবান
৪. যিনি কলমের সাহায্যে জ্ঞান শিখিয়েছেন৷
৫. মানুষকে এমন জ্ঞান দিয়েছেন, যা সে জানতো না৷
1. Iqra bismi rab bikal lazee khalaq
2. Khalaqal insaana min 'alaq
3. Iqra wa rab bukal akram
4. Al lazee 'allama bil qalam
5. 'Al lamal insaana ma lam y'alam
১০. নাযিল হওয়া শেষ অহি: সূরা ২, আল বাক্কারাহ, আয়াত ২৮১
যেদিন তোমরা আল্লাহর দিকে ফিরে আসবে সেদিনের অপমান ও বিপদ থেকে বাঁচো৷ সেখানে প্রত্যেক ব্যক্তিকে তার উপার্জিত সতকর্মের ও অপকর্মের পুরোপুরি প্রতিদান দেয়া হবে এবং কারো ওপর কোন জুলুম করা হবে না ৷
Wattaqoo
yawman turja'oona feehi ilal laahi summa tuwaffaa kullu nafsim maa kasabat wa
hum laa yuzlamoon.
১১. কুরআন নাযিলের সূচনা কোন মাসে?: রমযান মাসে(২:১৮৫)
১২. কুরআন নাযিলের সূচনা সাল: ৬১০ খৃষ্টাব্দ, অগাষ্ট মাস
১৩. কুরআন নাযিলের সমাপ্তি সাল: ৬৩২ খৃষ্টাব্দ
১৪. কুরআন নাযিলের সূচনা যেখানে: জাবাল আন নূরের হেরা গুহায়
১৫. কুরআনের মূল উপাদান কয়টি: ২টি, ভাষা ও বক্তব্য
১৬. কুরআনের প্রথম শব্দটি কি?: পড়ো
১৭. কুরআনের সূরা সংখ্যা: ১১৪টি
১৮. কুরআনের আয়াত সংখ্যা: ৬২৩৬: ৬ হাজার ২শ ৩৬
১৯. কুরআনের পারা সংখ্যা: ৩০
২০. কুরআনের রুকু সংখ্যা: ৫৪০
২১. কুরআনের সাজদার সংখ্যা: ১৪
২২. কুরআনের ১ম সূরা: আল ফতিহা
২৩. কুরআনের শেষ সূরা: আন নাস
২৪. কুরআনের সবচেয়ে বড় সূরা: আল বাক্করাহ। আয়াত সংখ্যা ২৮৬
২৫. কুরআনের প্রতি মুসলমানদের দায়িত্ব: জানা, মানা এবং মানুষের কাছে পৌছানো
২৬. কুরআনের প্রতি ১ম ঈমান আনেন: পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ নারী, হযরত খাদিজা (রা.)
২৭. কুরআনে আল্লাহ নামটি কতবার এসেছে?: ২৬৯৭: ২ হাজার ৬শ ৯৭ বার
২৮. প্রতি আয়াতে আল্লাহর নাম আছে কোন সূরায়?: সূরা ৫৮: আল মুজাদালায়
২৯. কোরআনে নবী ও রাসুলের নাম এসেছে: ২৫ জনের
১. হযরত আদম (আঃ)
২. হযরত ইদরীস (আঃ)
৩. হযরত নূহ (আঃ)
৪. হযরত হুদ (আঃ)
৫. হযরত ছালেহ (আঃ)
৬. হযরত ইবরাহীম (আঃ)
৭. হযরত লূত (আঃ)
৮. হযরত ইসমাঈল (আঃ)
৯. হযরত ইসহাক্ব (আঃ)
১০. হযরত ইয়াকূব (আঃ)
১১. হযরত ইউসূফ (আঃ)
১২. হযরত শুআইব (আঃ)
১৩. হযরত আইয়্যুব (আঃ)
১৪. হযরত যুল কিফল (আঃ)
১৫. হযরত মূসা (আঃ)
১৬. হযরত হারূন (আঃ)
১৭. হযরত দাউদ (আঃ)
১৮. হযরত সুলাইমান (আঃ)
১৯. হযরত ইল্য়াস (আঃ)
২০. হযরত আল ইয়াসা (আঃ)
২১. হযরত ইউনুস (আঃ)
২২ হযরত যাকারিয়া (আঃ)
২৩. হযরত ইয়াহইয়া (আঃ)
২৪. হযরত ঈসা (আঃ) এবং
২৫. মুহাম্মাদ (সঃ)
২. হযরত ইদরীস (আঃ)
৩. হযরত নূহ (আঃ)
৪. হযরত হুদ (আঃ)
৫. হযরত ছালেহ (আঃ)
৬. হযরত ইবরাহীম (আঃ)
৭. হযরত লূত (আঃ)
৮. হযরত ইসমাঈল (আঃ)
৯. হযরত ইসহাক্ব (আঃ)
১০. হযরত ইয়াকূব (আঃ)
১১. হযরত ইউসূফ (আঃ)
১২. হযরত শুআইব (আঃ)
১৩. হযরত আইয়্যুব (আঃ)
১৪. হযরত যুল কিফল (আঃ)
১৫. হযরত মূসা (আঃ)
১৬. হযরত হারূন (আঃ)
১৭. হযরত দাউদ (আঃ)
১৮. হযরত সুলাইমান (আঃ)
১৯. হযরত ইল্য়াস (আঃ)
২০. হযরত আল ইয়াসা (আঃ)
২১. হযরত ইউনুস (আঃ)
২২ হযরত যাকারিয়া (আঃ)
২৩. হযরত ইয়াহইয়া (আঃ)
২৪. হযরত ঈসা (আঃ) এবং
২৫. মুহাম্মাদ (সঃ)
৩০. কুরআনে মুহাম্মদ(সা.) এর নাম আছে ৫ বার
৩১. কুরআনে সাহাবীর নাম আছে: ১ জনের(যায়েদ রা.) সূরা আহযাব -এর ৩৭
আয়াতে
হে
নবী! স্মরণ করো, যখন আল্লাহ এবং তুমি যার প্রতি অনুগ্রহ করেছিলে তাকে
তুমি বলছিলে, তোমার স্ত্রীকে ত্যাগ করো না এবং আল্লাহকে ভয় করো৷ সে সময় তুমি তোমার
মনের মধ্যে যে কথা গোপন করছিলে আল্লাহ তা প্রকাশ করতে চাচ্ছিলেন, তুমি লোকভয় করছিলে,
অথচ আল্লাহ এর বেশী হকদার যে, তুমি তাকে ভয় করবে৷ তারপর তখন তার ওপর থেকে
যায়েদের সকল প্রয়োজন ফুরিয়ে গেল তখন আমি সেই (তালাকপ্রাপ্তা মহিলার) বিয়ে তোমার
সাথে দিয়ে দিলাম, যাতে মুমিনদের জন্য তাদের পালক পুত্রদের স্ত্রীদের ব্যাপারে
কোনো প্রকার সংকীর্ণতা না থাকে যখন তাদের ওপর থেকে তাদের প্রয়োজন ফুরিয়ে যায়৷ আর
আল্লাহর হুকুম তো কার্যকর হয়েই থাকে৷
Wa
iz taqoolu lillazeee an'amal laahu 'alaihi wa an'amta 'alaihi amsik 'alaika
zawjaka wattaqil laaha wa tukhfee fee nafsika mal laahu mubdeehi wa takhshan
naasa wallaahu ahaqqu an takhshaah; falammaa qadaa ZAIDUM minhaa wataran
zawwajnaa kahaa likay laa yakoona 'alal mu'mineena harajun feee azwaaji
ad'iyaaa'ihim izaa qadaw minhunna wataraa; wa kaana amrul laahi maf'oolaa
৩২. কুরআনে মহিলার নাম আছে: ১ জনের, মরিয়ম
মরিয়ম হলেন ঈসা (আ.)এর মাতা। কুরআনে উল্লেখিত মহিলাদের মধ্যে একমাত্র তারই নাম উল্লেখ করা
আছে। এমনকি তার নামে একটি সূরাও নাযিল হয়েছে। সূরা মারইয়াম ও সূরা ইমরানে তার কথা উল্লেখ রয়েছে। তার পিতা ইমরান।
আল্লাহ কুরআনের ৩১ টি আয়াতে তার নাম উল্লেখ করেছেন।
No comments:
Post a Comment