শান্তিকামীরা সাহসী, সদা
জাগ্রত
শান্তি কখনোই নিষ্ক্রিয়
মনোভাব হতে পারে না। শান্তি হলো মনের সক্রিয় মনোভব। শান্তিকে রক্ষা করতে হলে দরকার
সার্বক্ষণিক নিবিড় মনযোগ আর নিখাদ প্রত্যয়। এ দুটো থাকলে কোনদিনই শান্তি বিঘ্নিত
হবেনা। এতে মানুষ হবে সাহসী রইবে সদা জাগ্রত।
ইসলামের নীতি এটাই যে প্রত্যেক মানুষ
অপর মানুষের উপকারে এগিয়ে আসবে। মানবোপকার
মহত গুণ হিসেবে ইসলামে স্বীকৃত।
আর্থিক, শারীরিক, মানসিক, বুদ্ধিবৃত্তিক ইত্যাকার সর্বপ্রকার সাহায্য-সহযোগিতা একে অপরের জন্য প্রয়োজন। সাহায্য করার কিছুই না থাকলে একজন মানুষ অপর মানুষকে মধুর ভাষা ব্যবহার করে সান্তনা দিতে পারে। এটিও তার জন্য সদকা হিসেবে পরিগণিত হবে বলে নবী করিম (সা.) সবাইকে উতসাহিত করেছেন।
একবার নবী করিম (সা.) জাহান্নামের আগুনের কথা
উল্লেখ
করলেন।
তারপর
তা
থেকে
পানাহ
চাইলেন
এবং
মুখ
ফিরিয়ে
নিলেন।
পরে
আবার
জাহান্নামের
আগুনের
কথা
উল্লেখ
করলেন,
তারপর
তা
থেকে
পানাহ
চাইলেন
এবং
তার
মুখ
ফিরিয়ে
নিলেন।
সাহাবি
হজরত
শুবা
(রা.)
বলেন,
দু’বার
যে
বলেছেন
এতে
আমার
কোনো
সন্দেহ
নেই।
তারপর
নবী
করিম
(সা.)
বললেন,
‘তোমরা
জাহান্নামের
আগুন
থেকে
বেঁচে
থাক
এক
টুকরা
খেজুর
দিয়ে
হলেও।
যদি
তা
না
পাও,
তাহলে
মধুর
ভাষা
বিনিময়ে।’
–সহিহ
বুখারি
নবী করিম (সা.) বলেন,
‘যে ব্যক্তি খারাপ কাজের ইচ্ছা
পোষণ করল, কিন্তু তা
করল না, এ জন্য
সে একটি সওয়াব পাবে।’ –বায়হাকি
অন্য এক হাদিসে নবী করিম (সা.) বলেন, ‘প্রত্যেক মুসলিমের ওপর সদকা করা কর্তব্য। সাহাবিরা বললেন, যদি তার (আর্থিক) সামর্থ্য না থাকে। নবী করিম (সা.) বললেন,
তাহলে সে নিজ কর্মের।
No comments:
Post a Comment