বন-জঙ্গল,
মরুভূমি ও যুদ্ধের সময় শিবিরের দিনগুলোতে এস্তেঞ্জার জন্য মুসলমানদের কতিপয় বিধি
পালন করতে হয়ঃ
১. স্থির পানি, গাছের ছায়া, জনসাধারণ যেখানে চলাচল করে এমন স্থানে বা সড়ক, কোন পশু-বাখি বা সরীসৃপ জাতীয় প্রাণীর বাসস্থান হিসেবে ব্যবহৃত গহ্বর বা গর্ত এমন স্থানে এস্তেঞ্জা করা নিষিদ্ধ। কারো কোনো প্রকার ক্ষতি করা অথবা ক্ষতির পরিবেশ সৃষ্টি করা চলবে না।
২. যেখানে কাউকে নগ্ন অবস্থায় দৃষ্টিগোচর হয় না এমন স্থানে এবং গোপন অবস্থায় এস্তেঞ্জা করতে হবে।
৩. এমন স্থানে বসা উচিত, যাতে নিজের গায়ে অথবা কাপড়-চোপড়ে ময়লা না লাগে।
১. স্থির পানি, গাছের ছায়া, জনসাধারণ যেখানে চলাচল করে এমন স্থানে বা সড়ক, কোন পশু-বাখি বা সরীসৃপ জাতীয় প্রাণীর বাসস্থান হিসেবে ব্যবহৃত গহ্বর বা গর্ত এমন স্থানে এস্তেঞ্জা করা নিষিদ্ধ। কারো কোনো প্রকার ক্ষতি করা অথবা ক্ষতির পরিবেশ সৃষ্টি করা চলবে না।
২. যেখানে কাউকে নগ্ন অবস্থায় দৃষ্টিগোচর হয় না এমন স্থানে এবং গোপন অবস্থায় এস্তেঞ্জা করতে হবে।
৩. এমন স্থানে বসা উচিত, যাতে নিজের গায়ে অথবা কাপড়-চোপড়ে ময়লা না লাগে।
৪. যদি প্রস্রাব পায়খানার ব্যবস্থা
না থাকে, তবে হাজত পুরা করার জন্য যত সম্ভব দূরে চলে যাওয়া যেন কোন মানুষ দেখতে না
পায়। (ইবনে মাজাহ, আবু দাউদ) যত্রতত্র মলমূত্র ত্যাগ না করা। হাদীসে বর্ণিত আছে, রাসূল
করীম (স:)প্রস্রাব পাযখানা কোথায় করেতেন তা কেউ জানতো না।
সূত্রঃ ১. ড. মারওয়ান ইব্রাহিম আল কায়সি
২. https://deenilhaq.wordpress.com
No comments:
Post a Comment