যদি তোমার মনের চাহিদা
অপূর্ণ থাকে তাহলে মন তোমাকে পরিতৃপ্ত হতে দেবে না। রোদের মধ্যে হাঁটলে তোমার ছায়া
তোমার আগে আগে যাবে। ছায়াকে চেষ্টা করেও ধরতে পারবেনা। আবার ফিরলে দেখবে ছায়া তোমাকে
অনুসরণ করছে। ঠিক একই ভাবে তোমার চাহিদা তোমাকে প্রলুব্ধ করবেই। সুতরাং চাহিদাকে অনুসরণ
কোরোনা। যারা এটা করেছে তারা কোন দিনই তাদের চাহিদাকে পূর্ণ করতে পারেনি। চাহিদার পিছে
ছোটা মানে মরিচীকার পেছনেই ছোটা।
এক বেদুইন হযরত মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর দরবারে হাজির হয়ে বললেন, হে
আল্লাহর রাসুল
সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমি আপনাকে কয়েকটি প্রশ্ন করবো । নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, বল কি জানতে চাও। সে সময় নবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর দরবারে প্রখ্যাত সাহাবী খালিদ ইবনে ওয়ালিদ ও উপস্থিত ছিলেন । সে একটি করে প্রশ্ন করল আর নবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তার প্রত্যেকটি প্রশ্নের জবাব দিলেন এই ভাবে :
সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমি আপনাকে কয়েকটি প্রশ্ন করবো । নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, বল কি জানতে চাও। সে সময় নবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর দরবারে প্রখ্যাত সাহাবী খালিদ ইবনে ওয়ালিদ ও উপস্থিত ছিলেন । সে একটি করে প্রশ্ন করল আর নবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তার প্রত্যেকটি প্রশ্নের জবাব দিলেন এই ভাবে :
১। হে
আল্লাহর রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমি অভাবমুক্ত হতে চাই।
উঃ তুমি অল্পে তুষ্ট থাকার চরিত্র অবলম্বন করো।
২। আমি সবচেয়ে বড় আলেম হতে চাই।
উঃ তুমি তাকওয়া অবলম্বন করো।
৩। আমি সম্মানিত হতে চাই।
উঃ তুমি মাখলুখের সামনে হাত পাতা বন্ধ করে দাও।
৪। আমি ভালো মানুষ হতে চাই।
উঃ তুমি মানুষের উপকার করো।
৫। আমি ন্যায়পরায়ন হতে চাই।
উঃ তুমি নিজের জন্য যা পছন্দ করো, অপরের জন্যও তা পছন্দ করার চরিত্র সৃষ্টি করো।
৬। আমি শক্তিশালী হতে চাই।
উঃ তুমি সর্বদা আল্লাহর উপর ভরসা করো।
৭। আমি আল্লাহর দরবারে বিশেষ মর্যাদার অধিকারী হতে চাই।
উঃ তুমি বেশী বেশী আল্লাহর যিকির করো।
৮। আমি জীবীকায় স্বচ্ছলতা কামনা করি।
উঃ তুমি সবসময় অজু সহকারে থাকো।
৯। আমি যখনই দুয়া করবো তাই যেনো কবুল হয়।
উঃ তুমি হারাম খাওয়া বর্জন করো।
১০। আমি ইমানের পরিপূর্ণতা কামনা করি।
উঃ তুমি তোমার চরিত্রকে ভালো করে নাও।
১১। কিয়ামতের দিন গুনাহ থেকে পবিত্র হয়ে আল্লাহর সাথে মিলিত হতে চাই।
উঃ তুমি তোমার গোসল ফরজ হওয়ার সাথে সাথে গোসল করে ফেলো।
১২। আমি আমার গুনাহ কমাতে চাই।
উঃ তুমি তোমার গুনাহের জন্য আল্লাহর সমীপে বেশী বেশী ক্ষমা প্রার্থনা করো।
১৩। আমি কিয়ামতের দিন নুরান্বিত হয়ে উঠতে চাই।
উঃ তুমি জুলুম করা ছেড়ে দাও।
১৪। আমি কামনা করি আল্লাহ আমার উপর রহমত বর্ষন করুন।
উঃ তুমি আল্লাহর বান্দাদের উপর দয়া করো।
১৫। আমি চাই আল্লাহ আমার দোষ- ত্রুটি গোপন রাখুন।
উঃ তুমি মানুষের দোষ- ত্রুটি গোপন রাখো।
১৬। আমি লাঞ্ছনা থেকে রক্ষা পেতে চাই।
উঃ তুমি ব্যভিচার থেকে বেঁচে থাকো।
১৭। আমি আল্লাহ ও তার রাসুলের প্রিয় পাত্র হতে চাই।
উঃ যারা আল্লাহ ও তার রাসুলের প্রিয়জন, তুমি তাদেরকে প্রিয় বানিয়ে নাও।
১৮। আমি আল্লাহর অনুগত হতে চাই।
উঃ তুমি যথাযথভাবে ফরজ সমূহ আদায় করতে থাকো।
১৯। আমি ইহসানের অধিকারী হতে চাই।
উঃ এমনভাবে ইবাদত করো, যেন তুমি আল্লাহকে দেখছো, অথবা আল্লাহ তোমাকে দেখছেন।
২০। হে আল্লাহর রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কোন জিনিস গুনাহ মাফ করিয়ে দেয়?
উঃ তোমার চোখের পানি, বিনয় এবং রোগ।
২১। কোন জিনিষ জাহান্নামের আগুনকে ঠান্ডা করে দেয়?
উঃ তুমি দুনিয়ার বিপদ- আপদে ধৈর্য্য ধারন কর।
২২। কোন জিনিষ আল্লাহর রাগকে ঠান্ডা করে দেয়?
উঃ গোপনে দান করা আর আত্মীয়তার সম্পর্ক বজায় রাখা।
২৩। সবচেয়ে বড় মন্দ কাজ কি?
উঃ অসত চরিত্র ও কৃপণতা।
২৪। সবচেয়ে বড় সদ্গুন কি?
উঃ উত্তম চরিত্র, বিনয় ও ধৈর্য্য।
২৫। আমি আল্লাহর রাগ থেকে রক্ষা পেতে চাই।
উঃ তুমি মানুষের উপর রাগ করা ছেড়ে দাও।
উঃ তুমি অল্পে তুষ্ট থাকার চরিত্র অবলম্বন করো।
২। আমি সবচেয়ে বড় আলেম হতে চাই।
উঃ তুমি তাকওয়া অবলম্বন করো।
৩। আমি সম্মানিত হতে চাই।
উঃ তুমি মাখলুখের সামনে হাত পাতা বন্ধ করে দাও।
৪। আমি ভালো মানুষ হতে চাই।
উঃ তুমি মানুষের উপকার করো।
৫। আমি ন্যায়পরায়ন হতে চাই।
উঃ তুমি নিজের জন্য যা পছন্দ করো, অপরের জন্যও তা পছন্দ করার চরিত্র সৃষ্টি করো।
৬। আমি শক্তিশালী হতে চাই।
উঃ তুমি সর্বদা আল্লাহর উপর ভরসা করো।
৭। আমি আল্লাহর দরবারে বিশেষ মর্যাদার অধিকারী হতে চাই।
উঃ তুমি বেশী বেশী আল্লাহর যিকির করো।
৮। আমি জীবীকায় স্বচ্ছলতা কামনা করি।
উঃ তুমি সবসময় অজু সহকারে থাকো।
৯। আমি যখনই দুয়া করবো তাই যেনো কবুল হয়।
উঃ তুমি হারাম খাওয়া বর্জন করো।
১০। আমি ইমানের পরিপূর্ণতা কামনা করি।
উঃ তুমি তোমার চরিত্রকে ভালো করে নাও।
১১। কিয়ামতের দিন গুনাহ থেকে পবিত্র হয়ে আল্লাহর সাথে মিলিত হতে চাই।
উঃ তুমি তোমার গোসল ফরজ হওয়ার সাথে সাথে গোসল করে ফেলো।
১২। আমি আমার গুনাহ কমাতে চাই।
উঃ তুমি তোমার গুনাহের জন্য আল্লাহর সমীপে বেশী বেশী ক্ষমা প্রার্থনা করো।
১৩। আমি কিয়ামতের দিন নুরান্বিত হয়ে উঠতে চাই।
উঃ তুমি জুলুম করা ছেড়ে দাও।
১৪। আমি কামনা করি আল্লাহ আমার উপর রহমত বর্ষন করুন।
উঃ তুমি আল্লাহর বান্দাদের উপর দয়া করো।
১৫। আমি চাই আল্লাহ আমার দোষ- ত্রুটি গোপন রাখুন।
উঃ তুমি মানুষের দোষ- ত্রুটি গোপন রাখো।
১৬। আমি লাঞ্ছনা থেকে রক্ষা পেতে চাই।
উঃ তুমি ব্যভিচার থেকে বেঁচে থাকো।
১৭। আমি আল্লাহ ও তার রাসুলের প্রিয় পাত্র হতে চাই।
উঃ যারা আল্লাহ ও তার রাসুলের প্রিয়জন, তুমি তাদেরকে প্রিয় বানিয়ে নাও।
১৮। আমি আল্লাহর অনুগত হতে চাই।
উঃ তুমি যথাযথভাবে ফরজ সমূহ আদায় করতে থাকো।
১৯। আমি ইহসানের অধিকারী হতে চাই।
উঃ এমনভাবে ইবাদত করো, যেন তুমি আল্লাহকে দেখছো, অথবা আল্লাহ তোমাকে দেখছেন।
২০। হে আল্লাহর রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কোন জিনিস গুনাহ মাফ করিয়ে দেয়?
উঃ তোমার চোখের পানি, বিনয় এবং রোগ।
২১। কোন জিনিষ জাহান্নামের আগুনকে ঠান্ডা করে দেয়?
উঃ তুমি দুনিয়ার বিপদ- আপদে ধৈর্য্য ধারন কর।
২২। কোন জিনিষ আল্লাহর রাগকে ঠান্ডা করে দেয়?
উঃ গোপনে দান করা আর আত্মীয়তার সম্পর্ক বজায় রাখা।
২৩। সবচেয়ে বড় মন্দ কাজ কি?
উঃ অসত চরিত্র ও কৃপণতা।
২৪। সবচেয়ে বড় সদ্গুন কি?
উঃ উত্তম চরিত্র, বিনয় ও ধৈর্য্য।
২৫। আমি আল্লাহর রাগ থেকে রক্ষা পেতে চাই।
উঃ তুমি মানুষের উপর রাগ করা ছেড়ে দাও।
ভালো হতো, তারা (মুনাফিকরা) যদি আল্লাহ ও তাঁর রাসুল যা দিয়েছেন তাতে
পরিতুষ্ট হতো। [সুরা তাওবা, আয়াত: ৫৯ (প্রথমাংশ)]
ব্যাখ্যা:
জীবন-জীবিকার তাগিদে অর্থের প্রয়োজনীয়তা অনস্বীকার্য। ইসলামে বিষয়টি আরো
তাতপর্যপূর্ণ। ইসলামে অর্থবিত্ত মহান আল্লাহর নিয়ামত। এ নিয়ামত অর্জনে ইসলাম তার
সবল সক্ষম প্রত্যেক অনুসারীকে উতসাহী করেছে। তবু মানবজীবনে চাহিদার কোনো শেষ নেই।
যার অর্থকড়ি যত বেশি তার চাহিদাও তত বেশি। হাদিস শরিফে এসেছে, “মানুষ যতই বৃদ্ধ
হয়, তার মধ্যে দুটি বস্তুর আকাংক্ষা ‘যুবক’ হতে থাকে-দীর্ঘায়ু ও অর্থমোহ।” মৃত্যুর
পর মানুষের মুখে মাটি পড়া পর্যন্ত চাহিদা বাড়তেই থাকে। মরার আগ পর্যন্ত মানুষ
চাইতেই থাকে। যেহেতু মানুষের এই চাহিদা কখনো শেষ হওয়ার নয়, তাই তা সীমিত রাখার
মধ্যেই মানবজীবনে সুখ আসে। মানুষের হাজার বছরের অভিজ্ঞতা যেসব অব্যর্থ পরামর্শ
দিয়ে চলার পথকে সহজ করেছে, মিতাচারী জীবনচিন্তা এর অন্যতম। এই যে প্রতিদিন
রোজগারের নেশায় লাখ লাখ মানুষ নামছে-স্বপ্ন ও সাধে তারা প্রায় সবাই উচ্চাভিলাষী।
কিন্তু অভিলাষের লক্ষ্যমাত্রা ও স্বপ্নের উচ্চবিন্দু কয়জন স্পর্শ করতে পারে? তাই
বলা যায়, আয় ও উপার্জন মানুষের ইচ্ছাধীন নয়।
সুখের সন্ধানে মানুষ আজ ব্যাকুল হয়ে ফিরছে। সব কিছুতেই একটা অপূর্ণতা ভাব
দেখা যায়। চারদিকে বিরাজ করছে হাহাকার। এ অবস্থা থেকে উত্তরণের একমাত্র উপায়
ইসলামের শিক্ষা অনুযায়ী জীবনধারায় সাদাসিধা ভাব নিয়ে আসা। অল্পতেই তুষ্ট থাকা।
অল্পে তুষ্ট থাকলে জীবন আরো উপভোগ্য হয়ে উঠবে। ভারসাম্যপূর্ণ ও মধ্যমপন্থার
জীবনদর্শন ইসলাম। বাড়াবাড়ি-ছাড়াছাড়ি কোনোটিই অনুমোদিত নয় ইসলামে। পবিত্র কোরআনুল
কারিমে ইরশাদ হয়েছে, ‘এমনইভাবে আমি তোমাদের মধ্যপন্থী সম্প্রদায় করেছি।’ (সুরা
বাকারা: ১৪৩) তাই কৃপণতা ও অপব্যয় রোধ করতেই হবে। কার্পণ্য ও অপব্যয়ের মাঝখানে
রয়েছে মিতব্যয়িতা। এটাই আদর্শ সমাজের চলার পথ। হাজার বছরের অভিজ্ঞতা এই পথকে করেছে
শাণিত। সহজে সম্মানে এই পথ সমান প্রার্থিত। মানবতার শ্রেষ্ঠ শিক্ষক মহানবী (সা.)
বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি মধ্যপন্থায় চলে সে অভাবে পড়ে না।’ (ইহয়াউল উলুম-৩:২৫৫) অন্য
একটি হাদিসের ভাষ্য আরো উদ্দীপক। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘উত্তম জীবনাচার
সুন্দর পথ এবং মধ্যপন্থা নবুওয়তের সত্তর ভাগের একটি।’ (আল-আদাবুল মুফরাদ, হাদিস:
৪৬৮) মহানবী (সা.) আরো বলেছেন, ‘খরচে মধ্যপন্থা জীবিকার অর্ধেক; মানুষের সঙ্গে বন্ধুত্ব
বিবেকের অর্ধেক আর উত্তম প্রশ্ন ইমানের অর্ধেক।’ (আল-মাকাসিদ: হাদিস: ১৪০)
বলার অপেক্ষা রাখে না, মিতব্যয়িতার দুই প্রান্তের একটি কার্পণ্য আর অপরটি
অপচয়। দুটিই ঘৃণ্য ও অনাকাংক্ষিত। কার্পণ্যের প্রতি অগাধ ঘৃণা জানিয়ে নবীজি (সা.)
বলেছেন, ‘কোনো মুমিন বান্দার মধ্যে দুটি চরিত্রের সমাবেশ হতে পারে না। কৃপণতা ও
মন্দ স্বভাব।’ (আল-আদাবুল মুফরাদ: হাদিস: ২৮২) আর আল্লাহ তাআলা কৃপণকে সতর্ক
করেছেন এভাবে, ‘কেউ কার্পণ্য করলে এবং নিজেকে স্বয়ংসম্পূর্ণ মনে করলে আর যা উত্তম
তা অস্বীকার করলে-তার জন্য আমি সুগম করে দেব কঠোর পথ। যখন সে ধ্বংস হবে, তার সম্পদ
তার কোনো কাজে আসবে না।’ (সুরা লাইল: ৮-১১)
আধুনিক অর্থনীতিতে বলা হয়, মানুষের চাহিদা অসীম। কিন্তু ইবনে
খালদুন মানুষের চাহিদাকে তিন ভাগে ভাগ করেছেন। ১) প্রয়োজনীয় চাহিদা ২) সুবিধাজনক
চাহিদা এবং ৩) বিলাসবহুল চাহিদা
উদাহরণ-১
পানি প্রয়োজনীয় চাহিদা, শরবত সুবিধাজনক চাহিদা এবং কোল্ড ড্রিংকস বিলাসবহুল চাহিদা।
পানি প্রয়োজনীয় চাহিদা, শরবত সুবিধাজনক চাহিদা এবং কোল্ড ড্রিংকস বিলাসবহুল চাহিদা।
উদাহরণ-২
ট্রেনে তিন ধরণের সিট থাকে। শোভন সিট হলো প্রয়োজনীয় চাহিদা, চেয়ার হলো সুবিধাজনক চাহিদা, এবং এসি হলো বিলাসবহুল চাহিদা।
ট্রেনে তিন ধরণের সিট থাকে। শোভন সিট হলো প্রয়োজনীয় চাহিদা, চেয়ার হলো সুবিধাজনক চাহিদা, এবং এসি হলো বিলাসবহুল চাহিদা।
আমরা কেউ কেউ যখন বিলাসবহুল চাহিদা পূরণে ব্যস্ত থাকি, আবার
কেউ কেউ নিজেদের প্রয়োজনীয় চাহিদাও পূরণ করতে পারে না।
মানুষের প্রয়োজনীয় চাহিদা পূরণ হলে তারা সুবিধাজনক চাহিদার
দিকে নজর দেয়, এবং সুবিধাজনক চাহিদা পূরণ হলে বিলাসবহুল চাহিদার দিকে নজর দেয়।
এভাবে মানুষ অসীম চাহিদার মুখাপেক্ষী হয়ে যায়, যা মানুষকে প্রকৃত সুখ থেকে বহু দূরে
রাখে। অথচ, প্রকৃত সুখী মানুষ তারাই যারা তাদের চাহিদাকে সীমিত রাখতে পারে।
(সূত্র: আল কোর’আন, সূরা ইবরাহীম – ৭, সূরা তাকাছুর – ১, ২)
No comments:
Post a Comment