সামাজিক
সম্পর্ক গড়ে তোলার ব্যাপারে সাফল্য অর্জন করতে চাইলে ব্যক্তিগত চরিত্রের কতিপয়
নেতিবাচক বৈশিষ্ট্য পরিহার এবং একই সঙ্গে কতিপয় ইতিবাচক বৈশিষ্ট্যের চর্চা করতে
হবে। নীচে নেতিবাচক বৈশিষ্ট্যের একটি তালিকা দেওয়া হলো যা মুসলমানকে পরিহার করতে
হবে:
১. অত্যন্ত ভয় পাওয়া, উত্তেজিত বা আকস্মিকভাবে ক্ষুব্ধ হওয়া।
২. অন্যদের সাথে খারাপ সম্পর্ক রাখা।
৩. সংশ্লিষ্ট নয় এমন বিষয়ে কথা বলা।
৪. ক্ষুব্ধতা বা ক্রোধ প্রকাশ করা (বিশেষত সেটা যদি কোন গরিব মানুষের পক্ষ থেকে হয়; তবে ঐ ব্যক্তি হয়তো নিজেকে বড় ভাবতে পারে, অন্যদের চোখে সে কার্যতঃ তা নয়)।
৫. কাউকে অপবাদ দেয়া।
৬. অন্য লোকের আলোচনা শুনতে যাওয়া যারা চায়না যে সে এই আলোচনায় অংশ নিক অথবা তারা তাকে এড়াতে চায়।
৭. দ্বিমুখী নীতি অবলম্বন করা।
৮. ভিন্ন লোকের বংশধরদের গালি দেওয়া।
৯. সহযোগী কোন মুসলমানের দুর্ভাগ্যে সন্তুষ্টি প্রকাশ করা।
১০. বংশের মৃত পূর্বপুরুষ অথবা পদস্থ আত্মীয়-স্বজনের ব্যাপারে গর্ব করা।
১১. অন্যদের দোষত্রুটি বের করার জন্য প্রচেষ্টা চালানো।
১২. কোন মুসলমানের সাথে বিরোধ থাকলে, তিন দিনের বেশি কথা না বলা ও এড়িয়ে যাওয়া।
১৩. নিজে দুষ্টের শিরোমনি হয়ে অন্যের প্রতি অপবাদ দেওয়া।
১৪. কোন মুসলমানের ব্যাপারে এমন কিছু বলা, যা তিনি (স্ত্রী বা পুরুষ) পছন্দ করেন না, যদিও তা সত্য হয়।
১৫. অন্যের প্রতি সন্দেহপ্রবণ হওয়া।
১৬. অন্যের ব্যাপারে অনুসন্ধিতসু হওয়া।
১৭. গোয়েন্দাগিরি করা।
১৮. কোন পণ্যের মূল্য বৃদ্ধির জন্য অপরের সাথে প্রতিযোগিতায় লিপ্ত হওয়া।
১৯. অন্যদের হিংসা করা।
২০. অন্যান্য মুসলমানদের ঘৃণা করা।
২১. কারো অগোচরে নিন্দা করা।
২২. অন্যদের প্রতি অসততার কাজ করা, প্রতারণা বা বিভ্রান্ত করা।
২৪. আত্মপ্রবঞ্চনা বা আত্মপ্রতারণা করা।
২৫. ধন-লোলুপ এবং কৃপণ হওয়া।
২৬. কাপুরুষ হয়ে নিজের ভয়ভীতি দূর করতে না পারা এবং বিপদ থেকে পালিয়ে যাওয়া।
২৭. সব সময় অসন্তুষ্ট থাকা ও অভিযোগ করা এবং কোন ব্যাপারে সন্তুষ্ট না হওয়া।
২৮. নিজের সাহায্য সহায়তা, দান-দক্ষিণা ও উদারতার প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করা।
২৯. নিজে স্বার্থপর হয়ে অন্যের কথা না ভেবে নিজস্ব প্রয়োজন ও কল্যাণের প্রতি প্রধানতঃ চিন্তাভাবনা করা ও আগ্রহী হওয়া।
৩০. অন্যকে সাহায্য করার ক্ষেত্রে হাত গুটিয়ে থাকা।
৩১. কোন ব্যক্তির উপস্থিতিতে তার প্রশংসা ও স্তুতিবাদ করা।
৩২. পাপিষ্ঠ প্রকৃতির অথবা বিত্তবান বা উচ্চ পদে অসীন ব্যক্তিদের প্রতি অনাহুত বা অযাচিত সম্মান প্রদর্শন।
৩৩. উচ্চস্বরে কথা বলা।
৩৪. অন্যের প্রতি কঠোর বা রূঢ় ব্যবহার করা।
৩৫. নিজের প্রশংসা করা অথবা নিজেকে অযাচিতভাবে বড় করে তুলে ধরা।
৩৬. মিথ্যা বলা।
১. অত্যন্ত ভয় পাওয়া, উত্তেজিত বা আকস্মিকভাবে ক্ষুব্ধ হওয়া।
২. অন্যদের সাথে খারাপ সম্পর্ক রাখা।
৩. সংশ্লিষ্ট নয় এমন বিষয়ে কথা বলা।
৪. ক্ষুব্ধতা বা ক্রোধ প্রকাশ করা (বিশেষত সেটা যদি কোন গরিব মানুষের পক্ষ থেকে হয়; তবে ঐ ব্যক্তি হয়তো নিজেকে বড় ভাবতে পারে, অন্যদের চোখে সে কার্যতঃ তা নয়)।
৫. কাউকে অপবাদ দেয়া।
৬. অন্য লোকের আলোচনা শুনতে যাওয়া যারা চায়না যে সে এই আলোচনায় অংশ নিক অথবা তারা তাকে এড়াতে চায়।
৭. দ্বিমুখী নীতি অবলম্বন করা।
৮. ভিন্ন লোকের বংশধরদের গালি দেওয়া।
৯. সহযোগী কোন মুসলমানের দুর্ভাগ্যে সন্তুষ্টি প্রকাশ করা।
১০. বংশের মৃত পূর্বপুরুষ অথবা পদস্থ আত্মীয়-স্বজনের ব্যাপারে গর্ব করা।
১১. অন্যদের দোষত্রুটি বের করার জন্য প্রচেষ্টা চালানো।
১২. কোন মুসলমানের সাথে বিরোধ থাকলে, তিন দিনের বেশি কথা না বলা ও এড়িয়ে যাওয়া।
১৩. নিজে দুষ্টের শিরোমনি হয়ে অন্যের প্রতি অপবাদ দেওয়া।
১৪. কোন মুসলমানের ব্যাপারে এমন কিছু বলা, যা তিনি (স্ত্রী বা পুরুষ) পছন্দ করেন না, যদিও তা সত্য হয়।
১৫. অন্যের প্রতি সন্দেহপ্রবণ হওয়া।
১৬. অন্যের ব্যাপারে অনুসন্ধিতসু হওয়া।
১৭. গোয়েন্দাগিরি করা।
১৮. কোন পণ্যের মূল্য বৃদ্ধির জন্য অপরের সাথে প্রতিযোগিতায় লিপ্ত হওয়া।
১৯. অন্যদের হিংসা করা।
২০. অন্যান্য মুসলমানদের ঘৃণা করা।
২১. কারো অগোচরে নিন্দা করা।
২২. অন্যদের প্রতি অসততার কাজ করা, প্রতারণা বা বিভ্রান্ত করা।
২৪. আত্মপ্রবঞ্চনা বা আত্মপ্রতারণা করা।
২৫. ধন-লোলুপ এবং কৃপণ হওয়া।
২৬. কাপুরুষ হয়ে নিজের ভয়ভীতি দূর করতে না পারা এবং বিপদ থেকে পালিয়ে যাওয়া।
২৭. সব সময় অসন্তুষ্ট থাকা ও অভিযোগ করা এবং কোন ব্যাপারে সন্তুষ্ট না হওয়া।
২৮. নিজের সাহায্য সহায়তা, দান-দক্ষিণা ও উদারতার প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করা।
২৯. নিজে স্বার্থপর হয়ে অন্যের কথা না ভেবে নিজস্ব প্রয়োজন ও কল্যাণের প্রতি প্রধানতঃ চিন্তাভাবনা করা ও আগ্রহী হওয়া।
৩০. অন্যকে সাহায্য করার ক্ষেত্রে হাত গুটিয়ে থাকা।
৩১. কোন ব্যক্তির উপস্থিতিতে তার প্রশংসা ও স্তুতিবাদ করা।
৩২. পাপিষ্ঠ প্রকৃতির অথবা বিত্তবান বা উচ্চ পদে অসীন ব্যক্তিদের প্রতি অনাহুত বা অযাচিত সম্মান প্রদর্শন।
৩৩. উচ্চস্বরে কথা বলা।
৩৪. অন্যের প্রতি কঠোর বা রূঢ় ব্যবহার করা।
৩৫. নিজের প্রশংসা করা অথবা নিজেকে অযাচিতভাবে বড় করে তুলে ধরা।
৩৬. মিথ্যা বলা।
সূত্রঃ ১. ড. মারওয়ান ইব্রাহিম আল কায়সি
No comments:
Post a Comment