Banish Ego
অহং বা Ego হলো Anti-আমি। এন্টি-আমি কি? যা আমির বিকাশ, প্রকাশকে বাধাগ্রস্ত করে, তা-ই Anti-আমি। আমি’র বিপরীত।
এন্টি আমি, আমি’র মতোই; কিন্তু আমি না-নকল আমি, ছায়া আমি, ক্ষুদ্র আমি, সংকীর্ণ আমি।
হাজার হাজার বছরের মগজ ধোলাইয়ে গড়ে উঠেছে এন্টি-আমি। তাই এখন এন্টি-আমিকেই ‘আমি’ মনে হয়। মানুষের সব সমস্যার মূলে রয়েছে তারই এন্টি-আমি, অহং। মানবজাতির অসুস্থতা, বিশৃঙ্খলা, যুদ্ধ, ক্ষুধা এবং মৃত্যুর জন্য দায়ী হলো প্রায় প্রত্যেকের মধ্যে সক্রিয় এন্টি-আমি। এন্টি-আমির লক্ষ্য-অর্থ-সম্পদ, নাম, কাম, দেহবল-লোকবল, প্রভাব-প্রতিপত্তি।
আমি’র লক্ষ্য- প্রেম, জ্ঞান, শ্রদ্ধা, ভক্তি, শান্তি, আনন্দ, একত্ব। আমি সহযোগিতা করতে চায়। Anti-আমি চায় প্রতিযোগিতা।
শুরুটা কোত্থেকে?
শিশু যখন ব্যক্ত করতে শুরু করে ‘এটি আমার খেলনা’, ‘এটি আমার কলম’, ‘এটি আমার বই’ তখন থেকেই এন্টি-আমি গঠনের প্রক্রিয়া শুরু হয়। আমার দেহ, আমার মন, আমার চিন্তা, আমার স্মৃতি, আমার আবেগ, আমার বাড়ি এভাবে ‘আমার আমার’ করতে করতে এন্টি-আমি বলবান হতে থাকে। এন্টি-আমি বা অহং থেকে উতপন্ন হয় তুমি-আমি পার্থক্যবোধ। পার্থক্যবোধ থেকে হিংসা। হিংসা থেকে সংঘর্ষ। অহংয়ের সীমানা ভেঙে গেলে প্রত্যেকেই অসীম।
অহং ছাড়া প্রত্যেকেই এক মহাবিশ্বের সঙ্গে এক, পরমপ্রকৃতির সঙ্গে এক।
Ego is not just having a big head. Ego is present every time you feel any kind of fear, or hear yourself saying “That’s mine”.
The truth tells us that nothing is ‘mine’ or ‘yours’, we are all trustees, and fear is only present where there is the voice of attachment.
Detach from everything, and you will banish ego, fear will be no more, and only then can true love return.
অহং বা Ego হলো Anti-আমি। এন্টি-আমি কি? যা আমির বিকাশ, প্রকাশকে বাধাগ্রস্ত করে, তা-ই Anti-আমি। আমি’র বিপরীত।
এন্টি আমি, আমি’র মতোই; কিন্তু আমি না-নকল আমি, ছায়া আমি, ক্ষুদ্র আমি, সংকীর্ণ আমি।
হাজার হাজার বছরের মগজ ধোলাইয়ে গড়ে উঠেছে এন্টি-আমি। তাই এখন এন্টি-আমিকেই ‘আমি’ মনে হয়। মানুষের সব সমস্যার মূলে রয়েছে তারই এন্টি-আমি, অহং। মানবজাতির অসুস্থতা, বিশৃঙ্খলা, যুদ্ধ, ক্ষুধা এবং মৃত্যুর জন্য দায়ী হলো প্রায় প্রত্যেকের মধ্যে সক্রিয় এন্টি-আমি। এন্টি-আমির লক্ষ্য-অর্থ-সম্পদ, নাম, কাম, দেহবল-লোকবল, প্রভাব-প্রতিপত্তি।
আমি’র লক্ষ্য- প্রেম, জ্ঞান, শ্রদ্ধা, ভক্তি, শান্তি, আনন্দ, একত্ব। আমি সহযোগিতা করতে চায়। Anti-আমি চায় প্রতিযোগিতা।
শুরুটা কোত্থেকে?
শিশু যখন ব্যক্ত করতে শুরু করে ‘এটি আমার খেলনা’, ‘এটি আমার কলম’, ‘এটি আমার বই’ তখন থেকেই এন্টি-আমি গঠনের প্রক্রিয়া শুরু হয়। আমার দেহ, আমার মন, আমার চিন্তা, আমার স্মৃতি, আমার আবেগ, আমার বাড়ি এভাবে ‘আমার আমার’ করতে করতে এন্টি-আমি বলবান হতে থাকে। এন্টি-আমি বা অহং থেকে উতপন্ন হয় তুমি-আমি পার্থক্যবোধ। পার্থক্যবোধ থেকে হিংসা। হিংসা থেকে সংঘর্ষ। অহংয়ের সীমানা ভেঙে গেলে প্রত্যেকেই অসীম।
অহং ছাড়া প্রত্যেকেই এক মহাবিশ্বের সঙ্গে এক, পরমপ্রকৃতির সঙ্গে এক।
Ego is not just having a big head. Ego is present every time you feel any kind of fear, or hear yourself saying “That’s mine”.
The truth tells us that nothing is ‘mine’ or ‘yours’, we are all trustees, and fear is only present where there is the voice of attachment.
Detach from everything, and you will banish ego, fear will be no more, and only then can true love return.
No comments:
Post a Comment