১. নিজের প্রতিটি কাজে নৈতিকতার সীমালংঘনকারী
২. নিজের স্বার্থ, উদ্দেশ্যাবলী ও আশা-আকাংখার জন্য যে, কোন কাজ করতে সে প্রস্তুত থাকে
৩. হারাম, পন্থায় অর্থ-সম্পদ উপার্জন করে এবং হারাম পথেই তা ব্যয় করে
৪. মানুষের অধিকারে হস্তক্ষেপ করে
৫. না তার মুখ কোন বাধা-বাধ্যকতায় সীমাবদ্ধ থাকে, না তার হাত কোন প্রকার জুলুম ও বাড়াবাড়ি থেকে বিরত থাকে
৬. কল্যাণের পথে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করাকেই সে যথেষ্ট মনে করে না, বরং আরো অগ্রসর হয়ে সততা ও কল্যাণের পথের অনুসারীদেরকে সে উত্যক্ত করে এবং কল্যাণের জন্য যারা কাজ করে তাদের ওপর নির্যাতন চালায়
৭. নিজেদের
অর্থ-সম্পদ থেকে বান্দা ও আল্লাহ কারো হকই আদায় করে না
কল্যাণের
পথ থেকেই নিজেরাই যে কেবল বিরত থাকে তাই নয় বরং অন্যদেরকেও তা থেকে বিরত রাখে
৮. কোনভাবেই
যেন কল্যাণ ও সুকৃতি বিস্তার লাভ করতে না পারে এ উদ্দেশ্যেই তারা তাদের সমস্ত শক্তি
প্রয়োগ করে
৯. কল্যাণের
জন্য নিজেও সন্দেহের মধ্যে পতিত এবং অন্যদের মনেও সন্দেহ সৃষ্টি করে
১০. আল্লাহর
অন্য বান্দাদের মধ্যেও এ রোগ ছড়িয়ে বেড়ায়
১১. যার
সাথেই মেলামেশার সুযোগ পায় তার অন্তরেই কোন না কোন সন্দেহ এবং কোন না কোন দ্বিধা-সংশয়
সৃষ্টি করে
এরা আল্লাহর
দৃষ্টিতে কল্যাণের প্রতিবন্ধক।
এদের জন্য রয়েছে যন্ত্রনাদায়ক
শাস্তি।
দ্রষ্টব্যঃ
সূরা ক্কাফ আয়াত ২৫
No comments:
Post a Comment