Mens sana in corpore sano -Latin form
"A healthy mind in a healthy body"-English form
১. হৃদযন্ত্রের দেখভাল করে আশাবাদ: আলোকিত ভবিষ্যতের দিকে তাকিয়ে থাকাই আশাবাদ নয়। জীবনকে সঠিক পথে পরিচালিত করে বড় বড় সমস্যা মোকাবিলায় উদ্বুদ্ধ করে আশাবাদ। ২০১২ সালের এক গবেষণায় বলা হয়, আশাবাদী মানুষের মধ্যে কার্ডিওভাসকুলার জটিলতা কম দেখা যায়। এটি মানুষকে জয়ী হওয়া, শক্তিশালী বোধ করা এবং বিশ্বাসযোগ্যতা অর্জনের মানসিকতা দেয়। এটি নিঃসন্দেহে মানুষের হৃদযন্ত্রকে সুস্থ রাখে এবং আয়ু বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।
২. বিপাকক্রিয়ার জটিলতা হ্রাস করে শ্রদ্ধাবোধ: প্রকৃতির মধ্যে ঘুরে বেড়ানো, ধ্রুপদী সংগীত উপভোগ করা এবং ধর্মীয় ও আধ্যাত্মবাদে মন দেওয়ার মাধ্যমে জীবন আনন্দময় হয়ে ওঠে। ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়ার এক গবেষণায় উঠে এসেছে, শ্রদ্ধাপূর্ণ ভয় বা বিস্ময় শুধু উপভোগ্যই নয়, বরং তা দেহ-মনের স্বাস্থ্যের পরিচর্যা করে। এই অনুভূতি যাদের মধ্যে কাজ করে, তাদের দেহে প্রদাহজনিত সমস্যা ছাড়াও বিপাকক্রিয়ার নানা অসুবিধা দূরীভূত হয়েছে। পাশাপাশি হৃদরোগ, আলঝেইমার ও বিষণ্নতা থেকেও বের করে আনতে ভূমিকা রাখে এই অনুভূতি।
৩. স্নায়বিক প্রক্রিয়াকে সুষ্ঠু করে সহানুভূতি: এর মাধ্যমে আমরা অন্যের প্রতি ভালোবাসা ও দায়িত্বশীলতা অনুভব করি। ইতিবাচক মনোবিজ্ঞানবিষয়ক বিশেষজ্ঞ বারবারা ফ্রেডরিকসন তাঁর গবেষণায় জানান, মস্তিষ্ক থেকে একটা স্নায়বিক ব্যবস্থা হৃদযন্ত্রসহ কয়েকটি প্রত্যঙ্গের সঙ্গে যুক্ত। এই ব্যবস্থার গোটা প্রক্রিয়াটিকে সুস্থতা দেয় সহানুভূতির মতো আবেগীয় অনুভূতি।
৪. হৃদযন্ত্র ও বিপাকক্রিয়াকে উন্নত করে কৃতজ্ঞতাবোধ: আশাবাদের মতো কৃতজ্ঞতা প্রকাশও জীবনে তৃপ্তি আনে। এর মাধ্যমে বিপাকক্রিয়া সুষ্ঠু হয়। এই অনুভূতি গভীর ঘুম আনতে সহায়তা করে। বিভিন্ন গবেষণায় বলা হয়েছে, তৃপ্তিদায়ক অনুভূতি মানুষের ক্রনিক সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে পারে।
৫. স্বাস্থ্যকর জীবনযাপনে আগ্রহী করে আত্মসচেতনতা: ২০১৩ সালে 'পারসোনালিটি অ্যান্ড সোশ্যাল সাইকোলজি বুলেটিন'-এ প্রকাশিত এক গবেষণাপত্রে বলা হয়, অসুস্থ হয়ে পড়লে এই অনুভূতি মানুষের মন থেকে ভয় দূর করে। এর ফলে মানুষ অস্বাস্থ্যকর কার্যকলাপ সম্পর্কে আরো বেশি সচেতন হয়ে ওঠে। তাঁরা দ্রুত রোগের লক্ষণ বুঝতে পারেন এবং কার্যকর পদক্ষেপ নেন। কগনিটিভ সায়েন্টিস্ট ড. আর্ট মার্কম্যান বলেন, নেতিবাচক বিষয়ের যন্ত্রণা থেকে মুক্তি দিতে পারে আত্মসচেতনতার অনুভূতি। এর মাধ্যমে দৈহিক ও মানসিক বাধাকে অতিক্রম করার মানসিকতা জন্ম নেয়।
-হাফিংটন পোস্ট
"A healthy mind in a healthy body"-English form
১. হৃদযন্ত্রের দেখভাল করে আশাবাদ: আলোকিত ভবিষ্যতের দিকে তাকিয়ে থাকাই আশাবাদ নয়। জীবনকে সঠিক পথে পরিচালিত করে বড় বড় সমস্যা মোকাবিলায় উদ্বুদ্ধ করে আশাবাদ। ২০১২ সালের এক গবেষণায় বলা হয়, আশাবাদী মানুষের মধ্যে কার্ডিওভাসকুলার জটিলতা কম দেখা যায়। এটি মানুষকে জয়ী হওয়া, শক্তিশালী বোধ করা এবং বিশ্বাসযোগ্যতা অর্জনের মানসিকতা দেয়। এটি নিঃসন্দেহে মানুষের হৃদযন্ত্রকে সুস্থ রাখে এবং আয়ু বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।
২. বিপাকক্রিয়ার জটিলতা হ্রাস করে শ্রদ্ধাবোধ: প্রকৃতির মধ্যে ঘুরে বেড়ানো, ধ্রুপদী সংগীত উপভোগ করা এবং ধর্মীয় ও আধ্যাত্মবাদে মন দেওয়ার মাধ্যমে জীবন আনন্দময় হয়ে ওঠে। ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়ার এক গবেষণায় উঠে এসেছে, শ্রদ্ধাপূর্ণ ভয় বা বিস্ময় শুধু উপভোগ্যই নয়, বরং তা দেহ-মনের স্বাস্থ্যের পরিচর্যা করে। এই অনুভূতি যাদের মধ্যে কাজ করে, তাদের দেহে প্রদাহজনিত সমস্যা ছাড়াও বিপাকক্রিয়ার নানা অসুবিধা দূরীভূত হয়েছে। পাশাপাশি হৃদরোগ, আলঝেইমার ও বিষণ্নতা থেকেও বের করে আনতে ভূমিকা রাখে এই অনুভূতি।
৩. স্নায়বিক প্রক্রিয়াকে সুষ্ঠু করে সহানুভূতি: এর মাধ্যমে আমরা অন্যের প্রতি ভালোবাসা ও দায়িত্বশীলতা অনুভব করি। ইতিবাচক মনোবিজ্ঞানবিষয়ক বিশেষজ্ঞ বারবারা ফ্রেডরিকসন তাঁর গবেষণায় জানান, মস্তিষ্ক থেকে একটা স্নায়বিক ব্যবস্থা হৃদযন্ত্রসহ কয়েকটি প্রত্যঙ্গের সঙ্গে যুক্ত। এই ব্যবস্থার গোটা প্রক্রিয়াটিকে সুস্থতা দেয় সহানুভূতির মতো আবেগীয় অনুভূতি।
৪. হৃদযন্ত্র ও বিপাকক্রিয়াকে উন্নত করে কৃতজ্ঞতাবোধ: আশাবাদের মতো কৃতজ্ঞতা প্রকাশও জীবনে তৃপ্তি আনে। এর মাধ্যমে বিপাকক্রিয়া সুষ্ঠু হয়। এই অনুভূতি গভীর ঘুম আনতে সহায়তা করে। বিভিন্ন গবেষণায় বলা হয়েছে, তৃপ্তিদায়ক অনুভূতি মানুষের ক্রনিক সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে পারে।
৫. স্বাস্থ্যকর জীবনযাপনে আগ্রহী করে আত্মসচেতনতা: ২০১৩ সালে 'পারসোনালিটি অ্যান্ড সোশ্যাল সাইকোলজি বুলেটিন'-এ প্রকাশিত এক গবেষণাপত্রে বলা হয়, অসুস্থ হয়ে পড়লে এই অনুভূতি মানুষের মন থেকে ভয় দূর করে। এর ফলে মানুষ অস্বাস্থ্যকর কার্যকলাপ সম্পর্কে আরো বেশি সচেতন হয়ে ওঠে। তাঁরা দ্রুত রোগের লক্ষণ বুঝতে পারেন এবং কার্যকর পদক্ষেপ নেন। কগনিটিভ সায়েন্টিস্ট ড. আর্ট মার্কম্যান বলেন, নেতিবাচক বিষয়ের যন্ত্রণা থেকে মুক্তি দিতে পারে আত্মসচেতনতার অনুভূতি। এর মাধ্যমে দৈহিক ও মানসিক বাধাকে অতিক্রম করার মানসিকতা জন্ম নেয়।
-হাফিংটন পোস্ট
No comments:
Post a Comment