১. সব রকম
উত্তেজক পানীয় ইসলামে নিষিদ্ধ।
২. স্বর্ণ বা রৌপ্যের পাত্রে পানি নিষিদ্ধ। অন্য যে কোন প্রকার পাত্র ব্যবহার করা যেতে পারে।
৩. পানীয় দ্রব্য বিশেষ করে পানি পরিষ্কার রাখতে হবে এবং বিশেষ করে রাতে পানির পাত্র ঢেকে রাখতে হবে।
৪. পানি পানের আগে দেখতে হবে পানিভারা পাত্রটিতে কোন কিছু পড়ে আছে কি-না।
৫. পানি পানকালে ডান হাত ব্যবাহার করতে হবে। নেহায়েত প্রয়োজন ছাড়া বাম হাত ব্যবহার করবে না।
৬. ‘বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম’ বলে পানি পান করতে হবে।
৭. কোন বোতল, জগ বা চামড়ার পাত্রের মুখ থেকে সরাসরি পানি না করা উচিত নয়।
৮. ভাঙ্গা কিনারা বিশিষ্ট কোন পাত্র পানি পান করার জন্য ব্যবহার করা উপযুক্ত নয়।
৯. পানি পানকালে পাত্রে নি:শ্বাস ফেলা উচিত নয়। এক চুমুকে তৃষ্ণা মেটানো যায় না। মুখ থেকে কাপ সরিয়ে নিয়ে নি:শ্বাস ফেলার পর পুনরায় পানি খাওয়া উচিত।
১০. ঝর্ণা, নদী বা জলাশয় থেকে পানি পান করতে হলে পেটের ওপর ভর করে থাকা অবস্থায় মুখ লাগিয়ে পানি পান করা উচিত নয়। বরং হাত ধুয়ে হাতের সাহায্যে পানি পান করা উচিত।
১১. কাপ অথবা গ্লাস থেকে এক ঢোকে না খেয়ে, ধীরে ধীরে পানি পান করা উচিত। পানি পানকালে মুখ থেকে পাত্র সরিয়ে নিঃশ্বাস নিতে হবে। পানি পানের সময় তিনভাগে বিভক্ত করে তিনবার এর পুনরাবৃত্তি করতে হবে। এটা অধিকতর তৃষ্ণা নিবারক, স্বাস্থ্যপ্রদ এবং উত্তম কাজ।
১২. দাঁড়িয়ে, হেলান দিয়ে অথবা শুয়ে থাকা অবস্থায় পানি পান করা উচিত নয়। বসে থাকা অবস্থায় পান করা উচিত; অবশ্য ঝর্ণা থেকে পানি পান করার সময় বসার প্রশ্ন আসে না।
১৩. পানি পান করার পর মুসলমানদেরকে আল্লাহর প্রশংসা ও শুকরিয়া প্রকাশ করতে হবে। দুধপানের বিশেষ উপকারিতার জন্য আল্লাহর বিশেষ শুকরিয়া প্রকাশ করে বলতে হবে এই বলে: “আল্লাহুম্মা বারিকলানা ফিহে ওয়াজিদনা মিনহু” (হে খোদা, আমাদেরকে দুধ পানের তওফিক দাও এবং তা থেকে সমৃদ্ধি দাও।) ।
১৪. একদল লোক যখন পান করে, তখন ডানে অবস্থিত ছেলে-বুড়ো যেই থাকুক, সেই প্রথম পান করবে। প্রথমে পানির পাত্রের চালান ডান দিক থেকে শুরু করতে হবে। ডানে বসা লোকটিকে অনুরোধ করতে হবে যাতে পানীয়টি ডানদিকে আরেক ব্যক্তিকে চালান দেয়।
১৫. যখন কোন ব্যক্তি একদল লোকের মধ্যে কিছু পানীয় বিতরণ করতে চায়, সে তখন যেন তার ডানে যে কেউ থাকুকনা কেন, তাকেই দেয়। অতঃপর সে ডানদিকেই অগ্রসর হবে যদিও তার বামে কোন বৃদ্ধ লোকও থাকে। ডান দিকে যারা থাকবে তাদের অগ্রাধিকার দিতে হবে। ডান হাতে পানীয় চালান দিতে হবে।
১৬. যদি কোন মুসলমানকে কেউ পানীয় পান করতে দেয়, তাহলে তাকে ধন্যবাদ দিতে ভুল করা উচিত নয় এবং তার বরকতের জন্য খোদার কাছে দোয়া করতে হবে।
১৭. যদি কেউ এমন কিছু খায় যাতে চর্বি বা ফ্যাটি অ্যাসিড আছে, যেমন দুধ: তাহলে মুখ পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখার জন্য পরে কুলি করতে হবে।
১৮. যদি কুকুর কোন পাত্র থেকে পানি পান করে, তাহলে মাটি অথবা সাবান দিয়ে ৭বার পাত্রটি ধুতে হবে। কুকুরের মুখের লালার জন্য এরূপ করতে হবে। (অন্য প্রাণীর জন্য এটা প্রযোজ্য নয়।)।
২. স্বর্ণ বা রৌপ্যের পাত্রে পানি নিষিদ্ধ। অন্য যে কোন প্রকার পাত্র ব্যবহার করা যেতে পারে।
৩. পানীয় দ্রব্য বিশেষ করে পানি পরিষ্কার রাখতে হবে এবং বিশেষ করে রাতে পানির পাত্র ঢেকে রাখতে হবে।
৪. পানি পানের আগে দেখতে হবে পানিভারা পাত্রটিতে কোন কিছু পড়ে আছে কি-না।
৫. পানি পানকালে ডান হাত ব্যবাহার করতে হবে। নেহায়েত প্রয়োজন ছাড়া বাম হাত ব্যবহার করবে না।
৬. ‘বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম’ বলে পানি পান করতে হবে।
৭. কোন বোতল, জগ বা চামড়ার পাত্রের মুখ থেকে সরাসরি পানি না করা উচিত নয়।
৮. ভাঙ্গা কিনারা বিশিষ্ট কোন পাত্র পানি পান করার জন্য ব্যবহার করা উপযুক্ত নয়।
৯. পানি পানকালে পাত্রে নি:শ্বাস ফেলা উচিত নয়। এক চুমুকে তৃষ্ণা মেটানো যায় না। মুখ থেকে কাপ সরিয়ে নিয়ে নি:শ্বাস ফেলার পর পুনরায় পানি খাওয়া উচিত।
১০. ঝর্ণা, নদী বা জলাশয় থেকে পানি পান করতে হলে পেটের ওপর ভর করে থাকা অবস্থায় মুখ লাগিয়ে পানি পান করা উচিত নয়। বরং হাত ধুয়ে হাতের সাহায্যে পানি পান করা উচিত।
১১. কাপ অথবা গ্লাস থেকে এক ঢোকে না খেয়ে, ধীরে ধীরে পানি পান করা উচিত। পানি পানকালে মুখ থেকে পাত্র সরিয়ে নিঃশ্বাস নিতে হবে। পানি পানের সময় তিনভাগে বিভক্ত করে তিনবার এর পুনরাবৃত্তি করতে হবে। এটা অধিকতর তৃষ্ণা নিবারক, স্বাস্থ্যপ্রদ এবং উত্তম কাজ।
১২. দাঁড়িয়ে, হেলান দিয়ে অথবা শুয়ে থাকা অবস্থায় পানি পান করা উচিত নয়। বসে থাকা অবস্থায় পান করা উচিত; অবশ্য ঝর্ণা থেকে পানি পান করার সময় বসার প্রশ্ন আসে না।
১৩. পানি পান করার পর মুসলমানদেরকে আল্লাহর প্রশংসা ও শুকরিয়া প্রকাশ করতে হবে। দুধপানের বিশেষ উপকারিতার জন্য আল্লাহর বিশেষ শুকরিয়া প্রকাশ করে বলতে হবে এই বলে: “আল্লাহুম্মা বারিকলানা ফিহে ওয়াজিদনা মিনহু” (হে খোদা, আমাদেরকে দুধ পানের তওফিক দাও এবং তা থেকে সমৃদ্ধি দাও।) ।
১৪. একদল লোক যখন পান করে, তখন ডানে অবস্থিত ছেলে-বুড়ো যেই থাকুক, সেই প্রথম পান করবে। প্রথমে পানির পাত্রের চালান ডান দিক থেকে শুরু করতে হবে। ডানে বসা লোকটিকে অনুরোধ করতে হবে যাতে পানীয়টি ডানদিকে আরেক ব্যক্তিকে চালান দেয়।
১৫. যখন কোন ব্যক্তি একদল লোকের মধ্যে কিছু পানীয় বিতরণ করতে চায়, সে তখন যেন তার ডানে যে কেউ থাকুকনা কেন, তাকেই দেয়। অতঃপর সে ডানদিকেই অগ্রসর হবে যদিও তার বামে কোন বৃদ্ধ লোকও থাকে। ডান দিকে যারা থাকবে তাদের অগ্রাধিকার দিতে হবে। ডান হাতে পানীয় চালান দিতে হবে।
১৬. যদি কোন মুসলমানকে কেউ পানীয় পান করতে দেয়, তাহলে তাকে ধন্যবাদ দিতে ভুল করা উচিত নয় এবং তার বরকতের জন্য খোদার কাছে দোয়া করতে হবে।
১৭. যদি কেউ এমন কিছু খায় যাতে চর্বি বা ফ্যাটি অ্যাসিড আছে, যেমন দুধ: তাহলে মুখ পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখার জন্য পরে কুলি করতে হবে।
১৮. যদি কুকুর কোন পাত্র থেকে পানি পান করে, তাহলে মাটি অথবা সাবান দিয়ে ৭বার পাত্রটি ধুতে হবে। কুকুরের মুখের লালার জন্য এরূপ করতে হবে। (অন্য প্রাণীর জন্য এটা প্রযোজ্য নয়।)।
সূত্রঃ ১. ড. মারওয়ান ইব্রাহিম আল কায়সি
Posted to Blog on 02.05.2018
No comments:
Post a Comment